Advertisement
Advertisement
CWC '23 Final

CWC ’23 Final: রোহিতের ভারতের ‘বিরাট’ আশা ভঙ্গ! ঠান্ডা মাথার হেডেই ষষ্ঠবার বিশ্বজয়ী অস্ট্রেলিয়া

ষষ্ঠবার বিশ্বকাপ জয়ী অস্ট্রেলিয়া।

CWC '23 Final: Travis Head hundred guides Australia to 6th ODI World Cup title। Sangbad Pratidin

শতরানের পর ব্যাট দেখাচ্ছেন ট্রাভিস হেড। ছবি: টুইটার

Published by: Subhajit Mandal
  • Posted:November 19, 2023 12:54 pm
  • Updated:November 20, 2023 9:09 am

ভারত: ২৪০ (কেএল রাহুল ৬৬, বিরাট ৫৪, রোহিত ৪৭, স্টার্ক ৩/৫৫, প্যাট কামিন্স ২/৩৪, হ্যাজেলউড ২/৬০)
অস্ট্রেলিয়া: (ট্রাভিস হেড ১৩৭, লাবুশানে ৫৮*, বুমরাহ ২/৪৩, শামি ১/৪৭)
অস্ট্রেলিয়া ৬ উইকেটে জয়ী

একযুগ বাদে বিশ্বজয়ের দোরগোড়ায় ছিল ভারত। কিন্তু সদ্য সমাপ্ত বিশ্বকাপে ১০-এ ১০ করার পরেও, শেষরক্ষা হল না। ট্রাভিস হেডের দুরন্ত শতরানের কাছে হারতে হল ভারতকে। ২৪০ রানে অলআউট হওয়ার পর, ১২০ বলে ১৩৭ করেন হেড। মারলেন ১৫টি চার ও ৪টি ছক্কা। মার্নাস লাবুশানে ৫৮ রানে অপরাজিত ছিলেন। ফলে ষষ্ঠবার বিশ্বজয়ীর তকমা পেল অস্ট্রেলিয়া। 

Advertisement

৪৩ ওভার: গ্লেন ম্যাক্সওয়েলের ব্যাটে ষষ্ঠবার বিশ্বকাপ জয়ী অস্ট্রেলিয়া। 

৪২.৫ ওভার: শেষবেলায় আউট হলেও, অস্ট্রেলিয়াকে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন করিয়ে মাঠ ছাড়লেন ট্রাভিস হেড। ১২০ বলে ১৩৭ রানে ফিরলেন বাঁহাতি ওপেনার। মারলেন ১৫টি চার ও ৪টি ছক্কা। 

৪২ ওভার: ষষ্ঠবার বিশ্বকাপ জয়ের দোরগোড়ায় অস্ট্রেলিয়া। ৩ উইকেটে অজিদের রান ২৩১। ট্রাভিস হেড ১১৬ বলে ১৩০ এবং মার্নাস লাবুশানে ১০৭ বলে ৫৭ রানের ধৈর্যশীল ইনিংস খেললেন। অজিদের ষষ্ঠবার বিশ্বজয়ী হওয়ার জন্য আর মাত্র ১০ রান দরকার।

৪১ ওভার: ষষ্ঠবার বিশ্বকাপ জয়ের দোরগোড়ায় অস্ট্রেলিয়া। ট্রাভিস হেড ১১৫ বলে ১২৯  এবং মার্নাস লাবুশানে ১০৩ বলে ৫৭ রানের ধৈর্যশীল ইনিংস খেললেন। অজিদের ষষ্ঠবার বিশ্বজয়ী হওয়ার জন্য আর মাত্র ১১ রান দরকার। 

৪০ ওভার: ষষ্ঠবার বিশ্বকাপ জয়ের দোরগোড়ায় অস্ট্রেলিয়া। ট্রাভিস হেড ১১৪ বলে ১২৮ রান এবং মার্নাস লাবুশানে ৯৯ বলে ৫৩ রানের ধৈর্যশীল ইনিংস খেললেন। অজিদের ষষ্ঠবার বিশ্বজয়ী হওয়ার জন্য আর মাত্র ১৬ রান দরকার। 

৩৮ ওভার: অস্ট্রেলিয়ার রান ৩ উইকেটে ২১৪। এই শতরানের সৌজন্যে এবার অ্যাডাম গিলক্রিস্ট ও রিকি পন্টিংয়ের তালিকায় নাম লেখালেন ট্রাভিস হেড। এর আগে ২০০৩ সালের বিশ্বকাপের ফাইনালে ভারতের বিরুদ্ধে ১২১ বলে ১৪০ রানে অপরাজিত ছিলেন পন্টিং। এর পর ২০০৭ সালের কাপযুদ্ধের ফাইনালে শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে ১০৪ বলে ১৪৯ রান করেছিলেন গিলক্রিস্ট।

 

৩৬.৩ ওভার: সিরাজকে ছক্কা মারলেন হেড। ৩ উইকেটে ২০১ রান তুলে দিল অজিরা। দ্রুত ম্যাচ শেষ করতে চাইছেন বাঁহাতি ওপেনার। 

৩৬ ওভার: ৩ উইকেটে ১৯৫ রান তুলে নিয়েছে অস্ট্রেলিয়া। ট্রাভিস হেড ১০২ বলে ১০৯, লাবুশানে ৮৭ বলে ৪২ রানে ক্রিজে রয়েছেন। অজিদের বিশ্বজয়ী হতে দরকার ৮৪ বলে ৪৬ রান। 

৩৩.৫ ওভার: বিশ্ব টেস্ট ফাইনালের পর কাপযুদ্ধের মেগা ম্যাচের ট্রাভিস হেডের শতরান, জয়ের আশা কমছে ভারতের। বিশ্ব টেস্ট ফাইনালে ১৬৩ রান করেছিলেন বাঁহাতি অজি ওপেনার। 

৩০ ওভার: ৩ উইকেটে ১৬৭ রান তুলে নিয়েছে অস্ট্রেলিয়া। ট্রাভিস হেড ৮২ বলে ৮৬, লাবুশানে ৭০ বলে ৩৭ রানে ক্রিজে রয়েছেন। ভারতের বিশ্বজয়ী হওয়ার আশা প্রায় শেষ। 

২৬ ওভার: ৩ উইকেটে ১৪৪ রান তুলে নিল অস্ট্রেলিয়া। ট্রাভিস হেড ৭২ বলে ৬৯, লাবুশানে ৫৭ বলে ৩২ রানে ক্রিজে রয়েছেন। জয়ের আশা কমছে ভারতের। 

২১.২ ওভার: চাপের মুখে দুরন্ত অর্ধশতরান, ভারতের উপর চাপ বাড়াচ্ছেন ট্রাভিস হেড। ঠিক এমনভাবেই বিশ্ব টেস্ট ফাইনালে ১৬৩ রান করার পর এবার ৫৮ বলে ৫০ রানে অপরাজিত অজি ওপেনার। 

২০ ওভার: অজিদের আরও ব্যাকফুটে ঠেলতে উইকেটের খোঁজে টিম ইন্ডিয়া। 

১৮.৪ ওভার: চতুর্থ উইকেটে ৫০ রান যোগ করলেন ট্রাভিস হেড ও মার্নাস লাবুশানে। 

সন্ধে ৭.৩৫ মিনিট: ড্রিঙ্কস ব্রেকের সময় আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে দেখা গেল লাইট অ্যান্ড সাউন্ডের খেলা। 

১৫ ওভার: ৪৭ রানে ৩ উইকেট চলে যাওয়ার পর, লাবুশানে ও হেডের ব্যাটে ঘুরে দাঁড়াতে চাইছে অজিরা। অন্যদিকে দুই স্পিনার জাদেজা ও কুলদীপের স্পিনের উপর ভর করে ম্যাচে ফিরতে চাইছে ভারত। অজিদের রান ৩ উইকেটে ৭৮। 

১০ ওভার: ৩ উইকেটে অজিদের রান ৬০। মার্নাস লাবুশানে খাতা না খুললেও, ট্রাভিস হেড ২৬ বলে ১৯ রানে ক্রিজে আছেন। 

৮ ওভার: চাপ বাড়াচ্ছে ভারত। অজিরা ৩ উইকেটে ৪৭ রান তুলেছে। বাইশ গজে আগুন ঝরাচ্ছেন শামি ও বুমরাহ। 

 

৭ ওভার: বড় ধাক্কা! এবার স্টিভ স্মিথকে ফিরিয়ে অজিদের উপর চাপ বাড়ালেন বুমরাহ। স্টিভ স্মিথ এলবিডব্লিউ হলেন। তবে রিভিউ নিলে বেঁচে যেতেন। কিন্তু অদ্ভুত কারণে স্মিথ রিভিউ নেননি। ৪৭ রানে ৩ উইকেট হারিয়ে ব্যাপক চাপে অস্ট্রেলিয়া। 

৬ ওভার: ২৪১ রান চেজ করতে গিয়ে ৪২ রান তুললেও, ২ উইকেট হারিয়েছে অস্ট্রেলিয়া। চাপ বাড়াচ্ছেন ভারতের দুই তারকা পেসার মহম্মদ শামি ও জশপ্রীত বুমরাহ। 

৪.৩ ওভার: জোড়া ধাক্কা, ওয়ার্নারের পর এবার ফিরলেন মিচেল মার্শ, চাপ বাড়াচ্ছে ভারত। দ্বিতীয় উইকেট নিলেন বুমরাহ। ৪১ রানে ২ উইকেট হারাল অজিরা। 

৪ ওভার: ডেভিড ওয়ার্নারকে ফিরিয়ে অজিদের উপর চাপ বাড়াতে মরিয়া মহম্মদ শামি। প্রথম ওভারের ব্যর্থতা ভুলে ভালো বোলিং করছেন বুমরাহ। তবে একইসঙ্গে ট্রাভিস হেড ও মিচেল মার্শ দ্রুত রান তোলার লক্ষ্যে ব্যাট করছেন। অস্ট্রেলিয়া ১ উইকেটে ৪১ রান তুলে নিল।

১.১ ওভার: ওয়ার্নার আউট। ভারতকে প্রথম সাফল্য এনে দিলেন মহম্মদ শামি। ১৬ রানে ১ উইকেট হারাল অস্ট্রেলিয়া। 

 

১ ওভার: জশপ্রীত বুমরাহের প্রথম বলে ওয়ার্নারের ক্যাচের সুযোগ হাতছাড়া করলেন বিরাট ও শুভমান। প্রথম ওভারেই ১৫ রান দিলেন বুমরাহ। 

সন্ধে ৬.২৫ মিনিট: কে হাসবে শেষ হাসি? জশপ্রীত বুমরাহ ও মহম্মদ শামির মোকাবিলা করার জন্য ক্রিজে নেমে পড়লেন ডেভিড ওয়ার্নার ও ট্রাভিস হেড। 

সন্ধে ৬.২০ মিনিট: ফাইনালের অন্যতম আকর্ষণ ছিলেন সুরকার প্রীতমের (Pritam) লাইভ পারফরম্যান্স। তাঁর সঙ্গে পারফর্ম করলেন পাঁচশোর বেশি নর্তকী ও আরও অনেকে। ‘দেবা দেবা’, ‘কেসরিয়া’র মতো হিট গানের পাশাপাশি শোনা যাওয়ার সঙ্গে ‘৮৩ সিনেমার সেই বিখ্যাত ‘লেহেরা দো’ গানের সঙ্গে ছিল এবারের বিশ্বকাপের থিম সং ‘দিল জশন বোলে’। প্রীতম ছাড়াও পারফর্ম করলেন জনিতা গান্ধী, নাকাশ আজিজ, অমিত মিশ্র, আকাসা সিং, তুষার যোশি। 

সন্ধে ৬টা: প্রতিযোগিতার গত ১০ ম্যাচে দাপটের সঙ্গে খেললেও, মেগা ফাইনালের প্রবল চাপের মুখ চুপসে গেল ভারতের ব্যাটিং। অবশ্য টিম ইন্ডিয়ার শক্তিশালী ব্যাটিং লাইনআপ বেগ দিল অস্ট্রেলিয়ার বোলিং এবং ফিল্ডিং। ফলে মাত্র ২৪০ রানে গুটিয়ে গেল ভারত। কেএল রাহুল ১০৭ বলে ৬৬, বিরাট কোহলি ৬৩ বলে ৫৪ ও রোহিত শর্মা ৩১ বলে ৪৭ রান করেন। মিচেল স্টার্ক ৫৫ রানে ৩, প্যাট কামিন্স ৩৪ রানে ২ ও জশ হ্যাজেলউড নিলেন ৬০ রানে ২ উইকেট। এখন দেখার অজিরা ২৪১ রান চেজ করে ষষ্ঠবার বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হতে পারে কিনা সেটাই দেখার। 

 

৫০ ওভার: ২৪০ রানে অলআউট টিম ইন্ডিয়া। শামি-বুমরাহ-জাদেজাদের সামলে ষষ্ঠবার বিশ্বজয়ী হতে পারবে অস্ট্রেলিয়া?

৪৯ ওভার: চরম ব্যাটিং ব্যর্থতা। ৯ উইকেটে ভারতের স্কোরবোর্ডে উঠল মাত্র ২৩২ রান। 

৪৭.৩ ওভার: মোক্ষম সময় আউট হয়ে ভারতের চাপ বাড়ালেন সূর্য, ৯ উইকেট হারাল টিম ইন্ডিয়া। সূর্য ২৮ বলে ১৮ রানে ফিরলেন। তাঁর উইকেট নিলেন জশ হ্যাজেলউড। 

৪৭ ওভার: এত বড় সুযোগ পেয়েও সূর্যর ব্যাট শান্ত! ভারতের রান ৮ উইকেটে ২২৩। সূর্য ২৫ বলে ১৬ এবং কুলদীপ ১১ বলে ৬ রানে ক্রিজে আছেন। 

৪৬ ওভার: ৮ উইকেটে ভারত মাত্র ২২১ রান তুলেছে। শেষ চার ওভারে সূর্য বাইশ গজে ঝড় তুলতে পারবেন? কত রান তুলতে পারবে টিম ইন্ডিয়া? 

৪৫ ওভার: ফাইনালের চাপে চুপসে গেল ভারতের ব্যাটিং! আদৌ ৫০ ওভার খেলতে পারবে তারকাখচিত ব্যাটিং লাইনআপ? উঠে গেল প্রশ্ন। ৮ উইকেটে ভারত মাত্র ২১৫ রান তুলেছে। 

৪৪.৫ ওভার: কেএল রাহুল, শামির পর এবার বুমরাহ আউট, ২১৪ রানে ৮ উইকেট হারাল টিম ইন্ডিয়া। 

৪৩.৪ ওভার: কেএল রাহুলের পর এবার শামি আউট, ২১১ রানে ৭ উইকেট হারাল টিম ইন্ডিয়া। ভারতের দুই ব্যাটারকেই ফেরালেন মিচেল স্টার্ক। 

৪৩ ওভার: ভারতের রান ৬ উইকেটে ২১১। শেষ ৭ ওভারে সূর্য এবং শামি কত রান যোগ করতে পারবেন? 

৪১.৩ ওভার: আরও বড় ধাক্কা খেল ভারত, কেএল রাহুলকে ফিরিয়ে দিলেন মিচেল স্টার্ক। ১০৭ বলে ৬৬ রানে ফিরেছেন কেএল রাহুল। মেরেছেন ১টি মাত্র চার। ২০৩ রানে ৬ উইকেট হারাল ভারত। 

৪০.১ ওভার: ৫ উইকেটে ২০০ রান পূর্ণ করল টিম ইন্ডিয়া। 

 

৪০ ওভার: কেএল রাহুল ও সূর্যকুমার যাদবের ব্যাটে কত রান করতে পারবে ভারত? সেটাই এই মুহূর্তে সবচেয়ে বড় প্রশ্ন। ভারতের রান ৫ উইকেটে ১৯৭। কেএল রাহুল ১০২ বলে ৬৪, সূর্য ১২ বলে ৮ রানে ক্রিজে লড়াই করছেন। 

৩৮ ওভার: জাদেজার উইকেটের পর ব্যাট করতে এসেছেন সূর্যকুমার যাদব। চাপের মুখে তিনিও।   

৩৫.৫ ওভার: জাদেজা আউট, পাঁচ উইকেট হারিয়ে আরও ব্যাকফুটে টিম ইন্ডিয়া। 

৩২ ওভার: বিরাট আউট হতেই ভারতের উপর চাপ বাড়ল। ভারতের রান ৪ উইকেটে ১৬২। কেএল রাহুল ৭৬ বলে ৪৫, রবীন্দ্র জাদেজা ১২ বলে ৫ রানে লড়াই করছেন। 

৩১ ওভার: ভারতের রান ৪ উইকেটে ১৫৭ রান। কেএল রাহুল ৭৪ বলে ৪৩, রবীন্দ্র জাদেজা ৮ বলে ৩ রানে লড়াই করছেন। 

২৮.৩ ওভার: ৫৪ রান করে আউট হলেন বিরাট কোহলি। অস্ট্রেলিয়ার অধিনায়ক প্যাট কামিন্সের বলে বোল্ড তিনি।

২৮ ওভার: ভারতের রান ৩ উইকেটে ১৪৬। বিরাট (৬১ বলে ৫৩) এবং কেএল রাহুল (৬৬ বলে ৩৬) ক্রিজে লড়াই করছেন। 

২৬.২ ওভার: ৯৭ বল পরে চার পেল ভারত। কেএল রাহুলের ব্যাট থেকে কাঙ্খিত বাউন্ডারি। 

২৫.১ ওভার: একদিনের ক্রিকেটে ৭২তম অর্ধশতরান পূরণ করলেন বিরাট। 

 

২৫ ওভার: ভারতের রান ৩ উইকেটে ১৩১। বিরাট (৫৫ বলে ৪৯) এবং কেএল রাহুল (৫৪ বলে ২৫) ক্রিজে লড়াই করছেন। বাকি ২৫ ওভারে কত রান তুলতে পারবে টিম ইন্ডিয়া? 

২৩ ওভার: ভারতের রান ৩ উইকেটে ১২৪। বিরাট (৪৮ বলে ৪৫) এবং কেএল রাহুল (৪৯ বলে ২৩) ক্রিজে লড়াই করছেন। চতুর্থ উইকেটে দুজন ৭৬ বলে ৪৪ রান যোগ করেছেন। 

২১ ওভার: ৬৬ বল হয়ে গেল ভারতীয় দল বাউন্ডারি মারতে পারেনি। ভারতের রান ৩ উইকেটে ১১৯। বিরাট (৪৪ বলে ৪১) এবং কেএল রাহুল (৪১ বলে ২১) ক্রিজে লড়াই করছেন।

২০ ওভার: দ্রুত তিন উইকেট হারানোর পর ভারতের রানরেট অনেকটাই কমে গিয়েছে। যদিও সেটা নিয়ে চিন্তা করছেন না বিরাট ও কেএল রাহুল। ৩ উইকেটে ভারতের রান ১১৫। বিরাট (৪২ বলে ৩৯) এবং কেএল রাহুল (৩৭ বলে ১৯) ক্রিজে লড়াই করছেন। 

১৮ ওভার: ফাইনাল বলে কথা। ধীরেসুস্থে ইনিংসকে এগিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছেন বিরাট (৩৭ বলে ৩৫) এবং কেএল রাহুল (৩০ বলে ১৫)। ৩ উইকেটে ভারতের রান ১০৭। 

১৭ ওভার: ভারতের রান ৩ উইকেটে ১০৪। বিরাটের (৩৭ বলে ৩৫) সঙ্গে ক্রিজে রয়েছেন কেএল রাহুল (২৪ বলে ১২)।

১৫.৪ ওভার:  ৩ উইকেটে ১০০ রান তুলে নিল টিম ইন্ডিয়া। 

 

১৫ ওভার: প্রাথমিক চাপ কাটিয়ে ৩ উইকেটে ভারতের রান ৯৭। বিরাটের (৩১ বলে ৩২) সঙ্গে ক্রিজে রয়েছেন কেএল রাহুল (১৮ বলে ৮)। ম্যাচে জাঁকিয়ে বসতে চাইছে প্যাট কামিন্সের অস্ট্রেলিয়া। 

১১ ওভার: বিরাটের সঙ্গে ক্রিজে সূর্য। ভারতের রান ৮২। গোটা দেশের নজরে কিং কোহলি। 

১০.২ ওভার: রোহিতের পর দ্রুত প্যাভিলিয়নে ফিরলেন শ্রেয়স আইয়ারও। মাত্র ৪ রান করে কামিন্সের শিকার হলেন তিনি। ভারত ৮১ রানে খোয়াল ৩ উইকেট। 

৯.৪ ওভার: ভারতের দ্বিতীয় উইকেটের পতন। ফের বড় রান পেলেন না রোহিত শর্মা। ভারত অধিনায়ক ফিরলেন ৩১ বলে ৪৭ রান করে।  ম্যাক্সওয়েলের বলে স্টেপ আউট করতে গিয়ে ফিরলেন রোহিত। ভারতের স্কোর ১০ ওভারে ২ উইকেটে ৮১ রান। 

৬.৩ ওভার: স্টার্ককে পর পর তিনটি অনবদ্য চার মারলেন বিরাট কোহলি। গিলের উইকেটের ধাক্কা কাটিয়ে ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টায় ভারত।  

৬ ওভার: ষষ্ট ওভারের শেষে ভারতের স্কোর ১ উইকেটে ৪০ রান। 

৪.২ ওভার: ভারতের প্রথম উইকেটের পতন। স্টার্কের বলে মিড অনে ক্যাচ দিয়ে ফিরলেন শুভমান গিল। মাত্র ৪ রান করে ফিরলেন শুভমান। 

৪ ওভার: ফের মারকাটারি শুরু ভারতের। ৪ ওভার শেষে টিম ইন্ডিয়ার স্কোর ৩০। 

২ ওভার: হ্যাজেলউডের এক অভয়ারে জোড়া বাউন্ডারি। মারকাটারি শুরু রোহিতের। দু ওভারে ভারতের স্কোর বিনা উইকেটে ১৩ রান। 

দুপুর ২টো: বহু প্রতীক্ষিত ফাইনাল শুরু। রোহিত স্ট্রাইকে প্রথম বল করলেন প্যাট কামিন্স। 

দুপুর ১টা ৫২ মিনিট: মাঠে নেমে পড়লেন দুই আম্পায়ার। শুরু জাতীয় সংগীত। 

দুপুর ১টা ৪০ মিনিট: সেমিফাইনালের একাদশই খেলাচ্ছে ভারত। দলে সুযোগ পেলেন না অশ্বিন। অস্ট্রেলিয়াও নামাচ্ছে অপরিবর্তিত একাদশ।  

দুপুর ১টা ৩০: টসে জিতে প্রথমে বোলিং করার সিদ্ধান্ত অস্ট্রেলিয়ার। আগে ব্যাট করবে ভারত। অধিনায়ক  রোহিত জানালেন, তিনি টস জিতলে ব্যাটিংই করতেন। ফাইনালে দলে কোনও বদল করল না টিম ইন্ডিয়া। 

দুপুর ১টা ২৫: কার্যত কানায় কানায় পূর্ণ আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়াম। এখনও স্টেডিয়ামের বাইরে আটকে হাজার হাজার সমর্থক। 

 

দুপুর ১টা ২০ মিনিট: পিচ শুকনো। রোল করা হলেও বল স্পিন হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। পিচ রিপোর্টে বললেন রবি শাস্ত্রী।  

দুপুর ১টা ৫ মিনিট: ইতিমধ্যেই স্টেডিয়ামে গা ঘামানো শুরু করেছেন বিরাট কোহলিরা। নেমে গিয়েছে অস্ট্রেলিয়া দলও।

  

দুপুর ১টা: খেলা শুরুর এক ঘণ্টা আগেই আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামের বাইরে হাজার হাজার মানুষ।

 

দুপুর ১২টা ৩০: ইতিমধ্যেই স্টেডিয়ামে পৌঁছে গিয়েছেন কপিল দেব। 

দুপুর ১২টা: হোটেল থেকে স্টেডিয়ামের উদ্দেশে রওনা দিল ভারতীয় দল। 

২০২৪ এর পূজা সংক্রান্ত সমস্ত খবর জানতে চোখ রাখুন আমাদের দেবীপক্ষ -এর পাতায়।

চোখ রাখুন
Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement