Advertisement
Advertisement

‘প্রজেক্ট হারভেস্ট’, পাকিস্তানের নিশানায় ভারতীয় সেনার অবসরপ্রাপ্ত কর্মীরা

মার খেলেও শিক্ষা হয়নি পাকিস্তানের।

Pakistan launches roject Harvest, targets retired Army officers
Published by: Monishankar Choudhury
  • Posted:May 28, 2019 4:34 pm
  • Updated:May 28, 2019 4:34 pm  

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: মার খেলেও শিক্ষা হয়নি পাকিস্তানের। ভারতকে বেকায়দায় ফেলতে চেষ্টার খামতি নেই আইএসআইয়ের। এবার ভারতীয় সেনা ও পুলিশের অবসরপ্রাপ্ত আধিকারিকদের নিশানা করতে চলেছে পাক গোয়েন্দা সংস্থাটি।

[শক্তি বাড়ল সেনার, নয়া ‘চোখ’ পেয়ে আরও ঘাতক আকাশ মিসাইল]  

Advertisement

একটি সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যম সূত্রে খবর, নিরাপত্তা বাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত আধিকারিকদের গোপনে হত্যা বা ফাঁদে ফেলে পাক সেনার হয়ে গুপ্তচর বৃত্তি করতে বাধ্য করার চেষ্টা চালাচ্ছে আইএসআই। ইতিমধ্যেই কানাডার এক খলিস্তানি জঙ্গিকে এই প্রজেক্ট সফল করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। বিষয়টি যে ভারতীয় গোয়েন্দাদের নজর এড়িয়ে গিয়েছে তা নয়। সূত্রের খবর, ইতিমধ্যে এই বিষয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকে একটি রিপোর্ট পেশ করেছে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থাগুলি। তাঁদের নজরে রয়েছে বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠন ‘শিখস ফর জাস্টিস’ (এসএফজে)। ইতিমধ্যে পাঠানকোট রেলস্টেশন উড়িয়ে দেওয়ার হুমকি দিয়েছে জঙ্গিরা। ফলে আরও কড়া করা হয়েছে নিরাপত্তা ব্যবস্থা। পাঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী অমরিন্দর সিং আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন যে করতারপুর করিডরের মাধ্যমে ভারত বিরোধী গতিবিধিকে হওয়া দিতে পারে পাকিস্তান। পাকিস্তানে তীর্থ করতে যাওয়া শিখ পুণ্যার্থীদের মগজধোলাই করার চেষ্টা চালাতে পারে আইএসআই।  

পাকিস্তানের ভারতনীতি নিয়ে ক্রমশ বিবাদ বাড়ছে সে দেশের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান ও সেনাপ্রধান কামার জাভেদ বাজওয়ার মধ্যে। আন্তর্জাতিক চাপের মুখে নতিস্বীকার করছেন ইমরান বলে অভিযোগ পাক সেনার একাংশের। এদিকে, নরেন্দ্র মোদির শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে নিমন্ত্রিতের তালিকা থেকে বাদ পড়ল পাকিস্তান। আপাতত আমন্ত্রিতদের যে তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে তাতে নেই পাক প্রধানমন্ত্রী। অথচ পাঁচ বছর আগে ২০১৪ সালের ২৬ মে মোদির প্রথমবার প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথগ্রহণের সময়ে রাষ্ট্রপতি ভবনে হাজির ছিলেন তৎকালীন পাক প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফ।  বিদেশমন্ত্রক সূত্রে জানা গিয়েছে, প্রধানমন্ত্রীর শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে ‘বে অফ বেঙ্গল ইনিসিয়েটিভ ফর মাল্টি সেক্টরাল টেকনিক্যাল অ্যান্ড ইকনমিক কো-অপারেশন (বিমস্টেক)-এর অন্তর্গত দেশগুলির রাষ্ট্রপ্রধানদের আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। বঙ্গোপসাগরের খাঁড়ির সঙ্গে যুক্ত দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার সাতটি দেশ, বাংলাদেশ, মায়ানমার, শ্রীলঙ্কা, থাইল্যান্ড, নেপাল, ভুটানের রাষ্ট্রপ্রধানদের আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে।

[ঝাড়খণ্ডে মাওবাদী হামলা, ধারাবাহিক বিস্ফোরণে আহত ১১ জন জওয়ান]

 

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement