Advertisement
Advertisement
Whale

রুশ ‘গুপ্তচর’ তিমির রহস্যমৃত্যু নরওয়েতে, তুঙ্গে জল্পনা

ওই বেলুগা তিমিটিকে কেন 'গুপ্তচর' ভাবা হয়?

'Russian Spy' whale Hvaldimir found dead in Norway
Published by: Biswadip Dey
  • Posted:September 1, 2024 1:22 pm
  • Updated:September 1, 2024 1:22 pm  

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: দৈর্ঘ্য ১৪ ফুট। ওজন ১২০০ কেজি। ২০১৯ সালে প্রথমবার তার কথা জেনেছিল বিশ্ব। গত ৩১ আগস্ট হলদিমির নামে সেই ‘গুপ্তচর’ তিমির দেহ উদ্ধার হয়েছে নরওয়েতে। তার পর থেকেই শুরু হয়েছে জল্পনা। যদিও এখনও পরিষ্কার নয় কীভাবে তার মৃত্যু হয়েছে।

ওই বেলুগা তিমিটিকে কেন ‘গুপ্তচর’ ভাবা হয়? বছর পাঁচেক আগে যখন সে প্রকাশ্যে এসেছিল তখনই দেখা যায় তার গলায় বাঁধা রয়েছে একটি বেল্টের মতো যন্ত্র। তাতে সেন্ট পিটার্সবার্গের নাম ছিল বলেই দাবি। তখন থেকেই মনে করা হচ্ছিল রুশ ‘গুপ্তচর’ হিসেবে কাজে লাগানো হচ্ছে এই তিমিকে। যদিও রাশিয়া এই নিয়ে কোনও মন্তব্য করেনি। কেন তার এমন নাম? আসলে নরওয়ের ‘হল’ ও রাশিয়ার ‘ভ্লাদিমির’- এই দুই শব্দ মিলেই তার এমন নাম।

Advertisement

[আরও পড়ুন: আন্দোলনের মাঝেই রোগী দেখবেন জুনিয়র চিকিৎসকরা, শহরজুড়ে অস্থায়ী ক্যাম্প]

তবে হলদিমির গুপ্তচর কিনা তা নিয়ে সংশয় থাকলেও সে যে আসলে মানুষের প্রতি খুবই বন্ধুবৎসল তার প্রমাণ মিলেছিল। আর তা দেখেই প্রমাদ গুনেছিলেন বিজ্ঞানী ও পশুপ্রেমীরা। তাঁদের দাবি ছিল, মানুষের থেকে যে বিপদ আসতে পারে সেটাই তিমিটির অজানা। যদিও বেলুগা তিমিরা সাধারণ মেরু অঞ্চলের নির্জনতাতেই থাকে।

পরবর্তী সময়ে স্ক্যান্ডিনেভিয়ান উপকূলের পাশাপাশি সুইডেনের উপকূলেও জলে ভাসতে দেখা গিয়েছে হলদিমিরকে। গত বছর তাকে বাণিজ্যিক ও বিপজ্জনক জলেও সাঁতার কাটতে দেখা গিয়েছিল। কিন্তু বিজ্ঞানীদের দাবি, আকস্মিক মৃত্যুর আগে তার শরীরে কোনও সমস্যা ছিল না। ফলে রহস্য ঘনাচ্ছে তার মৃত্যুর পর। প্রশ্ন উঠছে, এর পিছনে কি কোনও আন্তর্জাতিক চক্রান্ত রয়েছে? রহস্য ক্রমেই ঘনাচ্ছে।

[আরও পড়ুন: জনপ্রিয়তার লোভে যোগীর ‘চিনা সংস্করণ’ হওয়ার চেষ্টা করছেন হিমন্ত! তেজস্বীর মন্তব্যে বিতর্ক]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement