গোলের পর নন্দ কুমারকে নিয়ে সেলিব্রেশনে মজে লাল-হলুদ দল। ছবি: টুইটার
মরশুমের প্রথম ডার্বি নিয়ে উত্তেজনা ছিল তুঙ্গে। একদিকে জুয়ান ফেরান্দোর মোহনবাগান ছিল টানা নয় নম্বর ডার্বি জয়ের খোঁজে। অন্যদিকে কার্লোস কুয়াদ্রাতের কোচিংয়ে ইস্টবেঙ্গল লড়াই করে ছিনিয়ে নিল জয়। নন্দকুমারের বিশ্বমানের গোলে সাড়ে চার বছর পর ডার্বি জিতল লাল-হলুদ। যুবভারতীর রং আজ লাল-হলুদ।
‘৯৭ – যুবভারতীতে শাপমুক্তি, সাড়ে চার বছর পর ডার্বির রং লাল-হলুদ
‘৮৫ – একমাত্র গোলদাতা নন্দকুমারকে তুলে নিলেন কার্লোস কুয়াদ্রাত।
‘৮৪ – নন্দকুমারের দুরন্ত গোলের সৌজন্যে এখনও এগিয়ে লাল-হলুদ। সমতার খোঁজে মোহনবাগান।
‘৮০ – বাঁ প্রান্ত থেকে গোলের সহজ সুযোগ হারালেন বিশ্বকাপার কামিন্স।
‘ ৬৯ – কামিন্স বলটাকে ভাসিয়ে দিলেন নেটের উপর দিয়ে। বলটা ইস্টবেঙ্গল বক্সের উপর দিয়ে বেরিয়ে গেল। কিন্তু, বলটা খুব বেশি একটা ডিপ করেনি। বলটা খেলার জায়গাতেই ছিল না। অবশেষে কামিন্স মাথায় হাত দিয়ে নিজের হতাশা প্রকাশ করলেন।
‘৬৮ – আবার বদল করলেন ফেরান্দো। মনবীরের জায়গায় মাঠে এলেন সাহাল আব্দুল সামাদ।
‘৬১ – শৌভিক চক্রবর্তীর বদলে মাঠে এডউইন।
‘৫৬ – জোড়া বদল করলেন ফেরান্দো। হুগো বুমোসের বদলে দিমিত্রি পেত্রাতোস ও আর্মান্দো সাদিকুর পরিবর্তে প্রথমবার মাঠে নামলেন জ্যাসন কামিন্স।
‘৪৭ – দুই দলের মধ্যে জোর লড়াই চলছে।
‘৪৬ – শুরু হল দ্বিতীয়ার্ধের খেলা।
গোলশূন্য ভাবে শেষ মেগা ডার্বির প্রথমার্ধ। ইস্টবেঙ্গলকে নিয়ে অনেক আলোচনা হলেও কার্লোস কুয়াদ্রাতের কোচিংয়ে ফুটবলাররা এখনও পর্যন্ত আত্মবিশ্বাস নিয়েই খেলেছে। তবে একাধিক সুযোগ তৈরি করলেও, লাল-হলুদের সামনে গ্লাভস হাতে রুখে দাঁড়িয়েছেন মোহনবাগানের গোলকিপার বিশাল কাইথ। তবে জুয়ান ফেরান্দোর ছেলেরা ম্যাচের শুরুটা আগ্রাসী মেজাজে শুরু করলেও, পরের দিকে অনেকটা ছন্নছাড়া লেগেছে।
‘৪৫ – লিস্টন কোলাসোকে ট্যাকেল করার জন্য হলুদ কার্ড দেখলেন খাবরা।
‘৪৪ – খাবরা ফ্রি-কিক নিয়েছিলেন বটে। কিন্তু, এলসের কাছে পৌঁছনোর আগেই বাগানে রক্ষণে তা আটকে গেল।
‘৪৩ – ছোট ছোট পাসে এগোচ্ছিল ইস্টবেঙ্গল। ইতিমধ্যেই আশিস নাওরেমকে ফাউল করে বসলেন। ফ্রি-কিক পেল ইস্টবেঙ্গল।
‘৪০ – থ্রো-ইন থেকে বল নিয়ে এগোচ্ছিলেন মন্দার। কিন্তু, বাগানের রক্ষণ ভেদ করতে পারলেন না তিনি। এরপর প্রতি আক্রমণের পথে হাঁটে মেরিনার্সরা। ফাইনাল থার্ডে মনবীর বল পেয়েছিলেন। এরপর বুমোস কোলাসের দিকে বল বাড়ান। শেষপর্যন্ত বোরজা বিপদ মুক্ত করলেন।
‘৩৭ – ইস্টবেঙ্গলের সামনে আরও একটা গোলের সুযোগ এসেছিল। বোরজার বাড়ানো বলে সেই সুযোগ তৈরি হয়েছিল। কিন্তু শেষবেলায় আশিস রাই এবং বিশাল কাইথ ওভাবে ঝাঁপিয়ে না পড়লে ম্যাচের ফলাফল আলাদা হতেও পারত।
‘৩৪ – আশিস রাইয়ের থ্রু থেকে মনবীর গোল করার একটা সুযোগ পেয়েছিলেন বটে, কিন্তু অনেকটা দুর থেকে শট মারায় তা লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়ে যায়।
‘৩৩ – মোহনবাগানের কর্নার কিক দিয়ে আবারও ম্যাচ শুরু হল। কিন্তু, বুমোসের বাড়ানো বল লাল-হলুদ বক্সে মেরিনার্সদের মাথার উপর দিয়ে বেরিয়ে যায়। এখনও মেগা ডার্বি গোলশূন্য।
কুলিং ব্রেক – ৩০ মিনিটের খেলা শেষ হয়ে গিয়েছে। দুট দলই আক্রমণের পথে হাঁটছে। বেশ কয়েকটা গোলের সুযোগ তৈরি হলেও, এখনও পর্যন্ত কেউ গোল করতে পারেনি।
‘২৬ – এখনও পর্যন্ত যথেষ্ট হাড্ডাহাড্ডি লড়াই দেখা গিয়েছে। তবে ইস্টবেঙ্গল একেবারে ভোলবদল করে মাঠে নেমেছে। এটা যে দলের নয়া কোচ কার্লেস কুয়াদ্রাতের জন্যই সম্ভব হয়েছে, তা বলার অপেক্ষা রাখে না।
‘২৩ – নাওরেম-সিভেরিও জুটিতে ফের ভাঙল মোহনবাগান রক্ষণ। তবে নন্দকুমারকে বল বাড়ানোর আগেই কাইথ ঝাঁপিয়ে পড়লেন।
‘২১ – কোলাসোর নেতৃত্বে মোহনবাগানের আক্রমণ দ্রুত দানা বাঁধতে শুরু করে। তিনি প্রথমে সাদিকুকে পাস দেন। সাদিকু থেকে বুমোস। ২০ গজ দুর থেকেই লম্বর শট বুমোসের। কিন্তু, বলটা শেষপর্যন্ত লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়ে বেরিয়ে যায়।
‘১৮ – মোহনবাগানের রক্ষণভাগ প্রায় ভেঙেই ফেলেছিলেন নাওরেম মহেশি। ক্রস বাড়িয়েছিলেন সিভেরিওকে। তিনি গোলের লক্ষ্যে শট মারলেও শেষপর্যন্ত ব্রেন্ডন তা কোনওক্রমে আটকালেন।
‘১৭ – প্রতি আক্রমণে এগোচ্ছে মোহনবাগান। তারা লম্বা বলের পাস খেলছে। অফসাইডের ফাঁদে আর্মান্দো সাদিকু।
‘১৫ – ফাউল করলেন অনিরুদ্ধ থাপা। আরও একটি ফ্রি-কিক পেল ইস্টবেঙ্গল। এবার কি আসবে কাঙ্খিত গোল? অপেক্ষায় লাল-হলুদ সমর্থকরা।
‘১৩ – শুভাশিস, অনিরুদ্ধ এবং কোলাসো ত্রিভুজাকৃতি পাসে সামনে এগোচ্ছিল। কিন্তু, ফাইনাল ক্রসে চুনুঙ্গা হেড দিয়ে বলটা বিপদমুক্ত করলেন।
‘৭ – জর্ডনের শট বাঁচিয়ে দিলেন বিশাল কাইথ। ফ্রিকিক থেকে বল পেয়েছিলেন ইস্টবেঙ্গলের জর্ডান। তাঁর হেড সরাসরি গোলকিপারের হাতে।
‘৫ – প্রথম থেকেই আক্রমণ করছে মোহনবাগান। সাদিকুর একটি শট একটুর জন্যে বাইরে গেল। পাল্টা লড়ছে ইস্টবেঙ্গল
‘১ – যুবভারতীর ভর্তি গ্যালারিতে উত্তেজনা তুঙ্গে।
৪:৪৫ মিনিট – কিক অফ।
খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ
Copyright © 2024 Pratidin Prakashani Pvt. Ltd. All rights reserved.