Advertisement
Advertisement

চ্যাম্পিয়ন্স লিগ রিয়ালের ডিএনএ-তে রয়েছে, ফাইনালে পৌঁছে গর্বের সঙ্গে বললেন জিদান

মিস করে থাকলে দেখে নিন ম্যাচের হাইলাইটস।

Champions League: Real Madrid beats Bayern Munich, sails into final
Published by: Sangbad Pratidin Digital
  • Posted:May 2, 2018 10:48 am
  • Updated:August 22, 2018 12:27 pm  

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: “চ্যাম্পিয়ন্স লিগ রিয়াল মাদ্রিদের ডিএনএ-তে রয়েছে।” – মঙ্গলবার সেমিফাইনালের দ্বিতীয় লেগে বায়ার্ন মিউনিখের বিরুদ্ধে ড্র করার পর বেশ গর্বের সঙ্গেই কথাগুলি বলছিলেন রিয়াল কোচ জিনেদিন জিদান। বলার কারণও অবশ্য রয়েছে। গত পাঁচবারের মধ্যে এই নিয়ে চতুর্থ চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ফাইনালে পৌঁছে গেলেন ক্রিশ্চিয়ানো রোনাল্ডোরা। আর এবার তো শক্তিশালী বায়ার্নকে পিছনে ফেলে। দুই লেগ মিলিয়ে ৪-৩ ব্যবধানে এগিয়ে থেকে ফাইনালে ওঠার হ্যাটট্রিক করল লস ব্ল্যাঙ্কোস। জুভেন্টাসের (১৯৯৬-১৯৯৮) পর প্রথম দল হিসেবে টানা তিনবার ফাইনালে পৌঁছানোর নজির গড়ল তারা।

[পদ্মশ্রী সম্মানের জন্য সুনীলের নাম সুপারিশ ফেডারেশনের]

রিবেরি, আর্জেন রবেনদের বিরুদ্ধে লড়াইটা একেবারেই সহজ ছিল না। তবে জিদান বলছেন, শক্তিশালী দলের বিরুদ্ধেই তাঁর ছেলেদের ভাল পারফরম্যান্সটা বেরিয়ে আসে। নাহলে কী এমন হাইভোল্ডেজ ম্যাচে এক গোলে পিছিয়েও ঘুরে দাঁড়ানো সম্ভব? করিম বেনজেমার জোড়া গোলে ২-২ ড্র দিয়ে খেলা শেষ হয়। বায়ার্নও এক ইঞ্চি জমি ছাড়েনি। কিমিচ ও রডরিগেজের গোলে লড়াই জমে উঠেছিল। কিন্তু অ্যাওয়ে ম্যাচে এগিয়ে থাকার সৌজন্য ফাইনালের টিকিট ছিনিয়ে নিলেন রোনাল্ডোরাই। তাই জিদান বলে দিচ্ছেন, “চ্যাম্পিয়ন্স লিগ ক্লাবের ডিএনএ’তে রয়েছে। শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত আমরা লড়াই চালিয়ে যাই। ঠিক যেভাবে এদিন বায়ার্ন খেলল।” বেনজেমার পারফরম্যান্সেও উচ্ছ্বসিত কোচ। “ও আমাদের দলের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একজন খেলোয়াড়। আর এদিন ওর গোল করে নিজেকে প্রমাণ করার তাগিদও ছিল।” ফরাসি স্ট্রাইকারের প্রশংসা করে বলেন জিদান।

Advertisement

তবে রিয়াল কোচ যতই নিজের ছেলেদের পিঠ চাপড়ান না কেন, স্প্যানিশ মিডিয়ার দাবি, ভাগ্যক্রমেই ফাইনালে পৌঁছে গিয়েছে রিয়াল। অনেক সংবাদমাধ্যমেই লেখা হচ্ছে, রিয়ালের কঠিন পরিশ্রমের সঙ্গে ভাগ্যও সহায় ছিল। সেই কারণেই বায়ার্নকে টপকাতে পেরেছে। তবে ভাগ্যক্রমে হোক কিংবা লড়াই করে, দিনের শেষে জয়টাই যেন সব পার্থক্য গড়ে দেয়। আর রিয়ালের ক্ষেত্রেও সেটাই হয়েছে। তাছাড়া শুধু বায়ার্ন নয়, এর আগে প্যারিস সাঁ জাঁ, জুভেন্টাসের মতো শক্তিশালী প্রতিপক্ষকেও হারিয়েছে মাদ্রিদের ক্লাব। তাই ফাইনালের পৌঁছনোর সব কৃতিত্ব কেবল ভাগ্যকেই দেওয়া যায় না। ১২ বারের চ্যাম্পিয়ন্স লিগ চ্যাম্পিয়নরা এবার ফাইনালে কার মুখোমুখি হয়, সে উত্তর পেতেই বুধবারের রাত জাগবেন ফুটবলপ্রেমীরা। লিভারপুল বনাম রোমার লড়াইয়ে কে কেইভয়ের টিকিট পাকা করে, সেটাই দেখার।

[আরসিবি’র হারের জন্য কাঠগড়ায় অনুষ্কা! সত্যি কি দোষী তিনি?]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement