Advertisement
Advertisement
Ravichandran Ashwin

‘কেন এসেছিস? টেস্ট চলছে ফিরে যা…’, হাসপাতালের বেডে শুয়েই অশ্বিনকে নির্দেশ মায়ের

রাজকোট টেস্টের দীর্ঘতম ৪৮ ঘণ্টা নিয়ে অশ্বিনের স্মৃতিচারণ।

Ravichandran Ashwin recalls mother's sudden blackout

অশ্বিন। ফাইল চিত্র

Published by: Krishanu Mazumder
  • Posted:March 6, 2024 5:41 pm
  • Updated:March 6, 2024 5:53 pm  

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: চেন্নাই হাসপাতালের আইসিইউ বেডে শুয়ে চিত্রা রবিচন্দ্রন ছেলেকে ক্ষীণকণ্ঠে প্রশ্ন করেছিলেন, ”তুমি কেন এসেছো?”
রাজকোট টেস্টের দ্বিতীয় দিনের শেষে আপৎকালীন ভিত্তিতে চেন্নাইয়ে ফিরতে হয়েছিল রবিচন্দ্রন অশ্বিনকে (Ravichandran Ashwin)।
চতুর্থ দিন চা বিরতির পরে দলের সঙ্গে ফের যোগ দেন অশ্বিন। মাঝের এই ৪৮ ঘণ্টাকে জীবনের দীর্ঘতম ৪৮ ঘণ্টা বলে উল্লেখ করেছিলেন ভারতের তারকা অফস্পিনারের স্ত্রী প্রীতি নারায়ণ (Prithi Narayanan)।
মায়ের অসুস্থতার কারণে তড়িঘড়ি চেন্নাইয়ে ফিরতে হয়েছিল অশ্বিনকে। রাজকোট টেস্টে পাঁচশো উইকেটের মাইলস্টোন ছোঁয়ার অব্যবহিত পরেই অশ্বিনের মা ব্ল্যাক আউট হয়ে যান। অত্যন্ত দ্রুততার সঙ্গে তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করতে হয়। চেতেশ্বর পূজারা ও তাঁর পরিবারের সাহায্য চাওয়া হয়। খবর পেয়ে অশ্বিন রাজকোট থেকে চেন্নাই এসে পৌঁছন। 

[আরও পড়ুন: ছক্কা হাঁকানোর শক্তিই নেই বাবরদের! অভিনব প্রশিক্ষণের ভাবনা পিসিবির]

তার পরের ঘটনার বর্ণনা নিজেই দিয়েছেন অশ্বিন। তিনি বলেন, ”চেন্নাই নেমে হাসপাতালে পৌঁছনোর পরে জানতে পারি মা কখনও ঘুমোচ্ছে, কখনও জাগছে। আমাকে দেখেই মা জিজ্ঞাসা করেন, তুমি এসেছো কেন? পরে মা আমাকে বলেন, ”তোমার ফিরে যাওয়াই উচিত। কারণ টেস্ট ম্যাচ চলছে এখন।” ধরমশালায় ১০০-তম টেস্ট ম্যাচ খেলতে নামছেন ভারতের তারকা অফস্পিনার। সেই টেস্টের বল গড়ানোর আগে আবেগপ্রবণ অশ্বিন তাঁর ক্রিকেটার হয়ে ওঠার পিছনে মা-বাবার ভূমিকার কথা বলেন।
মায়ের অসুস্থতার খবর শুনে রাজকোট থেকে চেন্নাই চলে আসেন অশ্বিন। কিন্তু স্ত্রী প্রীতির কাছ থেকে মায়ের খবর শোনার পরে ভেঙে পড়েছিলেন অশ্বিন।

Advertisement

[আরও পড়ুন: ছেলে পাঁচশো উইকেট পেতেই লুটিয়ে পড়েন মা, অশ্বিনের রাজকোট টেস্ট ছাড়ার কারণ জানালেন স্ত্রী]

২০২৪ এর পূজা সংক্রান্ত সমস্ত খবর জানতে চোখ রাখুন আমাদের দেবীপক্ষ -এর পাতায়।

চোখ রাখুন
Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement