Advertisement
Advertisement

Breaking News

ইস্টবেঙ্গল

পিছিয়ে থেকেও অ্যাওয়ে ম্যাচে বড় জয়, ছন্দে ফিরছে ইস্টবেঙ্গল

টানা দুই ম্যাচ জিতে লিগের ৪ নম্বরে উঠে এল ইস্টবেঙ্গল।

I League: East Bengal stuns TRAU FC at away match
Published by: Subhamay Mandal
  • Posted:February 23, 2020 7:04 pm
  • Updated:February 23, 2020 7:09 pm  

ট্রাউ এফসি: ২ (এমেকা, উচে পেনাল্টি)
ইস্টবেঙ্গল: ৪ (কোলাডো, কাশেম, ব্র্যান্ডন, মার্কোস পেনাল্টি)

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: অ্যারোজ ম্যাচেই ছন্দে ফিরেছিল দল। এবার মণিপুরের ট্রাউ এফসিকে গোলের মালা পরাল ইস্টবেঙ্গল। রবিবাসরীয় সন্ধ্যায় ট্রাউয়ের ঘরের মাঠে পিছিয়ে থেকেও চার-চারটি গোল করে ইস্টবেঙ্গল। যদিও দুটি গোলও হজম করে তারা। তবে পরপর দুটি ম্যাচ জিতে হারানো আত্মবিশ্বাস ফিরে পেল লাল-হলুদ শিবির। এখনও পুরোপুরি নিভে যায়নি মশাল, প্রমাণ করলেন কোলাডো-ব্র্যান্ডনরা। এই জয়ের ফলে ১৩ ম্যাচে ইস্টবেঙ্গলের পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়াল ১৮। লিগের চার নম্বরে উঠে এল লাল-হলুদ শিবির।

Advertisement

পরপর হারের জেরে আত্মবিশ্বাস হারিয়ে ফেলেছিল ইস্টবেঙ্গল। শতবর্ষে ক্লাবের শোচনীয় হাল দেখে হতাশায় ডুবেছিলেন কর্তা-সমর্থকরা। তার মধ্যে গোদের উপর বিষফোড়ার মতো কাটসুমি ইস্যুতে বড়সড় আর্থিক জরিমানার মুখে পড়েছে ইস্টবেঙ্গল। ক্লাবের খারাপ সময়ে আই লিগে ঘুরে দাঁড়ানোর জন্য চাই স্রেফ জয়। সেই মন্ত্রেই বলিয়ান হয়ে আগের দিন ইন্ডিয়ান অ্যারোজ এবং এদিন ট্রাউ এফসি, পরপর দুটি অ্যাওয়ে ম্যাচে দুর্দান্ত পারফরম্যান্স ইস্টবেঙ্গলের। সবচেয়ে বড় কথা পিছিয়ে থেকেও ম্যাচে ফিরে আসে লাল-হলুদ শিবির।

এদিন প্রথমার্ধে গোল হজম করে ইস্টবেঙ্গল। কিন্তু বিরতির পর আমূল বদলে যায় কোলাডোদের শরীরী ভাষা। তেড়েফুঁড়ে খেলতেই ফল মেলে। প্রথমে কোলাডো, তারপর একে একে কাশেম ও ব্র্যান্ডন ট্রাউয়ের জালে বল জড়ান। এরপর পেনাল্টি থেকে চার নম্বর গোলটি করেন মার্কোস। কিন্তু ম্যাচের শেষ লগ্নে একটি পেনাল্টি পায় ট্রাউ। সেখান থেকে গোল করে ব্যবধান কিছুটা কমায় মণিপুরের ক্লাব। ইনজুরি টাইমে বেশ কয়েকটি সুযোগ পেয়েও কাজে লাগাতে ব্যর্থ হয় তারা। যার ফলে ৪-২ স্কোরে ম্যাচ জেতে ইস্টবেঙ্গল।

[আরও পড়ুন: কোথায় বসছে আইএসএলের ফাইনালের আসর? জানিয়ে দিলেন নীতা আম্বানি]

এই জয় স্বাভাবিকভাবেই কিছুটা চাপমুক্ত করবে মারিও এন্ড কোং-কে। শতবর্ষে লজ্জার হাত থেকে নিষ্কৃতি পেতে পরপর জয়ই দরকার। খেলোয়াড়দের শরীরী ভাষা থেকেই স্পষ্ট এত তাড়াতাড়ি হাল ছাড়তে তাঁরা নারাজ। যা স্বস্তি দিচ্ছে ক্লাবকর্তা থেকে সমর্থক সবাইকে।

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement