১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবস উদযাপনের জন্য শহর কলকাতায় চলছে শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি। ময়দান ও ভিক্টোরিয়া চত্বরে মহড়ায় ভারতীয় সেনা। ছবি: পিন্টু প্রধান
পাকিস্তানের হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে বাংলাদেশের মুক্তিসেনা ও ভারতের মিত্রবাহিনী যৌথভাবে যুদ্ধ করে। তাতেই স্বাধীনতা পায় বাংলাদেশ। ন'মাসের এ যুদ্ধে বাংলাদেশের ৩০ লক্ষ মানুষ ও ভারতের ১৭ হাজারেরও বেশি সেনা শহিদ হন। ছবি: পিন্টু প্রধান
পাক বাহিনীর হাতে চরম লাঞ্ছনার শিকার হতে হয় অন্তত ১০ লক্ষ মহিলাকে। ভারতের সর্বাত্মক সহযোগিতা ও রক্তের বদলে বিজয়ের ৫১ বছর পূর্তি হতে চলেছে। আর তারই প্রস্তুতি চলছে তিলোত্তমায়। একাত্তরের মুক্তিযোদ্ধাদের সঙ্গে কথা বলারও সুযোগ পাবেন সাংবাদিকরা। ছবি: পিন্টু প্রধান
সেনার শক্তি প্রদর্শনের পাশাপাশি ১৬ ডিসেম্বর অর্থাৎ শুক্রবার ভিক্টোরিয়া হলে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজনও করা হচ্ছে। ছবি: পিন্টু প্রধান
ফ্লাই পাস্ট, স্কাইডাইভিং, প্যারামোটর ডিসপ্লে, হর্স শো, ডগ শো, আর্মি অ্যাভিয়েশন কমব্যাট ডিসপ্লে-সহ বিভিন্ন ইভেন্টের সাক্ষী থাকতে পারবেন দর্শকরা। ছবি: পিন্টু প্রধান
এছাড়া ১৫ ডিসেম্বর রয়্যাল ক্যালকাটা টার্ফ ক্লাবে পাঁচ দশক আগে ভারতীয় সেনার বিজয়ের স্মৃতি, বীরত্ব ও সাহসের নানা মুহূর্ত দেখতে পাবেন। ছবি: পিন্টু প্রধান
গতবার বাংলাদেশে বিজয় দিবসকে গৌরবান্বিত করেছিল ভারতের তৎকালীন রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দের উপস্থিতি। ঢাকার শের-ই-বাংলা জাতীয় প্যারেড গ্রাউন্ডে সশস্ত্র বাহিনীর বিশেষ কুচকাওয়াজে অংশ নিয়েছিলেন কোবিন্দ।
উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এবারও সেখানে একই জাঁকজমক সহকারে পালিত হবে বিজয় দিবস। ছবি: পিন্টু প্রধান
Copyright © 2024 Pratidin Prakashani Pvt. Ltd. All rights reserved.