Advertisement
Advertisement

Breaking News

পুজো

থিম লন্ডনের ‘বিগ বেন’, ২৫০ কেজি সোনায় সাজছে এই মণ্ডপের প্রতিমা

চলছে শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি।

Big Ban, gold jewellery major attraction for this Burdwan Durga Puja
Published by: Tiyasha Sarkar
  • Posted:September 28, 2019 3:11 pm
  • Updated:September 28, 2019 3:22 pm  

রিন্টু ব্রহ্ম, কালনা: এবার ২৫০ কেজি সোনার গয়নায় সাজবে প্রতিমা। ৩৪ তম বর্ষে দুর্গা পুজোর মণ্ডপে এমনই চমক দিতে চলেছে বর্ধমানের সবুজ সংঘ। একটি সোনার শোরুমের সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে এই অভিনব উদ্যোগ নিয়েছে পুজো উদ্যোক্তারা। মণ্ডপের ভিতরে দুর্গা, লক্ষ্মী ও সরস্বতীদের গায়ে চড়বে সোনার গয়না। সেই সঙ্গে তাঁদের এবারের থিম লন্ডনের বিগবেন টাওয়ার। যা নিয়েই আবেগের পারদ চড়ছে বর্ধমান শহরে।

[আরও পড়ুন:পুজোয় দুই বাংলার বিভেদ ভুলিয়ে দেন ৪৭৬ বছরের পুরনো নস্করি মা]

সবুজ সংঘ পুজো কমিটির সম্পাদক বাপি বসু জানান, নানা ডিজাইনের সোনা দিয়েই সাজানো হচ্ছে সেই মাটির প্রতিমাগুলি। যার আগাম আনন্দের সূচনা হিসাবে ইতিমধ্যেই ভারি ভারি ওজনের গয়নাগুলি জনসমক্ষে আনা হয়েছে। বর্ধমান কার্জনগেটের ওই সোনার দোকানের সামনে থেকে ঢাক, ঢোল, রণপা, বাদ্যি নিয়ে বিশাল সুজজ্জিত র‍্যালি করে সোনার গয়না নিয়ে যাওয়া হয় সবুজ সংঘের মণ্ডপ পর্যন্ত। তবে শুধু সোনার সাজ নয়, থিমেই দারুণ চমক থাকছে সবুজ সংঘে। পুজো উদ্যোক্তারা জানিয়েছে, বাঁশ, প্লাই, থার্মোকল দিয়ে তৈরি বিগবেন সিগমেন্ট টাওয়ারের ভিতরে সেই প্রতিমা থাকবে। ভিতরে সোনার ঝলকানির সঙ্গে সঙ্গে নানা শিল্পকলাও থাকবে। এর আগেও নানা থিমে চমক দেওয়া হয়েছে সবুজ সংঘের থিমে। বেশ কয়েক বার সেরা হওয়ার শিরোপাও পেয়েছে তাঁরা। কিন্তু এবার এত টাকার সোনা দিয়ে সাজানো পূর্ব বর্ধমানের মধ্যে প্রথম।

Advertisement

এদিনের র‍্যালিতে ওই সোনার দোকানের প্রতিনিধি, ক্লাবের সদস্য ও বর্ধমান জেলার বিশিষ্ট নাগরিকরা ছিলেন। তবে, এত পরিমাণ সোনার নিরাপত্তাও জোরদার করা হচ্ছে। ক্লাবের তরফে জানানো হয়েছে, সব মিলিয়ে প্যান্ডেলের মধ্যে ২২ টি সিসি ক্যামেরা থাকবে। জেলা পুলিশের কাছেও নিরাপত্তার জন্য আবেদন করা হয়েছে। সেই সঙ্গে ক্লাবের তরফে বিশেষ নিরাপত্তাবাহিনী নিয়োগ করা হচ্ছে। আগামী ১ অক্টোবর উদ্বোধন করা হবে। বরানগরের সৌরভ দত্তর থিম। প্রতিমা কলকাতার তাপস নাগের তৈরি। ক্লাবের সম্পাদকের বাপিবাবুর কথায়, “মানুষ আমাদের পুজোর মণ্ডপে প্রতি বছরই ভিড় করেন। এই বার সোনার চমক রাখা হয়েছে। যা জেলায় প্রথম।”

[আরও পড়ুন: পুরাতনেই ভরসা, আজও গ্রামোফোনে মহিষাসুরমর্দিনী শোনেন এই এলাকার বাসিন্দারা]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement