Advertisement
Advertisement
tennis

অস্ট্রেলিয়ান ওপেন শুরুর আগে আরও বাড়ল উদ্বেগ, এবার করোনা আক্রান্ত ২ খেলোয়াড়

৮ ফেব্রুয়ারি শুরু হচ্ছে এবারের অস্ট্রেলিয়ান ওপেন।

Australian Open: Two players test positive for coronavirus, say officials | Sangbad Pratidin
Published by: Sulaya Singha
  • Posted:January 19, 2021 12:27 pm
  • Updated:January 19, 2021 12:27 pm  

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: অস্ট্রেলিয়ান ওপেন (Australian Open) যত এগিয়ে আসছে, ততই কোর্টের বাইরের পরিস্থিতি নিয়ে বাড়ছে উদ্বেগ। মঙ্গলবার স্বাস্থ্য আধিকারিকদের তরফে জানানো হয়, টুর্নামেন্টে অংশ নিতে চলা দুই টেনিস তারকা করোনা আক্রান্ত হয়েছেন।

ভিক্টোরিয়া রাজ্য স্বাস্থ্যদপ্তরের তরফে খবর, কোয়ারেন্টাইনে থাকা মোট ন’জনের শরীরে মিলেছে ভাইরাসের হদিশ। তাঁদের মধ্যেই রয়েছেন দুই খেলোয়াড়। যদিও তাঁদের নাম এখনও পর্যন্ত জানানো হয়নি। তবে মঙ্গলবারের এই খবরে চিন্তার ভাঁজ পড়ছে অন্য খেলোয়াড়দের কপালেও। সংক্রমণমুক্তভাবে কীভাবে টুর্নামেন্ট আয়োজন সম্ভব হবে, তা নিয়ে সন্দীহান আয়োজকরাও।

Advertisement

[আরও পড়ুন: দুরন্ত দেবজিৎ, দশজনের এসসি ইস্টবেঙ্গলই আটকে দিল চেন্নাইয়িনকে]

করোনা আবহে (Corona Pandemic) গত ১০০ বছরে প্রথমবার পিছিয়ে গিয়েছে অস্ট্রেলিয়ান ওপেন। চোট পুরোপুরি না সারায় নিজের কেরিয়ারে প্রথমবার অস্ট্রেলিয়ান ওপেন থেকে নাম তুলে নিয়েছেন রজার ফেডেরার (Roger Federer)। করোনায় আক্রান্ত হওয়ায় অনিশ্চিত অ্যান্ডি মারেও (Andy Murray)। এই পরিস্থিতিতে মেলবোর্নে (Melbourne) আগত দু’টি বিমানের তিন যাত্রীর করোনা টেস্টের রিপোর্ট পজিটিভ আসার পর বিমানের সমস্ত যাত্রী এবং ক্রু-মেম্বারদের ১৪ দিনের কোয়ারেন্টাইনে পাঠানো হয়। যাঁদের মধ্যে ছিলেন কেই নিশিকোরি, মহিলাদের প্রাক্তন এক নম্বর টেনিস তারকা ভিক্টোরিয়া আজারেঙ্কা, শ্বেতলানা কুজনেৎসোভা-সহ মোট ৪৭ জন খেলোয়াড়। ফলে নিয়মমাফিক পাঁচ ঘণ্টা অনুশীলনও করতে পারছিলেন না তাঁরা। মঙ্গলবার জানা গেল, তিন যাত্রী সংক্রমিত হওয়ার জেরে মোট ৭২ জন খেলোয়াড়কে প্র্যাকটিসের অনুমতি দেওয়া হয়নি। শারীরিক পরীক্ষার পরই কোর্টে নামতে পারবেন তাঁরা। সবমিলিয়ে বের সমস্যায় টেনিস তারকারা।

৮ ফেব্রুয়ারি শুরু হচ্ছে এবারের অস্ট্রেলিয়ান ওপেন। রাফায়েল নাদাল, জকোভিচের মতো কয়েকজন তারকা আগেই অ্যাডিলেডে পৌঁছে গেলেও অধিকাংশ খেলোয়াড়েরই মেলবোর্নে যাওয়ার কথা। সেই মতোই ১৫টি বিশেষ বিমানেরও ব্যবস্থা করা হয়েছিল। বিমানে ২৫ শতাংশের বেশি যাত্রীও উঠতে দেওয়া হয়নি। তা সত্ত্বেও শেষরক্ষা হয়নি। খেলোয়াড়দের কোয়ারেন্টাইনে রাখার পরও রোখা গেল না সংক্রমণ। এমন পরিস্থিতিতে জল কোন দিকে গড়ায়, সেটাই দেখার।

[আরও পড়ুন: দেখা হবে না ভারত-পাক দ্বৈরথ, এশিয়া কাপ থেকে নাম তুলে নিতে চলেছে টিম ইন্ডিয়া!]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement