Advertisement
Advertisement
Euro Cup 2024

গোলের পর বাবার মতো সেলিব্রেশন, ছাত্র মেরিনোর উচ্ছ্বাসের কারণ জানালেন কিবু ভিকুনা

জার্মানির বিরুদ্ধে গোলের পর কর্নার ফ্ল্যাগের চারপাশে ঘুরতে দেখা যায় স্প্যানিশ মিডফিল্ডারকে।

Euro Cup 2024: Spain footballer Mikel Merino imitated his father's celebration after goal vs Germany

গোলের পর সেলিব্রেশন মেরিনোর। ফাইল চিত্র।

Published by: Arpan Das
  • Posted:July 7, 2024 3:41 pm
  • Updated:July 7, 2024 3:43 pm  

শিলাজিৎ সরকার: জার্মানি আর স্পেন ম্যাচের বয়স তখন ১১৯ মিনিট। ফলাফল ১-১। সবাই ধরেই নিয়েছিল, ম্যাচ গড়াচ্ছে টাইব্রেকারের দিকে। সেই সময় বাঁদিক থেকে বল ভাসিয়ে দেন দানি ওলমো। আর মিকেল মেরিনো (Mikel Merino) দুরন্ত হেডে জালে বল জড়িয়ে দিলেন। অবাক হয়ে দেখা ছাড়া কিছু করার ছিল না জার্মানির গোলকিপার ম্যানুয়েল ন্যয়ার। সেই গোলেই সেমিফাইনালের ছাড়পত্র পেয়ে যায় স্পেন।

ইউরোয় (Euro Cup 2024) গোলের পর মেরিনোর উদযাপন নিয়ে আলোচনা তুঙ্গে। সতীর্থদের সঙ্গে আনন্দ করার ফাঁকেই কর্নার ফ্ল্যাগের চারপাশে ঘুরতে দেখা গিয়েছে এই স্প্যানিশ মিডফিল্ডারকে। কেন? বিষয়টি স্পষ্ট করেছেন কিবু ভিকুনা (Kibu Vicuna)। তিনি যখন স্পেনের ক্লাব সিএ ওসাসুনার সহকারী কোচ, তখন সিনিয়র দলে ডাক পেয়েছিলেন মেরিনো। বছর দশেক আগে মেরিনোকে তুলে আনার ক্ষেত্রে অনেকটাই ভূমিকা রয়েছে তাঁর।

Advertisement

[আরও পড়ুন: ‘ইতিহাসে থাকবে এই গোল’, প্রাক্তন ছাত্র মেরিনোর কীর্তিতে উচ্ছ্বসিত ভিকুনা]

ছাত্রের সেলিব্রেশন নিয়ে ভিকুনা জানান, “মেরিনোর বাবা অ্যাঞ্জেল মিগুয়েল ফুটবলার ছিলেন। ওসাসুনার হয়ে খেলেছেন, পরে কোচও ছিলেন। ৩৩ বছর আগে, ১৯৯১ সালে স্টুটগার্টের এই মাঠেই গোল করেছিলেন অ্যাঞ্জেল। তারপর এভাবে উদযাপন করেন। এদিন বাবার সেই কাজেরই পুনরাবৃত্তি করল মেরিনো। আমি নিশ্চিত, ছেলের গোল আর উদযাপন দেখে অ্যাঞ্জেলও খুশি হয়েছেন,” বলছিলেন তিনি। সত্যিই, মেরিনোর গোলে নিশ্চিতভাবে উল্লাসিত অ্যাঞ্জেল। ভিকুনাও কম খুশি নন। কারণ সেই গোলেই তো ইউরোর সেমিফাইনালে উঠেছে তাঁর মাতৃভূমি!

[আরও পড়ুন: নেপথ্য নায়ক বোতল! ইংল্যান্ডকে সেমিতে তুলে ফাঁস গোলকিপার পিকফোর্ডের]

জার্মানির বিরুদ্ধে পরিবর্ত হিসেবে নেমেছিলেন মেরিনো। ১০৮ মিনিটে নেমে খেলা ঘুরিয়ে দেন রিয়াল সোসিয়াদাদের প্লেয়ার। স্টেডিয়ামে তখন উপস্থিত ছিলেন তাঁর বাবা মিগুয়েলও। সেই নিয়ে মেরিনো জানান, “এই স্টেডিয়ামে বিশেষ কিছু একটা রয়েছে। এটা আমার আজীবন মনে থাকবে। সবচেয়ে বড় কথা, গোলটা এই স্টেডিয়ামেই করতে পারলাম। একটা বৃত্ত পূর্ণ হল। এই মাঠেই স্পেনের হয়ে প্রথম ম্যাচ খেলেছিলাম। আমার বাবাও এই মাঠেই গোল করেছিল।”

২০২৪ এর পূজা সংক্রান্ত সমস্ত খবর জানতে চোখ রাখুন আমাদের দেবীপক্ষ -এর পাতায়।

চোখ রাখুন
Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement