সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: করোনা আবহে (Corona Pandemic) সংকটে দেশের বহু মানুষ। কারও চাকরি চলে গিয়েছে, কেউ নতুন চাকরির চেষ্টা করছিলেন, কিন্তু পাননি। কারও আবার দু’বেলা অন্ন সংস্থান হচ্ছে না। আধপেটা, একবেলা খেয়েই দিন গুজরান করতে হচ্ছে। প্রত্যেকদিনই এরকম একাধিক ঘটনা সামনে আসছে। আর এবার প্রকাশ্যে এল ঝাড়খণ্ডের (Jahrkhand) এক ক্যারাটে (Karate) খেলোয়াড়ের খবর।
সরকারি চাকরির আশ্বাস পেলেও করোনা পরিস্থিতিতে সেই চাকরি এখনও পাননি রাঁচির বিমলা মুণ্ডা। পেট চালাতে তাই হাঁড়িয়া বিক্রি করছেন তিনি। শুনতে অবাক লাগলেও এটাই সত্যি। শেষপর্যন্ত সোশ্যাল মিডিয়ায় তাঁর খবর ভাইরাল হতেই নড়েচড়ে ঝাড়খণ্ড সরকার। ইতিমধ্যে মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সোরেন উপযুক্ত ব্যবস্থা নিতেও নির্দেশ দিয়েছেন।
২০১১ সালে ৩৪তম জাতীয় গেমসে রাজ্যের হয়ে রূপো জিতেছিলেন বিমলা। এছাড়া ২০১২ সালে বলিউড অভিনেতা অক্ষয় কুমার আয়োজিত চতুর্থ আন্তর্জাতিক কুডো চ্যাম্পিয়নশিপে (4th International Kudo Championship) সোনাও জিতেছিলেন। পরবর্তীতে রাজ্য সরকার যে ৩৩ জন খেলোয়াড়কে চাকরির প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল তাতে নামও ছিল বিমলার। কিন্তু ফেব্রুয়ারি মাসে যাবতীয় নথিপত্রের কাজ হয়ে গেলেও চাকরিতে যোগদানের চিঠি আসেনি।
এদিকে, করোনা আবহে যে কোচিং সেন্টারটি চালাচ্ছিলেন সেটিও বন্ধ করতে হয়। ফলে পেট চালাতে বাড়িতেই ভাত পচিয়ে হাঁড়িয়া তৈরি করে তা বিক্রি করতে শুরু করেন। এই খবর সামনে আসতেই নড়চড়ে বসে ঝাড়খণ্ড সরকার। টুইট করে এই প্রসঙ্গে ব্যবস্থা নেওয়ার কথাও জানান হেমন্ত সোরেন।
मेडल और सर्टिफिकेट को निहारती ये रांची की रहनेवाली विमला मुंडा हैं।सैकड़ों मेडल विमला ने अपने नाम किए हैं और नेशनल गोल्ड मेडलिस्ट भी हैं लेकिन दुर्भाग्य है कि यह प्रतिभा की धनी खिलाड़ी आर्थिक स्थिति खराब होने के कारण हडि़या बेच कर परिवार का ख्याल रख रही हैं।@HemantSorenJMM pic.twitter.com/ejqBkdpaY9
— Sohan singh (@sohansingh05) October 18, 2020
.@DC_Ranchi अविलंब संज्ञान लें एवं खेल सचिव से समन्वय स्थापित कर बहन विमला को हर तरह की मदद पहुँचाते हुए सूचित करें।
साथ ही राज्यवासियों को बताना चाहूँगा की हमारी आगामी खेल नीति के क्रियान्वित होने पर खिलाड़ियों का भविष्य संवरेगा। https://t.co/1zLRrFKRjr
— Hemant Soren (घर में रहें – सुरक्षित रहें) (@HemantSorenJMM) October 18, 2020
খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ
Copyright © 2024 Pratidin Prakashani Pvt. Ltd. All rights reserved.