নিজস্ব সংবাদদাতা: বিজয়া দশমীর দিন ভাসানের সময় দু’দেশের মধ্যে যাতে অবাঞ্ছিত অনুপ্রবেশ না ঘটে সেইজন্য তৎপর দু’দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনী৷ রবিবার ভারত ও বাংলাদেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্তারা প্রতিবারের মতো বিজয়া দশমীর আগে উচ্চ-পর্যায়ের বৈঠক করলেন৷
প্রত্যেকবারের মতো এবারও উত্তর ২৪ পরগনার টাকিতে ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে ইছামতী নদীতে ভাসান হবে৷ দু’দেশের দুর্গা প্রতিমাই নৌকোয় তুলে এখানে ভাসান করা হবে৷ ওপার থেকে নৌকো করে নিয়ে আসা প্রতিমা ও এপার থেকে নৌকোয় করে যাওয়া প্রতিমা মাঝ নদীতে ভাসান হয়৷
এই ভাসানের সময় যাতে কোনও দেশই জলসীমা অতিক্রম না করে সেজন্যই এদিন বিএসএফ ও জেলা পুলিশ যৌথ মহড়া দেয়৷
পাশাপাশি বিএসএফ ও বাংলাদেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনী বৈঠক করে৷ উত্তর ২৪ পরগনার ইছামতী নদীর এপারে টাকি৷ ওপারে বাংলাদেশের শ্রীপুর গ্রাম৷ বিএসএফ সূত্রে খবর, গতবার দুই বাংলার ভাসানের সময় বাংলাদেশ থেকে প্রচুর অনুপ্রবেশ ঘটেছিল৷ তাই এবার সতর্কতা অবলম্বন করা হচ্ছে৷ নজরদারি আরও বাড়ানো হচ্ছে৷
এদিকে বিজয়া দশমীর আগে দুই দেশের মিলনে ভাসান দেখার জন্য টাকির হোটেল ও গেস্ট হাউসগুলিতে প্রচুর পর্যটক আসতে শুরু করেছেন৷ হোটেল ও অতিথি নিবাসগুলি ভর্তি হয়ে গিয়েছে৷
খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ
Copyright © 2024 Pratidin Prakashani Pvt. Ltd. All rights reserved.