Advertisement
Advertisement
Durand Cup 2023 Mohun Bagan

‘রেফারিং নিয়ে ভেবে কী করব?’, ডুরান্ড ফাইনালের আগে বলছেন ফেরান্দো

ডুরান্ড কাপ ফাইনালে দুই স্প্যানিশ কোচের মগজাস্ত্রের লড়াই।

Mohun Bagan coach Juan Ferrando is not at all thinking about refereeing in Durand Cup final । Sangbad Pratidin
Published by: Krishanu Mazumder
  • Posted:September 2, 2023 4:41 pm
  • Updated:September 2, 2023 4:41 pm  

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: জুয়ান ফেরান্দো (Juan Ferrando) ও কার্লেস কুয়াদ্রাত (Carles Cuadrat)। এই মুহূর্তে দুই প্রধানের দুই কোচের দিকেই নজর সবার। ডুরান্ড কাপের (Durand Cup 2023) ফাইনালে দুই কোচ একে অপরের বিরুদ্ধে দাঁড়ালেও, তাঁরা দু’ জনেই বার্সেলোনার ছাত্র। বার্সার দর্শনে বিশ্বাসী। রবিবার দুই স্পেনীয় কোচের মগজাস্ত্রের লড়াই। শেষ হাসি কার জন্য তোলা থাকবে, তা দেখার অপেক্ষায় সবাই। সবুজ-মেরুন কোচ ফেরান্দো ডুরান্ড ডার্বির আগে বলছেন, ”প্রি সিজনের ম্যাচ এগুলো। পর পর ম্যাচ খেলতে হচ্ছে। আর তার ফলে ফুটবলাররা ক্লান্ত হয়ে পড়তেই পারে। আমরা ডুরান্ড কাপে একাধিক ভাল ভাল সব ক্লাবের বিরুদ্ধে খেলেছি। ইস্টবেঙ্গলের বিরুদ্ধে ফের খেলতে হবে। এটা ভাল লাগছে।”

শুধু ডুরান্ড কাপ নয়, মোহনবাগানকে এর মধ্যেই খেলতে হয়েছে এএফসি কাপের যোগ্যতা পর্বের ম্যাচ। সেই ম্যাচগুলোও যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ ছিল। এএফসি কাপের মূলপর্বে পৌঁছে গিয়েছে মোহনবাগান। সবুজ-মেরুনের লক্ষ্য এখন ডুরান্ড কাপের ফাইনালে। প্রথম ডার্বিতে হার মেনেছিল ফেরান্দোর দল, রবিবার সেই হারের মধুর প্রতিশোধ নিতে পারে মোহনবাগান। এর মধ্যেই ডুরান্ড কাপের রেফারিং নিয়ে প্রবল চর্চা হয়েছে। সেমিফাইনালে এফসি গোয়ার বিরুদ্ধে মুখোমুখি হয়েছিল মোহনবাগান। সেই ম্যাচের রেফারিং নিয়ে বিতর্ক হয়। জেসন কামিন্স পেনাল্টি থেকে গোল করেন। কিন্তু পেনাল্টি ছিল কিনা তা নিয়েই যত বিতর্ক। এর মধ্যেই ইস্টবেঙ্গল রেফারিং নিয়ে সরব হয়েছে শুক্রবার। লাল-হলুদ কোচ কার্লেস কুয়াদ্রাতও বলে গিয়েছেন, ফাইনালের মতো গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে বিদেশি রেফারি দিয়ে ম্যাচ পরিচালনা করা উচিত।

Advertisement

[আরও পড়ুন: ৩-০ স্কোরলাইনে ফাইনাল জিতবে কুয়াদ্রাতের ইস্টবেঙ্গল, দাবি ট্রেভর জেমস মর্গ্যানের]

কোচ ফেরান্দোর দিকেও উড়ে আসে রেফারিং নিয়ে প্রশ্ন। মোহনবাগান কোচ বলছেন, ”রেফারিং নিয়ে সরব হওয়া বা মাঠে রেফারি কীরকম ম্যাচ পরিচালনা করবেন, তা আমার হাতে নেই। এসব নিয়ে আলোচনা করা আমার কাছে এনার্জি ক্ষয় ছাড়া কিছু নয়। আমি বরং আমার ছেলেদের বোঝাতে পারি, খেলার পরিকল্পনা কী হবে, তা বোঝাতে পারি।” কিন্তু প্রায় প্রতিটি ম্যাচেই নিয়ম করে যে গোল হজম করতে হচ্ছে মোহনবাগানকে। প্রথম ডার্বিতে মাঝমাঠ থেকে বাড়ানো বল ধরতে না পেরে সবুজ-মেরুনের রক্ষণে বিপদ ডেকে আনেন অনিরুদ্ধ থাপা।

এফসি গোয়ার বিরুদ্ধেও হুগো বুমোর ভুল পাস থেকে বল ধরে গোল করে আসেন এফসি গোয়ার নোয়া। ফেরান্দো বলছেন, ”অনেক সময়ে বেশি ম্যাচ খেললে খেলোয়াড়রা ক্লান্ত হয়ে পড়ে। আর যে গোলগুলো হয়েছে, সেগুলো ব্যক্তিগত ভুলের জন্য। ডুরান্ড কাপ ফাইনালের শেষে ছেলেদের নিয়ে পড়তে হবে। তখন তো একাধিক ম্যাচ খেলতে হবে না। দলটাকে গুছিয়ে ফেলতে পারব।” 

[আরও পড়ুন: রবিবারের যুবভারতীতে ফিরবে ১৯ বছর আগের ইতিহাস, আশা ইস্টবেঙ্গলকে জেতানো চন্দনের]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement