Advertisement
Advertisement

Breaking News

Rishi Sunak

‘ভারতীয়’ বলে নির্বাচনী প্রচারে জাতিবিদ্বেষী আক্রমণ বিরোধীদের! পালটা জবাব সুনাকের

মুসলিমদের বিরুদ্ধে অপমানজনক মন্তব্য করারও অভিযোগ উঠেছে ওই নেতার বিরুদ্ধে।

Racial slur against Rishi Sunak in Britain election campaign

ফাইল ছবি।

Published by: Anwesha Adhikary
  • Posted:June 29, 2024 12:44 pm
  • Updated:June 29, 2024 12:44 pm

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: ভোটপ্রচারে নেমে ঋষি সুনাককে জাতিবিদ্বেষী আক্রমণ বিরোধীদের। আগামী ৪ জুলাই ব্রিটেনে সাধারণ নির্বাচন। পুরোদমে প্রচার চালাচ্ছে সব দলই। সেই প্রচার চলাকালীনই দেশের প্রধানমন্ত্রী সুনাকের বিরুদ্ধে জাতিবিদ্বেষী মন্তব্য করলেন বিরোধী রিফর্ম ইউকে পার্টির নেতা নাইজেল ফারাজে। সেই মন্তব্যের পালটা দিয়েছেন সুনাকও।

আসন্ন নির্বাচনে ব্রিটেনজুড়ে (Britain) ভালো ফল করার লক্ষ্যে জোরদার প্রচার চালাচ্ছে রিফর্ম ইউকে পার্টি। তাদের অন্যতম অ্যাজেন্ডা হল ব্রিটেনে অভিবাসী প্রবেশ নিষিদ্ধ করা। কিন্তু দেশের প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে ঠিক কী মন্তব্য করেছেন সেদলের নেতা? সেই নিয়ে সুনাক অবশ্য বিস্তারিত কিছু বলতে চাননি। কেবল ভারতীয় বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীকে জাতিবিদ্বেষী আক্রমণ করাই নয়, মুসলিমদের মসজিদ থেকে লাথি মেরে বের করে সেখানে পানশালা তৈরি করারও কথা বলেছেন ওই দলের নেতারা।

Advertisement

[আরও পড়ুন: লাদাখে নদী পারাপারের সময় হড়পা বানে ভেসে সলিল সমাধি ৫ জওয়ানের

বিরোধীদের এহেন আক্রমণে অত্যন্ত ব্যথিত হয়েছেন বলে মুখ খুলেছেন সুনাক (Rishi Sunak)। তিনি বলেন, “ওই নেতার মন্তব্য আমার দুই মেয়েও দেখেছে। দক্ষিণ এশীয় বংশোদ্ভূত হওয়ার কারণে আমার বিরুদ্ধে যে অপমানজনক মন্তব্য করা হয়েছে তাতে আমি অত্যন্ত ব্যথিত। আমার রাগ হচ্ছে। ইচ্ছা করেই এই বিষয়টি নিয়ে আমি কথা বলছি কারণ গোটা বিষয়টার বিরুদ্ধে গর্জে ওঠা দরকার।” উল্লেখ্য, রিফর্ম ইউকে দলের একাধিক সদস্যের বিরুদ্ধে বহুবার ঘৃণাভাষণের অভিযোগ উঠেছে। তার জেরে নির্বাচন থেকেও প্রার্থী প্রত্যাহার করতে হয়েছে তাদের।

Advertisement

উল্লেখ্য, দলের মতকে কার্যত উড়িয়ে দিয়ে দ্রুত নির্বাচনের ঘোষণা করেন সুনাক। জানিয়ে দেন, আগামী ৪ জুলাই ব্রিটেনে সাধারণ নির্বাচন। সেখানে প্রথমবার প্রধানমন্ত্রী হিসাবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত ঋষি। উল্লেখ্য, ২০২২ সালে ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী হয়েছিলেন তিনি। কিন্তু গত কয়েকমাসে কনজারভেটিভ পার্টির প্রতি ব্রিটেনের আমজনতার আস্থা প্রায় তলানিতে এসে ঠেকেছে। একের পর এক সমীক্ষায় দেখা যাচ্ছে, ব্রিটিশ রাজনীতির ইতিহাসে সবচেয়ে খারাপ ফল করতে পারে কনজারভেটিভ পার্টি। এহেন পরিস্থিতিতে জাতিবিদ্বেষী মন্তব্যেরও মোকাবিলা করতে হচ্ছে সুনাক।

[আরও পড়ুন: বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত দিল্লি, মৃত ৬, বন্ধ জল-বিদ্যুৎ পরিষেবা

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ