Advertisement
Advertisement

Breaking News

Greta Thunberg

‘দূষণের প্রভাব, ছোট হচ্ছে পুরুষাঙ্গ’, বিজ্ঞানীদের সতর্কবার্তা নিয়ে টুইট গ্রেটা থুনবার্গের

গ্রেটার টুইট নিয়ে ইতিমধ্যেই জোর চর্চা নেটদুনিয়ায়।

Teen environment activist Greta Thunberg tweets on penises shrinking due to pollution study |Sangbad Pratidin
Published by: Sucheta Sengupta
  • Posted:March 27, 2021 4:14 pm
  • Updated:March 27, 2021 4:14 pm  

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: পরিবেশ দূষণ, জলবায়ু পরিবর্তন নিয়ে সবচেয়ে বেশি সরব হয়ে বিশ্বের নজর কেড়েছে কিশোরী পরিবেশবিদ গ্রেটা থুনবার্গ (Greta Thunberg)। এবার সে এমন একটা বিষয় উত্থাপন করল সোশ্যাল মিডিয়ায়, যা রীতিমতো চর্চা শুরু হয়ে গিয়েছে নেটদুনিয়ায়।দূষণের প্রভাবে ক্ষুদ্র পুরুষাঙ্গ নিয়ে জন্ম নিচ্ছে শিশুরা, যা ভবিষ্যতে বড়সড় সংকট তৈরি করতে পারে। সম্প্রতি একদল বিজ্ঞানী এমনই সাবধানবাণী শুনিয়েছেন। সেই বিষয়টি নিয়ে টুইট করে গ্রেটার বার্তা, ‘দেখা হবে আবার…’।

গ্রেটার টুইট মানেই নেটদুনিয়ায় ভাল সাড়া। লাইক, কমেন্ট, শেয়ারের বন্যা। কিন্তু এই টুইটটির পর বলা হচ্ছে, এটাই তার সর্বাধিক জনপ্রিয় টুইটবার্তা। ১২ ঘণ্টার মধ্যেই প্রায় আড়াই লক্ষ লাইক কুড়িয়েছে টুইটটি। নেটিজেনরা বলছেন, তার রসিকতার পরিচয় পাওয়া যাচ্ছে এই টুইটটিতে। যদিও তার সম্পূর্ণ কৃতিত্ব গ্রেটাকে দিতে নারাজ নেটিজেনদের একাংশ। আসলে শ্যানা সোয়ান নামে এক বিজ্ঞানীর প্রকাশিত বইতে লেখা হয়েছে, পরিবেশ দূষণ বাড়ার নানা প্রভাব পড়ছে মানব জীবনে। যার মধ্যে একটি ক্ষুদ্র পুরুষাঙ্গ নিয়ে শিশুদের জন্মগ্রহণ। তাতে ভবিষ্যতে যৌনক্ষমতা কমে বংশবৃদ্ধিতেও প্রভাব ফেলতে পারে। তাতে মানব জীবনই অস্তিত্বের সংকটে পড়তে পারে বলে তিনি আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন। সেই বিষয়টি উল্লেখ করেই গ্রেটার সাম্প্রতিকতম টুইট।

[আরও পড়ুন: ঐতিহাসিক! প্রথমবারের জন্য লেন্সবন্দি ব্ল্যাক হোলের চারপাশের চৌম্বক ক্ষেত্র]

খুব সামান্য কয়েকটি কথায় সে পৃথিবীর অনাগত সংকট সম্পর্কে আরও একবার সতর্ক করতে চেয়েছে। সুইস পরিবেশবিজ্ঞানীর টুইট – ”দেখা হবে আবার পরবর্তী পরিবেশ বদলের সময়।” তারপর আবার লেখে, ”সংকট মোকাবিলার প্রথম পদক্ষেপ হল একে সমস্যা হিসেবে চিহ্নিত করা। বিজ্ঞান বলছে, এখনও বিপদ এড়িয়ে যাওয়ার উপায় আমাদের হাতে আছে। তবে আজকের মতো উদাসীন হয়ে বসে থাকলে মোটেই তা সম্ভব নয়। বিপদ এড়ানোর আর কোনও উপায় নেই।”

[আরও পড়ুন: মহাকাশে চোখের জল! নভোচরদের কান্না নিয়ে কী জানালেন অভিজ্ঞ মহাকাশচারী?]

এর আগে নানা বিষয় নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় সরব হতে দেখা গিয়েছে গ্রেটা থুনবার্গকে। জলবায়ু পরিবর্তন যে বিশ্বের কত বড় সমস্যা, তা বোধহয় সবচেয়ে কম বয়সে বুঝে গিয়েছিল গ্রেটা। মাত্র ১৬ বছর বয়স থেকেই তাই তার আন্দোলন শুরু, যার নিরিখে অচিরেই বিশ্বের দরবারে পরিচিতি মিলেছে সুইডিশ পরিবেশকর্মীর। ফলে তার প্রতিটি বক্তব্য, বার্তাই গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে। এখন মানব জাতির অস্তিত্বের সংকট নিয়ে বৈজ্ঞানিক প্রবন্ধ তুলে ধরেই সতর্ক করল গ্রেটা থুনবার্গ। সোশ্যাল মিডিয়ায় যা নিয়ে মিশ্র প্রতিক্রিয়া।

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement