Advertisement
Advertisement
Igor Stimac

‘জীবনের সবচেয়ে বড় ম্যাচ’, কুয়েত যুদ্ধের আগে সর্বশক্তি দিয়ে ঝাঁপাতে চান ‘ভারতীয়’ স্টিমাচ

১৯৯৮ বিশ্বকাপে ব্রোঞ্জজয়ী ক্রোয়েশিয়া দলের সদস্য ছিলেন স্টিমাচ। 

Igor Stimac opens up on India vs Kuwait match

বিস্ফোরণ ঘটানোর হুমকি স্টিমাচের।

Published by: Anwesha Adhikary
  • Posted:June 5, 2024 8:35 pm
  • Updated:June 5, 2024 8:35 pm

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: কুয়েতের বিরুদ্ধে ম্যাচ ভারতের। সুনীল ছেত্রীর বিদায়ী ম্যাচ নিয়ে উৎসাহিত ভারতীয় ফুটবলপ্রেমীরা। কিন্তু আরও একটা কারণে এই ম্যাচকে মনে রাখতে চান ভারতীয় দলের কোচ ইগর স্টিমাচ। কোচ বলছেন, এই ম্যাচে জিতলে সেটা তাঁর খেলোয়াড় এবং কোচিং জীবনের সেরা মূহুর্ত হয়ে থাকবে। উল্লেখ্য, ১৯৯৮ বিশ্বকাপে ব্রোঞ্জজয়ী ক্রোয়েশিয়া দলের সদস্য ছিলেন স্টিমাচ। 

বৃহস্পতিবার যুবভারতীতে বিশ্বকাপের যোগ্যতা অর্জন পর্বে ভারতের সামনে কুয়েত (India vs Kuwait)। দেশজুড়ে আবেগের ফল্গুধারা। বিদায়ী ম্যাচে ভারত অধিনায়ক শেষ হাসি হাসুন, এমনটাই চাইছেন ভক্ত-অনুরাগীরা। তাঁর সতীর্থরাও সুনীলের শেষ ম্যাচ রাঙিয়ে দিতে চান। এই ম্যাচে জিতলে ইতিহাস গড়বে ভারত। বিশ্বকাপের যোগ্যতা অর্জন পর্বের তৃতীয় রাউন্ডে পৌঁছে যাবে মেন ইন ব্লু, ইতিহাসে প্রথমবার। এমনটা হলে ভারতীয় ফুটবলের খোলনলচেও পালটে যাবে বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা।

Advertisement

[আরও পড়ুন: চেন্নাই সুপার কিংসে প্রত্যাবর্তন? অশ্বিনের মন্তব্যে তুঙ্গে জল্পনা

সেই ঐতিহাসিক ম্যাচে নামার আগে সাংবাদিক সম্মেলনে আসেন স্টিমাচ (Igor Stimac)। সাফ জানিয়ে দেন, “সত্যি বলছি, খেলোয়াড় এবং কোচ হিসাবে যত ম্যাচ খেলেছি, তার মধ্যে আগামীকালের ম্যাচটা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। যেভাবে হোক এই ম্যাচটা জেতার চেষ্টা করব। কারণ এই ম্যাচ জিতলে দেড়শো কোটি মানুষকে খুশি করার সুযোগ পাব আমরা।” সেই সঙ্গে স্টিমাচের দাবি, বিদেশি হলেও নিজেকে ভারতীয় বলেই মনে করেন। তাই ভারতীয় ফুটবলে ইতিহাস গড়তে পারলে তিনি খুশি হবেন।

Advertisement

সুনীল ছেত্রী (Sunil Chhetri) শেষবারের মতো নীল জার্সি পরে মাঠে নামবেন। সাংবাদিক সম্মেলনে এই প্রশ্নের উত্তরে স্টিমাচ জানিয়ে দেন, সুনীলের অবসর নেওয়া নিয়ে তিনি দুঃখিত। তবে কখনও সুনীলের অভাব বোধ করলে কিংবদন্তি ফুটবলারকে ফোন করতে পারবেন কিনা, সেই প্রশ্নের উত্তর স্টিমাচের অজানা। তবে সর্বশক্তি দিয়ে জয়ের জন্য ঝাঁপাতে চান স্টিমাচ, সেকথা বলাই বাহুল্য।

[আরও পড়ুন: পাপুয়া নিউ গিনি ক্রিকেটের আঁতুড়ঘর এই গ্রাম, ‘রাজা-রানির’ প্রেরণায় বাইশ গজে নতুন প্রজন্ম

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ