Advertisement
Advertisement

ওলিম্পিকে একটা রূপো নিয়ে হইচই কেন, প্রশ্ন পরিচালকদের

একটি রূপোর পদক প্রাপ্তি নিয়ে এত হইচই কেন, সে প্রশ্ন তুললেন দুই পরিচালক৷

 Why So much celebration with a silver medal, questions Directors
Published by: Sangbad Pratidin Digital
  • Posted:August 23, 2016 3:46 pm
  • Updated:July 13, 2018 6:17 pm

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: একা শোভা দে-তে রক্ষা নেই, দোসর রামগোপাল ও সানাল শশীধরণ৷ রিওতে অ্যাথলিটদের পারফরম্যান্স নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিলেন লেখিকা শোভা দে৷ এবার একটি রূপোর পদক প্রাপ্তি নিয়ে এত হইচই কেন, সে প্রশ্ন তুললেন দুই পরিচালক৷ একজন বলিপাড়ার রামগোপাল ভার্মা৷ অন্যজন মালয়ালম ছবির পরিচালক সানাল কুমার শশীধরণ৷

রিওতে যখন একের পর এক অ্যাথলিট ব্যর্থ হচ্ছেন তখন শোভা দে শ্লেষ করে বলেছিলেন, অ্যাথলিটদের কাজ হল শুধু যাওয়া আর সেলফি তোলা৷ তাঁর এই মন্তব্যে সমালোচনার ঝড় ওঠে৷ এরপরই দীপার নজরকাড়া পারফরম্যান্সে পরিস্থিতি বদলে যায়৷ তিনি পদক পাননি ঠিকই, কিন্তু ভারতীয় অ্যাথলিটদের প্রতি দেশবাসীর দৃষ্টিটাই ফিরিয়ে দেন তিনি৷ এরপরই কুস্তিতে ব্রোঞ্জ নিয়ে আসেন সাক্ষী মালিক৷ তারপরই দেশের জন্য রূপো এনে দেন সিন্ধু৷ তাঁদের সাফল্য সেলিব্রেট করছে গোটা দেশ৷ কিন্তু ব্যতিক্রম রামগোপাল ও সানাল৷ প্রায় শোভা দে-র পথ ধরেই অ্যাথলিটদের পদকজয় নিয়ে হইচইয়ের বিরোধিতা করে প্রশ্ন তুললেন তাঁরা৷ রামগোপালের প্রশ্ন, একটা রূপো নিয়েই যদি ইন্ডিয়া ইনক্রেডিবল হয়, ৪৬টা সোনা ৩৭টি রূপো পেলে কী হবে? আমেরিকার মতো ছোট দেশের তুলনায় ভারতের পারফরম্যান্স যে কত দৈন্য, তাই-ই তুলে ধরেন তিনি৷ একধাপ এগিয়ে মালয়ালামি পরিচালক সোনাল জানান, ‘সবাই সিন্ধুর রূপো নিয়ে সেলিব্রেট করছে, আমি যদি তাতে থুতু ফেলি তবে কী হবে? এটা নিয়ে এত সেলিব্রেট করার কী আছে?’

Advertisement


যে প্রশ্ন তাঁরা তুলেছেন তা অমূলক নয়, কিন্তু যে ভাষায় সিন্ধুর পদকজয়ের কৃতিত্ব খাটো করলেন সানাল তা বিস্মিত করেছে দেশবাসীকে৷ তিনি নিজে একজন শিল্পী, সৃষ্টিশীল মানুষ৷ একজন শিল্পী হয়েও কী করে এক অ্যাথলিটের কৃতিত্বকে এই ভাষায় খাটো করতে পারেন তিনি, তা নিয়েই উঠছে প্রশ্ন৷

২০২৪ এর পূজা সংক্রান্ত সমস্ত খবর জানতে চোখ রাখুন আমাদের দেবীপক্ষ -এর পাতায়।

চোখ রাখুন
Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement