Advertisement
Advertisement

Breaking News

Calcutta Football League

পেনাল্টি থেকে জেসিনের গোল, ভবানীপুরকে হারিয়ে লিগ শীর্ষে ইস্টবেঙ্গল

৮ ম্যাচে ইস্টবেঙ্গলের সংগ্রহ ২২ পয়েন্ট।

Calcutta Football League: East Bengal wins against Bhawanipore Club in CFL 2024 and takes the top position

গোলের পর জেসিন।

Published by: Krishanu Mazumder
  • Posted:August 12, 2024 5:04 pm
  • Updated:August 12, 2024 5:52 pm  

ইস্টবেঙ্গল-১ ভবানীপুর-০
(জেসিন)
সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: কলকাতা লিগে (Calcutta Football League) এই ম্যাচে নামার আগে সমসংখ্যক ম্যাচ থেকে দুটো দলেরই পয়েন্ট সমান ছিল। ফলে সোমবারের ইস্টবেঙ্গল-ভবানীপুর ম্যাচটা যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ ছিল। গ্রুপ শীর্ষে পৌঁছনোর হাতছানি ছিল দুটো দলের সামনেই। শেষমেশ ইস্টবেঙ্গল ১-০ গোলে হারাল ভবানীপুরকে। এই ম্যাচ জেতার ফলে গ্রুপ বি-তে ইস্টবেঙ্গল শীর্ষে পৌঁছে গেল। ৮ ম্যাচে লাল-হলুদের সংগ্রহ ২২ পয়েন্ট। ম্যাচ হেরে যাওয়ায় ভবানীপুরের ঝুলিতে ৮ ম্যাচে ১৯ পয়েন্ট। খেলার সাত মিনিটে ইস্টবেঙ্গল পেনাল্টি থেকে গোল করে এগিয়ে গিয়েছিল। বাকি সময়টা সেই গোল ধরে রেখেছিল লাল-হলুদ ব্রিগেড। ভবানীপুর চেষ্টা করলেও সমতা ফেরাতে পারেনি ম্যাচে। পরবর্তীকালে সুপার সিক্স যখন শুরু হবে, তখন এর সুবিধা পাবে লাল-হলুদ ব্রিগেড। 
এবারের কলকাতা লিগে অন্য দুই প্রধান যেখানে হোঁচট খাচ্ছে, ইস্টবেঙ্গল সেখানে উজ্জ্বল।  লাল-হলুদে কেরলের ফুটবলারের সংখ্যাধিক্য। জেসিন, আমন, আজাদ, বিষ্ণুরা নিজেদের দক্ষতার পরিচয় দিচ্ছেন। 

[আরও পড়ুন: ফের ঘরোয়া ক্রিকেটে রোহিত-কোহলি! দলীপ ট্রফিতে খেলবেন মহাতারকারা, বিশ্রামে বুমরাহ]

 

Advertisement

এদিন খেলার ৭ মিনিটে পেনাল্টি থেকে গোল করে লাল-হলুদ ব্রিগেডকে এগিয়ে দেন জেসিন। পেনাল্টি বক্সের ভিতরে রোসলকে অবৈধ ভাবে ফেলে দেওয়া হলে পেনাল্টি পায় ইস্টবেঙ্গল। পেনাল্টি স্পট থেকে গোল করতে ভুল করেননি জেসিন। চলতি মরশুমে তাঁর ৯টি গোল হয়ে গেল। তার মধ্যে কলকাতা লিগেই ৮টি গোল।  রিজার্ভ দলের পাশাপাশি সিনিয়র দলের হয়ে খেলতে নেমেও গোল পাচ্ছেন তিনি। ডুরান্ড কাপেও গোল রয়েছে জেসিনের।
যে কোনও ম্যাচে খেলার শুরুতেই গোল পেয়ে গেলে অ্যাডভান্টেজ পেয়ে যায় যে কোনও দল। এক্ষেত্রে ইস্টবেঙ্গল সেই সুবিধাই পেয়ে গিয়েছিল শুরুতে। কলকাতা লিগে ভবানীপুরও নজর কেড়েছে। ফলে ম্যাচে সতর্ক ছিল ইস্টবেঙ্গল। কিন্তু শুরুতে গোল পেয়ে যাওয়ার পরে ইস্টবেঙ্গল আরও উজ্জ্বল হয়ে ধরা দিতেই পারত। কিন্তু ইস্টবেঙ্গল ভবানীপুরের রক্ষণ ভাঙতে পারেনি। বরং ভবানীপুর একাধিকবার ইস্টবেঙ্গলের পেনাল্টি বক্সে কাঁপুনি ধরিয়ে দিয়েছিল। একবার বাঁ দিক থেকে ভাসানো সেন্টারে জীতেন মুর্মু পায়ে বলে সংযোগই ঘটাতে পারলেন না। খেলার একেবারে শেষ লগ্নে ইস্টবেঙ্গলের রক্ষণে চাপ বাড়িয়েও গোল পায়নি ভবানীপুর।  

[আরও পড়ুন: মহিলাদের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ আয়োজন নিয়ে রাষ্ট্রপুঞ্জের দ্বারস্থ বাংলাদেশ]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement