Advertisement
Advertisement

Breaking News

IND vs AUS

IND vs AUS: ‘১০০ মিটার ছক্কার মারো কীভাবে?’ রিঙ্কুর কাছে রহস্য জানতে চাইলেন জিতেশ, দেখুন ভাইরাল ভিডিও

রিঙ্কুর দাপট দেখল অস্ট্রেলিয়া।

IND vs AUS: Rinku Singh, Jitesh Sharma open up about match winning partnership against Australia। Sangbad Pratidin

বাইশ গজে দাপট দেখালেন রিঙ্কু ও জিতেশ। ছবি: টুইটার

Published by: Sabyasachi Bagchi
  • Posted:December 2, 2023 6:03 pm
  • Updated:December 2, 2023 6:05 pm  

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: শুরুটা আগ্রাসী মেজাজে করলেও, একটা সময় মাত্র ১১১ রানে ৪ উইকেট হারিয়ে চাপে পড়ে যায় ভারত। সূর্যকুমার যাদব (Suryakumar Yadav), শ্রেয়স আইয়ার (Shreyas Iyer) আউট হয়ে যাওয়ার পর মনে হচ্ছিল, অস্ট্রেলিয়ার (Australia) ম্যাচে ফিরে আসা শুধু সময়ের অপেক্ষা। তবে ম্যাথু ওয়েডদের সব ছক বানচাল করে দেন রিঙ্কু সিং (Rinku Singh) ও নবাগত জিতেশ শর্মা (Jitesh Sharma)। পঞ্চম উইকেটে দুজন মূল্যবান ৫৬ রান যোগ করার জন্যই ৯ উইকেটে ১৭৪ রান তুলতে পেরেছিল টিম ইন্ডিয়া (Team India)। এবং এসেছিল ২০ রানে জয়। আর অজিদের বিরুদ্ধে টি-টোয়েন্টি সিরিজ জয়ের পরেই জিতেশকে নিয়ে আড্ডায় মাতলেন রিঙ্কু। বিসিসিআই (BCCI) সেই আলাপচারিত সোশাল মিডিয়াতে পোস্ট করেছে। দুজনের সেই আড্ডা সংবাদ প্রতিদিন.ইন-এর পাঠকদের জন্য তুলে ধরা হল…

রিঙ্কু: ঘরের মাঠে প্রথমবার ভারতের হয়ে খেলার অনুভূতি কেমন?

Advertisement

জিতেশ: দারুণ অনুভূতি। ঘরের মাঠে ভারতীয় দর্শকদের সামনে খেলার অভিজ্ঞতা খুব ভালো। ভারতের মাটিতে জাতীয় দলের হয়ে পারফর্ম করা সৌভাগ্যের ব্যাপার। একইসঙ্গে তোমার সঙ্গে পার্টনারশিপের অভিজ্ঞতা ছিল মনে রাখার মতো।

জিতেশ: ১০০ মিটার লম্বা ছক্কা মারলে! এত জোরে ছক্কা মারার রহস্য কী?

রিঙ্কু: তেমন কিছুই না। আসলে নেটে অনেকটা সময় ব্যাট করার পাশাপাশি নিয়মিত জিম করি। খাওয়া-দাওয়ার উপর বিশেষ নজর রাখি। সেটাই আমার যাবতীয় শক্তির উৎস।

[আরও পড়ুন: বন্ধুর জন্মদিনে কেক কেটে ভাইরাল হলেন এমএস ধোনি]

 

জিতেশ: তোমাকে দেখে একবারও মনে হয়নি যে ঘরের মাঠে সিরিজ খেলছ! আমি তো খুবই চাপে ছিলাম। তবে তুমি ঠান্ডা মাথায় কাজের কাজ করে গেলে! কীভাবে সেটা সম্ভব?

রিঙ্কু: এটা ঠিক জাতীয় দলের হয়ে প্রথমবার ঘরের মাঠে সিরিজ খেলতে নামলেও, গত পাঁচ-ছয় বছর ধরে আইপিএল-এ খেলার অভিজ্ঞতা রয়েছে। তাছাড়া আমি লোয়ার মিডল অর্ডারে ব্যাট করতে নামি। কখনও হাতে ১২ বল থাকে, আবার কখনও থাকে ২০ বল। তাই আমাকে ব্যাট চালাতেই হয়। সেইজন্য বাড়তি চাপ একদম নিতে যাই না। বরং বল দেখে ব্যাট করি। কোন পরিস্থিতিতে কীভাবে ব্যাট করব সেটা সবসময় আমার মাথায় থাকে।

[আরও পড়ুন: বিশ্বকাপের ব্যর্থতা ভুলে ঘূর্ণি পিচে তাইজুলের দাপট, নিউজিল্যান্ডকে হারিয়ে ইতিহাস বাংলাদেশের]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement