Advertisement
Advertisement
BJP

এবার রাজনীতির ট্র‌্যাকে অ্যাথলিট পিংকি প্রামাণিক, যোগ দিলেন বিজেপিতে

দলের রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ দলীয় পতাকা তুলে দেন পিংকির হাতে।

West Bengal: former Athlete Pinki Pramanik joins BJP
Published by: Abhisek Rakshit
  • Posted:September 10, 2020 8:18 pm
  • Updated:September 10, 2020 8:42 pm  

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: ২০২১ সালের রাজ্য বিধানসভা নির্বাচন‌কে পাখির চোখ করেছে BJP। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Mamata Banerjee) সরকারকে হারিয়ে প্রথমবার পশ্চিমবঙ্গে (West Bengal) ক্ষমতায় আসতে চায় গেরুয়া শিবির। আর সেজন্যই দলকে আরও শক্তিশালী করতে প্রাক্তন অ্যাথলিট পিংকি প্রামাণিককে (Pinki Pramanik) দলে নিল ভারতীয় জনতা পার্টি। বৃহস্পতিবার দলের রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ দলীয় পতাকা তুলে দেন পিংকির হাতে।

[আরও পড়ুন:‌ জেলাস্তরে বড়সড় রদবদল তৃণমূলের, পুরুলিয়ায় দলের জেলা কমিটিতে নেই কোনও বিধায়ক]

২০০৫ সালে এশিয়ান ইনডোর গেমসে সোনা, ২০০৬ সালে কমনওয়েলথ গেমসে (Commonwealth Games) রূপো এবং ওই বছরেই এশিয়ান গেমসে (Asian Games) সোনা জিতে শিরোনামে উঠে এসেছিলেন পিংকি। পরে বিতর্কেও জড়িয়েছিলেন আদতে পুরুলিয়ার (Purulia) এই বাসিন্দা। আপাতত একুশের নির্বাচনকে সামনে রেখেই পিংকিকে দলে নিল বিজেপি। এদিকে, বিজেপিতে যোগ দিতে পেরে খুশি এই অ্যাথলিটও।

Advertisement

[আরও পড়ুন:‌ ফের ঊর্ধ্বমুখী রাজ্যের করোনা গ্রাফ, মোট সংক্রমিতের সংখ্যা ২ লক্ষ ছুঁইছুঁই]

এর আগে গত ২১ জুলাই ফুটবলার মেহতাব হুসেনকে দলে নিয়েছিল বিজেপি। কিন্তু ২৪ ঘণ্টা কাটতে না কাটতেই নিজের সিদ্ধান্ত থেকে ১৮০ ডিগ্রি ঘুরে দাঁড়ান মেহতাব। বিজেপি থেকে সরে আসেন প্রাক্তন ভারতীয় ফুটবলার। যোগ দেওয়ার একদিন পরেই দল ছাড়ার ব্যাপারে নিজের সিদ্ধান্তের কথা বিজেপি নেতৃত্বকে জানিয়েও দেন তিনি। এই প্রসঙ্গে তিনি বলেছিলেন, ‘‌‘‌আসলে পরিবারের সঙ্গে আলোচনা না করেই গেরুয়া শিবিরে যোগ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলি। তাই গতকাল থেকেই বিভিন্ন পারিবারিক ও পারিপার্শ্বিক চাপ আসতে শুরু করে। অনেকেই রাজনীতিতে যোগ না দিতে অনুরোধ জানায়। তাই সবদিক ভেবেই সরে দাঁড়াচ্ছি।” যদিও দিলীপবাবুর পালটা সাফাই দিতে গিয়ে গোটা ঘটনার জন্য তৃণমূলকে দায়ী করেন। বলেন, “তৃণমূল ওর উপর চাপ দিচ্ছে বিজেপিতে যোগ দেওয়ার পর থেকেই।” একই সুর সায়ন্তন বসুর গলায়ও। তাঁর কথায়, “ভয় দেখিয়ে ওকে বিজেপি ছাড়ানো হচ্ছে! এবং অন্য দলে জোর করে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। এই তো রাজ্যের গনতন্ত্রের চেহারা।” জয়প্রকাশ মজুমদার বলেন, এঘটনাতেই প্রমাণিত যে বাংলার কি অবস্থা।‌

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement