Advertisement
Advertisement

Breaking News

David Lalhlansanga

‘ছোটবেলা থেকেই ভক্ত’, সুনীলের সঙ্গে অনুশীলনের সুযোগ পেয়ে আপ্লুত ডেভিড

ভুবনেশ্বরে জমে উঠেছে জাতীয় শিবির।

David Lalhlansanga is thrilled to have the opportunity to practice with Sunil Chhetri
Published by: Biswadip Dey
  • Posted:May 28, 2024 2:13 pm
  • Updated:May 28, 2024 2:48 pm  

স্টাফ রিপোর্টার: দুই ফুটবলারের কাছে এবারের জাতীয় শিবিরটি যথেষ্টই তাৎপর্যপূর্ণ। প্রথমজন অধিনায়ক সুনীল ছেত্রী। এটাই ভারত অধিনায়কের কাছে শেষবারের মতো ফুটবলার হিসাবে জাতীয় শিবিরে যোগ দেওয়া। দ্বিতীয়জন, ডেভিড লালহানসাঙ্গা। যিনি প্রথমবার জাতীয় শিবিরে যোগ দিয়েছেন। গত মরশুমে মহামেডান স্পোর্টিংয়ের হয়ে দারুণ ফুটবল খেলেছেন। ডেভিডকে বিশ্বকাপ যোগ্যতানির্ণয় পর্বের কুয়েত ম্যাচের ২৭ জনের দলে রেখেছেন জাতীয় কোচ ইগর স্টিমাচ।

জাতীয় শিবিরে সুনীলের (Sunil Chhetri) সঙ্গে অনুশীলন করাটা স্বপ্নের মতো ডেভিডের কাছে। ডেভিড বলছেন, “ছোটবেলা থেকেই সুনীল ছেত্রীর ভক্ত আমি। ওর সঙ্গে অনুশীলন করতে পারাটাই আমার কাছে অনেক বড় বিষয়। আমরা দুজনেই যেহেতু একই পজিশনে খেলি তাই ওর কাছ থেকে প্রতিনিয়তই নতুন নতুন বহু বিষয় শিখছি। পাসিং আর পজিশন সম্পর্কে অনেক মূল্যবান মতামত দিচ্ছে যা আমাকে সমৃদ্ধ করছে।”

Advertisement

[আরও পড়ুন: অভিযুক্তকে আড়াল করতে মাঝরাতে ফোন অজিত পওয়ারের! পোর্শেকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য]

জাতীয় শিবিরে এসে নিয়মানুবর্তিতা আর সময়জ্ঞান সম্পর্কে আরও সচেতন হয়েছেন ডেভিড (David Lalhlansanga)। তিনি আরও বলেন, “সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় এই শিবির থেকে আমি সময়জ্ঞান আর নিয়মানুবর্তিতা সম্পর্কে আরও সচেতন হতে শিখছি। সতীর্থদের সঙ্গে আত্মিক যোগ তৈরি হয়ে গিয়েছে।” গত মরশুমে কলকাতা লিগে ২১ গোল করে সর্বোচ্চ গোলদাতা হওয়ার পাশাপাশি ডুরান্ডেও ছয় গোল করে সর্বোচ্চ গোলদাতা হয়েছেন এই পাহাড়ী ফুটবলার।

আই লিগের মহামেডান বনাম নামধারী এফসি ম্যাচে দেখতে গিয়েছিলেন ইগর স্টিমাচ ও সহকারী কোচ মহেশ গাওলি। সেই ম্যাচে ডেভিডকে দেখে পছন্দ হয়েছিল জাতীয় কোচের। সেদিন মাঠে নামার আগে মহামেডান ম্যানেজার ডেভিডকে জানিয়েছিলেন, জাতীয় কোচ তাদের খেলা দেখতে আসছেন। ভালো খেলতে পারলে জাতীয় দলে ডাক আসতে পারে তাঁরও। নৈহাটি স্টেডিয়ামে সেই ম্যাচের প্রসঙ্গে বলতে গিয়ে ডেভিড বলেন, “দলের ম্যানেজার সেদিন বলেছিলেন, স্টিমাচ খেলা দেখতে আসছেন। সেই কথা শুনে আমি সচেতন হয়ে গিয়েছিলাম। নিজের সেরাটা দেওয়ার চেষ্টা করেছিলাম।” সঙ্গে যোগ করেন, “শিবিরে যোগ দিয়ে প্রথম কয়েকদিন আমার জড়তা ছিল। তারপর ধীরে ধীরে সতীর্থদের সঙ্গে বোঝাপড়া গড়ে উঠেছে। কখনও ভাবতে পারিনি যে দেশের সেরা ফুটবলারদের সঙ্গে খেলার সুযোগ পাব।”

[আরও পড়ুন: যাবজ্জীবন সাজা থেকে মুক্তি, খুনের মামলায় হাই কোর্টের নির্দেশে স্বস্তিতে রাম রহিম]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement