Advertisement
Advertisement

Breaking News

Hillary Clinton

রাষ্ট্রসংঘে আমেরিকার পরবর্তী রাষ্ট্রদূত হচ্ছেন হিলারি ক্লিন্টন!

ট্রাম্পের জন্য দেশের ভাবমূর্তির যে ক্ষতি হয়েছে তা ঠিক করার চেষ্টা করছেন জো বিডেন।

Bangla news: Hillary Clinton under consideration for Biden's U.N. ambassador: report । Sangbad Pratidin

ফাইল ফটো

Published by: Soumya Mukherjee
  • Posted:November 14, 2020 11:53 am
  • Updated:November 14, 2020 12:00 pm  

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: ডোনাল্ড ট্রাম্পকে হারিয়ে ৪৬তম মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার পরেই জো বিডেনকে শুভেচ্ছা জানিয়ে ছিলেন হিলারি ক্নিন্টন (Hillary Clinton)। এরপরই জল্পনা তৈরি হয়েছিল যে বিডেন প্রশাসনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে চলেছেন তিনি। সম্প্রতি একটি মার্কিন সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদন থেকে সেই জল্পনা সত্যি হতে চলেছে বলে জানা গেল।

বৃহস্পতিবার প্রকাশিত ওই প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, জয় সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়ার পরেই ডোনাল্ড ট্রাম্পের জন্য সারা বিশ্বে আমেরিকার যে ভাবমূর্তি তৈরি হয়েছে তা শোধরানোর দিকে নজর দিয়েছেন জো বিডেন (Joe Biden)। আর সেই জন্য বিভিন্ন ক্ষেত্রে অভিজ্ঞ ও দক্ষ মানুষদের দায়িত্ব দেওয়ার পরিকল্পনা নিয়েছেন। তার অঙ্গ হিসেবে ২০১৬ সালে ডেমোক্র্যাটদের প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী থাকা হিলারি ক্নিন্টনকে রাষ্ট্রসংঘ (United Nations) -এর পরবর্তী মার্কিন রাষ্ট্রদূত (ambassador) হিসেবে বেছে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। সম্প্রতি একটি বৈঠকে এই প্রস্তাব ওঠার পর তাতে সম্মতি দিয়েছেন জো বিডেনও।

Advertisement

[আরও পড়ুন: ধাক্কা খেল ‘গ্লোবাল জেহাদ’, ফরাসি বাহিনীর হামলায় খতম আল কায়দা কমান্ডার]

তবে রাষ্ট্রসংঘে মার্কিন রাষ্ট্রদূত নিয়োগ ছাড়াও নতুন প্রশাসন ঢেলে সাজানোর বিষয়ে ওই বৈঠকে আলোচনা বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে বলে খবর। তাতে বিডেনের প্রাক্তন চিফ অফ স্টাফ স্টিভ রিচেট্টি, দেলাওয়ার সেন, টেড কপম্যান ও প্রাক্তন মার্কিন নিরাপত্তা উপদেষ্টা টম ডনিলনকে সিনিয়র পরামর্শদাতা হিসেবে নিযুক্ত করার বিষয়েও সিদ্ধান্ত হয়।

যদিও প্রশ্ন উঠছে ট্রাম্পের মতো না হলেও অতীতে হিলারি ক্লিন্টনের কিছু মন্তব্যের জন্যও যথেষ্ট অস্বস্তিতে পড়তে হয়েছে মার্কিন প্রশাসনকে। ২০১১ সালে লিবিয়ার স্বৈরাচারী শাসক গদ্দাফির মৃত্যুর পর বিতর্কিত মন্তব্য করেছিলেন হিলারি। যা নিয়ে বিশ্বজুড়ে তাঁর তুমুল সমালোচনা হয়। পরে ২০১৬ সালে মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডোনাল্ড ট্রাম্পের কাছে হেরে যাওয়ার পরেও নিজের পরাজয়ের জন্য রাশিয়াকে দায়ী করেছিলেন তিনি। যা নিয়ে প্রবল অস্বস্তির মধ্যে পড়তে হয়েছিল মার্কিনিদের।

[আরও পড়ুন: এবার আদালতেও ধরাশায়ী ট্রাম্প শিবির, টিকল না রিপাবলিকানদের ‘ভোট কারচুপি’র মামলা]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement