সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: ‘সোয়াশো করোর দেশবাসী’। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির মুখে এই শব্দবন্ধ হামেশাই শোনা যায়। জনসংখ্যার নিরিখে এখন বিশ্বে চিনের পরই দ্বিতীয় স্থান ভারতের। কিন্তু, সেদিন আর বেশি দূরে নেই, যখন ভারত জনসংখ্যায় চিনকে ছাড়িয়ে যাবে। রাষ্ট্রসংঘের এক রিপোর্টে বলা হয়েছে, ২০২৪ সালের মধ্যে বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল দেশ হবে ভারত।
[বেনজির ভুট্টোর লাগামহীন যৌনজীবনের গোপন তথ্য ফাঁস]
এদেশে এখন প্রায় ১৩৪ কোটি লোকের বাস। আর চিনের জনসংখ্যা ১৪১ কোটি। সম্প্রতি THE WORLD POPULATION PROSPECT: 2017 REVISION নামে একটি রিপোর্ট প্রকাশ করেছে রাষ্ট্রসঙ্ঘের অর্থনৈতিক ও সামাজিক দপ্তর। সেই রিপোর্টে বলা হয়েছে, আর আগামী সাত বছরের মধ্যে চিনের জনসংখ্যাকে ছাপিয়ে যাবে ভারতের জনসংখ্যা। প্রসঙ্গত, ২০১৫ সালে রাষ্ট্রসংঘেরই একটি রিপোর্টে ভারতে জনবিস্ফোরণের ইঙ্গিত মিলেছিল। বলা হয়েছিল, ২০২২ সালের মধ্যে জনসংখ্যার নিরিখে বিশ্বের একনম্বর স্থানটি দখল করবে ভারত। নতুন রিপোর্টে সেই সময়সীমা আরও দু’বছর বাড়ানো হল।
[ধর্ম পালটাতে বাধ্য করায় পাকিস্তান ছাড়ছেন হিন্দুরা]
রিপোর্টে বলা হয়েছে, ২০২৪ সালের পরেও কয়েক দশক ধরে ভারতের জনসংখ্যার বাড়তে থাকবে এবং ২০৩০ সালে এদেশের আনুমানিক জনসংখ্যা হবে ১৫০ কোটি। উলটো দিকে ২০৩০ সাল পর্যন্ত চিনের জনসংখ্যা মোটামুটি স্থিতিশীলই থাকবে। এমনকী, ২০৩০ সালের পর ধীরে ধীরে জনসংখ্যা কমতে শুরু করবে।
[এবার সুইমস্যুটে উঠে এল ডোনাল্ড ট্রাম্পের মুখ]
তবে শুধু চিন বা ভারত-ই নয়, রাষ্ট্রসংঘের রিপোর্টে সামগ্রিকভাবে বিশ্বের জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার নিয়ে পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে। সারা বিশ্বে এখন ৭৬০ কোটি মানুষ বসবাস করেন। রাষ্ট্রসংঘের রিপোর্ট বলছে, ২০৩০ সালে সেই জনসংখ্যা ৮৬০ কোটিতে পৌঁছবে।
[উদ্বাস্তু শিবির থেকে উঠে আসা এই তরুণীর কাহিনি জানেন?]
খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ
Copyright © 2024 Pratidin Prakashani Pvt. Ltd. All rights reserved.