Advertisement
Advertisement
পুজো

ছোটবেলার স্মৃতি জাগিয়ে তুলতে চান? এই মণ্ডপই হোক আপনার গন্তব্য

এই মণ্ডপে একবার ঢুঁ মারতে ভুলবেন না।

Durga Puja 2019: Childhood is the theme of Bengaluru's Puja

ফাইল ছবি

Published by: Sayani Sen
  • Posted:October 1, 2019 9:41 pm
  • Updated:October 1, 2019 9:46 pm  

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: ইন্টারনেটের যুগে শিশুরাও এখন এক্কেবারে ডিজিটাল। বর্তমানে এক ক্লিকেই হাতের মুঠোয় চলে আসে গোটা দুনিয়া। খেলার মাঠও ভুলতে বসেছে কচিকাঁচারা। পরিবর্তে ট্যাব, মোবাইলই হয়ে উঠেছে তাদের বিনোদনের মাধ্যম। ক্রমশই কাছের বন্ধু হারিয়ে ভার্চুয়াল জগতের হাওয়ায় গা ভাসাচ্ছে আট থেকে আশি প্রায় সকলেই। যেন একা হয়ে যাচ্ছি আমরা। হারিয়ে যাওয়া এই শৈশবকেই এবার পুজোর থিম হিসাবে বেছে নিয়েছে বেঙ্গালুরুর জাগৃতি বঙ্গীয় কালচারাল অ্যাসোসিয়েশন।

[আরও পড়ুন: এই পুজোয় হাতজোড় করে প্রণাম করলেই ছবি তুলবেন স্বয়ং মা দুর্গা! কোথায় জানেন?]

প্রতি বছরই থিম ভাবনার মাধ্যমে দর্শনার্থীদের চমকে দেয় বেঙ্গালুরুর জাগৃতি বঙ্গীয় কালচারাল অ্যাসোসিয়েশন। চলতি বছরও তার ব্যতিক্রম হয়নি। এবারের থিম ‘স্পিরিট অফ চাইল্ডহুড’। অভিনব ভাবনার মাধ্যমে ‘স্বপ্নের শৈশব’কে মণ্ডপে ফুটিয়ে তোলা হচ্ছে। কম্পিউটার, মোবাইল গেমসের মতো যান্ত্রিক জীবনকে দূরে সরিয়ে যেখানে ব্যাট, বল, লাটাই, ঘুড়ি থাকবে সবই।

Advertisement

Pandel

[আরও পড়ুন: জেদের বশেই জয়, জামবনিতে বন্ধ হওয়া পুজো চালু শবর-সাঁওতাল রমণীদের হাত ধরে]

প্রায় ছ’মাসের অক্লান্ত পরিশ্রমে সেজে উঠেছে মণ্ডপ। ব্যবহৃত হয়েছে অন্তত ৫০০০ হাতের তৈরি নানা সামগ্রী। মণ্ডপে ঢুকে ওই সামগ্রীগুলি দেখলেই মনে পড়ে যাবে ছেলেবেলার নানা কথা। এছাড়া মণ্ডপে রয়েছে ভুরিভোজের নানা ব্যবস্থাপনা। থাকবে জিভে জল আনা একাধিক খাবারের নানা স্টল। এছাড়াও মণ্ডপে প্রতিদিনই নানা প্রতিযোগিতামূলক অনুষ্ঠানের আয়োজনও করা হয়। বসে আঁকো প্রতিযোগিতারও আয়োজন করা হয়। তাতে অংশ নেয় এলাকার কচিকাঁচারা। থাকছে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের ব্যবস্থাপনাও। অনবদ্য ভাবনার সাক্ষী হতে চাইলে অল্প সময় বের করে আপনাকেও ভিড় জমাতে হবে এই মণ্ডপে।

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement