Advertisement
Advertisement

Breaking News

IPL AB de Villiers

AB de Villiers: একাধিক প্রস্তাব পেলেও কেন আইপিএল-এ কামব্যাক করেননি? জানালেন এবি ডিভিলিয়ার্স

সত্যিটা জানিয়ে দিলেন এবি ডিভিলিয়ার্স।

AB de Villiers explains why he chose against IPL return। Sangbad Pratidin

কেন আইপিএল থেকে সরে দাঁড়িয়েছিলেন? জানালেন এবি ডিভিলিয়ার্স। ফাইল ছবি

Published by: Sabyasachi Bagchi
  • Posted:September 26, 2023 3:16 pm
  • Updated:September 26, 2023 4:06 pm  

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: মাত্র ৩৭ বছর বয়সে আইপিএল (IPL) থেকে সরে দাঁড়িয়েছিলেন। এরপর তিনি ২০২৩ সালের ক্রোড়পতি লিগে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোরে (Royal Challengers Bangalore) ফিরেছিলেন। তবে ক্রিকেটার হিসেবে নয়। কিন্তু কেন এবি ডিভিলিয়ার্স (AB de Villiers) ক্রিকেটার হিসাবে ফিরে এলেন না? কেন দক্ষিণ আফ্রিকার (South Africa) মারকুটে ব্যাটারকে বাইশ গজের যুদ্ধে দেখা গেল না। সেটাই ফের জানালেন ‘মিস্টার ৩৬০ ডিগ্রি’।

ডিভিলিয়ার্স বলেন, “আমি ঠিক করেই নিয়েছিলাম যে একবার অবসর নিয়ে ফেললে আর ফিরে আসব না। জাতীয় দল থেকে অবসর নেওয়ার পরেও ফিরে আসার প্রস্তাব ছিল। তবুও ২০২১ সালের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে আমাকে দেখা যায়নি। আইপিএল থেকে সরে আসার সময়ও সেই একই দর্শন বজায় রেখেছিলাম। কারণ আমি ক্রিকেট ও যে দলের হয়ে খেলেছি, তাদের প্রতি সৎ থাকতে চাই।”

Advertisement

[আরও পড়ুন: কাপে যুদ্ধের আগে কোন নতুন অস্ত্রে শাণ দিচ্ছেন অশ্বিন? জানালেন নিজেই]

এরপর থেমে না থেকে তিনি আরও যোগ করেছেন, “ছোটবেলা থেকেই একটা নীতি নিয়ে বড় হয়েছি। যতদিন খেলব, কলার উঁচিয়ে খেলব। শেষ দিকে মনে হচ্ছিল আমার মন আর সায় দিচ্ছিল না। তাই ক্রিকেটকে চিরতরে বিদায় জানিয়েছিলাম। কেউ আমার সিদ্ধান্তে অবাক হতেই পারেন। তবে আমি পরিস্থিতি বিচার করেই এতবড় সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম।”

২০১১ সালে আরসিবি-তে যোগ দিয়েছিলেন। এরপর বাকিটা ইতিহাস। বিরাট কোহলির দল চ্যাম্পিয়ন না হলেও, প্রতি মরশুমেই ডিভিলিয়ার্স নিজেকে মেলে ধরেছিলেন। ২০১১ থেকে ২০২১, ১০ বছরে আরসিবি-র জার্সি গায়ে চাপিয়ে ১৪৪টি ইনিংসে করেছিলেন ৪৫২২ রান। স্ট্রাইক রেট ১৫৮.৩৩। এহেন ডিভিলিয়ার্সকে ২০২৩ সালের আইপিএল-এ ‘হল অফ ফেম’-এ জায়গা দেয় আরসিবি।

২০০৮ সালে তৎকালীন দিল্লি ডেয়ারডেভিলসে আইপিএল কেরিয়ার শুরু করেছিলেন। তবে ২০১১ সালে তিনি দল বদলে চলে যান আরসিবি-তে। এরপর তাঁকে আর ফিরে তাকাতে হয়নি। ১৮৪টি ম্যাচে তাঁর রান ৫১৬২। গড় ৩৯.৭১। স্ট্রাইক রেট ১৫১.৬৯। সঙ্গে ছিল ৩টি শতরান ও ৪০টি অর্ধ শতরান। সর্বোচ্চ অপরাজিত ১৩৩ রান মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের বিরুদ্ধে।

[আরও পড়ুন: বিশ্বকাপে খেলতে নামার আগে ব্যাপক চাপে বাবর আজম! কিন্তু কেন?] 

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement