Advertisement
Advertisement

Breaking News

norovirus hits China

করোনার পর এবার নোরো ভাইরাসের আতঙ্ক, ফের মহামারীর আশঙ্কায় চিন্তিত চিন!

এই ভাইরাস ছড়িয়ে পড়লে পরিস্থিতি আরও খারাপ হতে পারে বলেই মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।

After coronavirus, now norovirus hits China। Sangbad Pratidin
Published by: Soumya Mukherjee
  • Posted:November 28, 2020 10:57 am
  • Updated:November 28, 2020 11:09 am  

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: পাকিস্তান যেমন সন্ত্রাসের আঁতুড়ঘর হিসেবে সবার কাছে পরিচিত হয়ে উঠেছে ভাইরাসের ক্ষেত্রে সেই একই অবস্থা হতে চলে চিনেরও। করোনার ফের এবার সেখানে তাণ্ডব দেখাতে শুরু করেছে নোরো নামে আরও একটি নতুন ধরনের ভাইরাস। বিষয়টি নিয়ে চিন্তিত হলেও প্রকাশ্যে তা স্বীকার করতে চাইছে না শি জিনপিংয়ের প্রশাসন।

সম্প্রতি চিনের সরকারি সংবাদমাধ্যম গ্লোবাল টাইমসে এই বিষয়ে ছোট্ট একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। যাতে দক্ষিণ-পশ্চিম চিনের সিচুয়ান (Sichuan) প্রদেশের জিগং (Zigong) শহরের একটি কিন্ডার গার্ডেন স্কুলের ৫০টি বাচ্চা নোরো ভাইরাসে (norovirus) আক্রান্ত হয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়েছে। যদিও তাদের শরীরে এখন কেমন আছে সেই বিষয়ে বিস্তারিত কিছু জানানো হয়নি ওই প্রতিবেদনে।

Advertisement

[আরও পড়ুন: ইরানের শীর্ষ পরমাণু বিজ্ঞানীকে গুপ্তহত্যায় অভিযুক্ত ইজরায়েল, প্রতিশোধের হুমকি তেহরানের]

যদিও অসমর্থিত সূত্রে খবর, চিনের উত্তর দিকে অবস্থিত শানজি প্রদেশ ও উত্তর-পশ্চিমে অবস্থিত লায়নিং প্রদেশের বেশিরভাগ স্কুল ও বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ুয়ারা এই ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে। তাদের বমি হওয়ার পাশাপাশি ডায়রিয়াও দেখা দিয়েছে। আরও জানা গিয়েছে, করোনা ভাইরাসের থেকেও মারাত্মক এর সংক্রমণ ক্ষমতা এবং সমস্ত বয়সের মানুষকেই আক্রান্ত করার ক্ষমতা রয়েছে এর। বমি ও ডায়রিয়ার ফলে এই মারণ ভাইরাসে আক্রান্ত রোগীর শরীর থেকে লক্ষ লক্ষ নোরো ভাইরাসের জীবাণু বাইরে বেরিয়ে আসে। যার থেকে মাত্র কয়েকটাই অন্যদের সংক্রমিত করার পক্ষে যথেষ্ট।

চিনের স্বাস্থ্য মন্ত্রকের সূত্রে জানা গিয়েছে, ওই ভাইরাসটি নিয়ে গবেষণা ও নিউক্লিক অ্যাসিড টেস্টের পর সেন্টার ফর ডিজিস কন্ট্রোল (CDC)-এর তরফে এই বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে যে নোরো ভাইরাসের সংক্রমণের ফলেই আক্রান্তদের বমি হচ্ছে। ২০১৯ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে এই ভাইরাসের ভ্যাকসিন তৈরি ও ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালের অনুমতি দিয়েছে চিনের প্রশাসন। চার বছর বাদে সেই ভ্যাকসিন বাজারে এলে এই মারণ ভাইরাসের সংক্রমণ ৮০ থেকে ৯০ শতাংশ রুখতে পারবে।

[আরও পড়ুন: ‘এভাবে কথা বলবেন না, আমি মার্কিন প্রেসিডেন্ট’, সাংবাদিক সম্মেলনে মেজাজ হারালেন ট্রাম্প]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement