Advertisement
Advertisement

Breaking News

মেসি-নেইমার গোল করলেই ক্ষুধার্ত শিশুদের মুখে খাবার তুলে দেবে এই সংস্থা

জালে বল জড়ালেই খাবার পাবে ১০ হাজার শিশু।

Lionel Messi, Neymar’s goals to ‘feed’ distressed children: Master Card’s noble initiative
Published by: Sangbad Pratidin Digital
  • Posted:June 2, 2018 3:10 pm
  • Updated:June 2, 2018 4:23 pm  

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: মাঠে গোল করবেন মেসি, নেইমার। হাসি ফুটবে হাজার হাজার ক্ষুধার্ত শিশুর মুখে। বিশ্বকাপের আগে অভিনব উদ্যোগ নিল মাস্টার কার্ড। ২০২০ পর্যন্ত যে কোনও স্বীকৃত টুর্নামেন্টে মেসি বা নেইমার জালে বল জড়ালেই ১০ হাজার ক্ষুধার্ত শিশুর মুখে খাবার তুলে দেবে সংস্থাটি। এবার আর শুধু আর্জেন্টিনা বা ব্রাজিলের জন্য নয়, মেসি-নেইমারকে গোল করতে হবে লাতিন আমেরিকা এবং ক্যারিবিয়ান এলাকার স্কুলের ছাত্রছাত্রীদের জন্যও।

[সুনীলের হ্যাটট্রিকে জমজমাট ইন্টার কন্টিনেন্টাল কাপ, ৫-০ গোলে জয়ী ভারত]

মাস্টার কার্ড-এর তরফে শুক্রবার ঘোষণা করা হয়েছে, আসন্ন বিশ্বকাপে মেসি এবং নেইমার গোল করলে তার প্রতিটির জন্য ১০ হাজার মিড ডে মিলের ব্যবস্থা করা হবে ওই দুই এলাকার স্কুল ছাত্রছাত্রীদের জন্য, ইউনাইটেড নেশনসের ওয়ার্ল্ড ফুড প্রোগ্রামের মাধ্যমে। ইউএন ফুড প্রোগ্রামের তহবিলে দশ হাজার পড়ুয়ার খাদ্যের দাম তাঁরা দান করবে প্রতিটি গোলের পর।

Advertisement

[এই বলিউড নায়িকার সঙ্গে প্রেম করছেন লোকেশ রাহুল?  ]

এই উদ্যোগে মেসি এবং নেইমার দু’জনেই খুশি। মেসি বললেন, ‘এতে শামিল হওয়াটা আমার কাছে গর্বের। আশা করি, গোল পাব। আর অন্তত কয়েক হাজার ছাত্রছাত্রীর মুখে হাসি ফোটাতে পারব।‘ নেইমার বললেন, ‘আমাদের একটা ব্যাপার নিশ্চিত করতে হবে যে, অন্তত ওই দুই এলাকার শিশুদের সামনে খাবারের প্লেট পৌঁছে দেওয়া যায়। আমরা লাতিন আমেরিকানরা জানি, আমাদের পক্ষে খুব ভাল কিছু করা সম্ভব, যদি আমরা এককাট্টা হতে পারি। এটা তার সেরা উদাহরণ। একসঙ্গে আমরা ক্ষুধার বিরুদ্ধে জোরদার লড়াই অবশ্যই দাঁড় করাতে পারি।’

[বিশ্বকাপের সর্বকালের সর্বোচ্চ গোলদাতা, এখন কী করছেন মিরোস্লাভ ক্লোজে?]

লাতিন আমেরিকা এবং ক্যারিবিয়ান দ্বীপপুঞ্জের প্রায় ৪ কোটিরও মানুষ অভুক্ত অবস্থায় থাকেন। তাদের মধ্যে রয়েছে অসংখ্য শিশুও। নতুন এই উদ্যোগে সেইসব শিশুরই উপকার হবে। বিশ্বকাপের পরেও মেসি এবং নেইমারের প্রতি গোলে ১০ হাজার শিশুর মুখে খাবার তুলে দেবে সংস্থাটি। তবে এর পালটাও টুইটারে হজম করতে হল। অনেকেই লিখলেন, ‘তা হলে ধরতে হবে, মেসি বা নেমারের শট যদি গোলকিপাররা আটকে দেন, তার মানে তিনি ক্ষুধার্ত শিশুদের পাশে নেই? নাকি এটাই বলা হচ্ছে, ওঁদের শট যেন না আটকানো হয়!’

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement