ইস্টবেঙ্গল: ২ (বিষ্ণু, জেসিন)
মোহনবাগান: ১ (সুহেল)
মরশুমের প্রথম ডার্বিতে জয় ইস্টবেঙ্গলের। এবার কলকাতা লিগের বড় ম্যাচের শতবর্ষ। যুবভারতীতে সেই ম্যাচে ২-১ গোলে হারল মোহনবাগান। লাল-হলুদের গোলদাতা পিভি বিষ্ণু আর জেসিন। ম্যাচের ৭৬ মিনিটে জঘন্য ফাউল করে লাল কার্ড দেখেন ইস্টবেঙ্গলের জোসেফ। একেবারে শেষ মুহূর্তে একটি গোল করে মোহনবাগানের হয়ে ব্যবধান কমান সুহেল ভাট। কিন্তু তাতেও শেষরক্ষা হল না। কলকাতা লিগের ডার্বি জিতে নিল ইস্টবেঙ্গল।
ফুল-টাইম: সুহেলের গোলেও শেষরক্ষা হল না মোহনবাগানের। কলকাতা লিগের ডার্বিতে ২-১ গোলে জিতল ইস্টবেঙ্গল।
৯৬ মিনিট: পালটা আঘাত মোহনবাগানের। গোল করলেন সুহেল ভাট। শেষ মুহূর্তে কামব্যাকের চেষ্টা সবুজ-মেরুনের।
৯৩ মিনিট: টাইসনের শট গোলপোস্টের দূর দিয়ে বেরিয়ে যায়। বক্সের সামনে মোহনবাগান ফুটবলাররা একাধিক পাস খেললেও গোলের মুখ খেলতে পারেননি।
৯০ মিনিট: ইস্টবেঙ্গল বক্সের সামনে ফ্রি-কিক। কিন্তু ফারদিনের শট সরাসরি ডিফেন্সে ধাক্কা লাগে।
৮২ মিনিট: ইস্টবেঙ্গলের ডিফেন্সে মরিয়া আক্রমণ মোহনবাগানের। একাধিক আক্রমণে গোল তুলে আনার চেষ্টা সবুজ-মেরুনের।
৭৬ মিনিট: জঘন্য ফাউল জোসেফের। মোহনবাগান ফুটবলারকে লাথি মেরে লাল কার্ড দেখলেন ইস্টবেঙ্গলের ফুটবলার। দশজনের দলের বিরুদ্ধে ফিরে আসার সুযোগ সবুজ-মেরুনের।
৭১ মিনিট: পালটা আক্রমণ মোহনবাগানের। দূরপাল্লার শট সেভ করলেন ইস্টবেঙ্গলের গোলকিপার দেবজিতের।
৬৮ মিনিট: জোড়া পরিবর্তন মোহনবাগানে। ডিফেন্স শক্তিশালী করতে নামানো হল অভিজ্ঞ সুমিত রাঠিকে।
৬৪ মিনিট: পরিবর্ত হিসেবে নেমেই গোল জেসিনের। মোহনবাগান ডিফেন্সের ভুলে ফের এগিয়ে গেল ইস্টবেঙ্গল।
৫৯ মিনিট: সহজ সুযোগ নষ্ট লাল-হলুদের। ফাঁকা গোলে বল ঠেলতে ব্যর্থ আমন। দুরন্ত সেভ করেন রাজা বর্মণ।
৫০ মিনিট: বিষ্ণুর গোলে এগিয়ে গেল ইস্টবেঙ্গল। মাঝমাঠ থেকে সার্থক গলুইয়ের বাড়ানো বল ধরেন বিষ্ণু। রিসিভেই কেটে যায় মোহনবাগানের দুজন ফুটবলার। তার পর গোলকিপারকে দাঁড় করিয়ে বাঁ পায়ে গোল করে যান বিষ্ণু।
৪৮ মিনিট: মোহনবাগানের গোল লক্ষ্য করে আক্রমণ। গোললাইন সেভ সবুজ-মেরুনের ডিফেন্ডারের। ফিরতি বলে সহজ সুযোগ নষ্ট আমনের।
৪৬ মিনিট: দ্বিতীয়ার্ধের ম্যাচ শুরু। আর শুরুতেই হলুদ কার্ড দেখলেন জোসেফ। মোহনবাগান ফুটবলারকে লক্ষ্য করে পা চালান তিনি।
হাফ-টাইম: কলকাতার ডার্বির প্রথমার্ধ সমাপ্ত। ম্যাচের ফলাফল ০-০। বক্সের মধ্যে ফের সুযোগ পেয়েছিলেন বিষ্ণু। কিন্তু বল তুলে দিলেন বারের উপরে। একাধিকবার বাজে ট্যাকল করেন লাল-হলুদের ফুটবলাররা। বিরতি পর্যন্ত মন ভরাতে পারেনি কোনও দলের খেলাই। মিস পাস করেন দুদলের ফুটবলারই।
৪২ মিনিট: সুহেল ভাটকে আহত করে হলুদ কার্ড দেখলেন বিষ্ণু। তবে ম্যাচে প্রায়ই উত্তপ্ত পরিস্থিতি তৈরি হচ্ছে।
৩০ মিনিট: কলকাতা ডার্বির আধঘণ্টা অতিক্রান্ত। গোল করতে পারেনি কোনও দলই। ফারদিন, সুহেলরা আক্রমণ শানাচ্ছে ইস্টবেঙ্গলের গোল লক্ষ্য করে।
১৯ মিনিট: আমনের বল ধরে বক্সে ঢুকে পড়েন বিষ্ণু। কিন্তু সবুজ-মেরুন ডিফেন্ডারের তৎপরতায় গোলের মুখ খুলতে পারেনি ইস্টবেঙ্গল।
১৬ মিনিট: প্রাথমিক আক্রমণের ধাক্কা সামলে খেলায় ফিরছে সবুজ-মেরুন শিবির। যদিও মাঝমাঠেই বল আটকে থাকছে।
১০ মিনিট: শুরু থেকেই আক্রমণ তুলেছে ইস্টবেঙ্গল। বিষ্ণুর শট লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়। সুযোগ এসেছিল লাল-হলুদের তন্ময়ের কাছে। মাঝমাঠ দখলের পালটা লড়াই চালাচ্ছে মোহনবাগানও। সুহেল ভাট ঢুকে পড়েছিলেন বক্সের মধ্যে।
দুপুর ৩:১৫: বল গড়াল কলকাতা লিগের ডার্বির। চিরাচরিত সবুজ-মেরুন জার্সিতে মাঠে নেমেছে মোহনবাগান। চেনা লাল-হলুদ রঙের জার্সিতে টক্কর দিতে তৈরি ইস্টবেঙ্গলও। মোহনবাগান কোচ ডেগি কার্ডোজো এবং ইস্টবেঙ্গল কোচ বিনো জর্জের মগজাস্ত্রের লড়াই দেখতে তৈরি ফুটবলভক্তরা।
দুপুর ২:৫৫: ঘোষিত মোহনবাগানের প্রথম একাদশ।
রাজা, রাজ, দীপেন্দু, রবি, আমনদীপ, সৌরভ, গ্লেন, লিয়ন, অভিষেক, সুহেল, ফারদিন।
দুপুর ২:৫০: ঘোষিত ইস্টবেঙ্গলের প্রথম একাদশ।
দেবজিৎ, জোসেফ, আদিল, মনোতোষ, হীরা, তন্ময়, নসীব, রোশল, আমন, বিষ্ণু, ডেভিড।
দুপুর ২:৪৫: যুবভারতীতে উন্মাদনা তুঙ্গে। ইতিমধ্যেই মাঠ ভরাতে শুরু করেছেন দুদলের সমর্থকরা। মাঠে পৌঁছে গিয়েছেন ইস্টবেঙ্গলের সিনিয়র দলের কোচ কার্লেস কুয়াদ্রাত। একশো বছর আগের ডার্বির প্রথম গোলদাতা নেপাল চক্রবর্তীর ছেলে দীপক চক্রবর্তী উপস্থিত যুবভারতীতে।
খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ
Copyright © 2024 Pratidin Prakashani Pvt. Ltd. All rights reserved.