Advertisement
Advertisement

Breaking News

Modi government

ভারতে নেই আইনের শাসন! মার্কিন সংবাদমাধ্যমের বিজ্ঞাপনে মোদি সরকারের নিন্দা, বিতর্ক তুঙ্গে

কে রয়েছেন এই বিজ্ঞাপনের পিছনে?

US Newspaper Wall Street Journal publishes 'anti India' advertisement। Sangbad Pratidin
Published by: Biswadip Dey
  • Posted:October 16, 2022 6:34 pm
  • Updated:October 16, 2022 6:34 pm  

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: ভারত-বিরোধী বিজ্ঞাপন মার্কিন (US) মুলুকের জনপ্রিয় দৈনিকে। ‘দ্য ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল’-এর (Wall Street Journal) প্রথম পাতায় প্রকাশিত ওই বিজ্ঞাপনে অভিযোগ করা হয়েছে, ভারতে বিনিয়োগের পরিবেশ নেই। কেন্দ্রীয় সংস্থাগুলিকে বিপুল ক্ষমতা দিয়ে রেখেছে মোদি সরকার। সেই সঙ্গে দাবি করা হয়েছে, অন্তত ১২ জন ভারতীয় পদাধিকারীর আমেরিকা ও তার মিত্র রাষ্ট্রগুলিতে প্রবেশাধিকার নিষিদ্ধ করা হোক। সেই তালিকায় রয়েছে অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমণের নামও! এমন এক বিজ্ঞাপন ঘিরে বিতর্ক ঘনিয়েছে। ভারতীয়রা ইতিমধ্যেই দাবি তুলেছে, পত্রিকার সম্পাদককে ক্ষমা চাইতে হবে।

গতকাল, শনিবার ওই বিজ্ঞাপন প্রকাশিত হয়েছে। এই মুহূর্তে অর্থমন্ত্রী আমেরিকাতেই রয়েছেন। ওয়াকিবহাল মহলের ধারণা, সেকথা মাথায় রেখেই এমন বিজ্ঞাপনের পরিকল্পনা করা হয়েছে। বিজ্ঞাপনটির অভিযোগ, ভারতের প্রাতিষ্ঠানিক পরিকাঠামো ধ্বংস করে দেওয়া হয়েছে। তাই নির্মলা-সহ ১১ জনের উপরে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হোক। মন্ত্রী, আমলা, বিচারপতি কে নেই সেই তালিকায়!

Advertisement

[আরও পড়ুন: আতঙ্কের নাম পিটবুল! গাজিয়াবাদে এই প্রজাতির কুকুর পোষায় জারি হল নিষেধাজ্ঞা]

স্বাভাবিক ভাবেই প্রশ্ন উঠেছে, এমন বিদ্বেষমূলক বিজ্ঞাপনের পিছনে মাস্টারমাইন্ড কে। গুঞ্জন শোনা যাচ্ছে, এর পিছনে রয়েছেন রামাচন্দ্রন বিশ্বনাথন। তিনি দেভাস গ্রুপের প্রাক্তন সিইও। এই মুহূর্তে দেশছাড়া বিশ্বনাথন। তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রকের উপদেষ্টা কাঞ্চন গুপ্তা এমনই দাবি করেছেন টুইটারে। তিনি লিখেছেন, ‘বিশ্বনাথন ভারতের একজন ঘোষিত পলাতক আর্থিক অপরাধী। সুপ্রিম কোর্ট ওঁর সংস্থা দেভাস গ্রুপকে দুর্নীতির অভিযোগে দোষী সাব্যস্ত করেছে। এটা কেবল মোদি সরকারের বিরোধী প্রচার নয়। এটা বিচারব্যবস্থার বিরোধী। এমনকী, ভারতের সার্বভৌমত্বের বিরুদ্ধেও।’

উল্লেখ্য, ইডি, সিবিআইয়ের মতো কেন্দ্রীয় সংস্থাগুলির বিরুদ্ধে এই ধরনের অভিযোগ তুলেছে বিরোধী দলগুলি। কেন্দ্র এই সংস্থাগুলির মাধ্যমে ত্রাসের সঞ্চার করতে চাইছে, এমনই অভিযোগ তাদের। এই পরিস্থিতিতে আমেরিকার মাটিতে বিতর্কিত বিজ্ঞাপনেও একই দাবি প্রকাশ পেল।

[আরও পড়ুন: নিষেধাজ্ঞাকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে মোষের লড়াই! পুরুলিয়ায় প্রাণ গেল প্রৌঢ়ের]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement