Advertisement
Advertisement
World Tourism Day

পর্যটন শিল্পকে চাঙ্গা করতে পারে দেশের এই স্থানগুলি, World Tourism Day-তে দেখুন মন ভাল করা ছবি

ভারচুয়াল সফরে আপনাকে স্বাগত।

গোয়া। পর্যটকদের বরাবরের প্রিয় ভ্রমণ কেন্দ্র। এই রাজ্যের অর্থের একটা বড় অংশ আসে পর্যটন থেকে। তাই করোনা পরবর্তী পর্যায়ে এই শিল্পে আরও জোর দেওয়ার পরিকল্পনা গোয়ার। কোভিডবিধি মেনে সেখানে ইতিমধ্যেই পর্যটকদের স্বাগত জানানো হচ্ছে। নিউ নর্মালে বিদেশি ভ্রমণপিপাসুরা ভিড় জমালে গোয়ায় ফের চাঙ্গা হবে শিল্প।

দীর্ঘদিন বন্ধ থাকার পর অবশেষে খুলেছে তাজ মহল। করোনা আতঙ্কে সেভাবে ভিড় যদিও চোখে পড়ছে না। তবে বিশ্বের সপ্তম আশ্চর্য দেখার ক্ষেত্রে বিশেষ ব্যবস্থা করা হলে ধীরে ধীরে ছন্দে ফিরবে দেশের পর্যটন শিল্প।

ঐতিহ্যবাহী বহু প্রাচীন ধর্মস্থানগুলি ভারতের অন্যতম আকর্ষণীয় বিষয়। বৈচিত্রের মধ্যে ঐক্যের প্রতীক হয়ে দাঁড়িয়ে মন্দির-মসজিদ-গির্জা-গুরুদ্বার। এই স্থানগুলিতে পর্যটকরা ফিরলে আবার চাঙ্গা হবে অর্থনীতি।

রাজস্থান। নামটা বললেই বাঙালি পর্যটকদের চোখের সামনে ভেসে ওঠে সোনার কেল্লা। ভারতীয়দের অন্যতম আকর্ষণীয় পর্যটন কেন্দ্র রাজপুতদের এই স্থল। রাজ পরিবারের চাকচিক্য আজও সেখানে বর্তমান। করোনা পরবর্তী সময়ে ফের ভ্রমণপিপাসুরা এখানে ঢুঁ মারবেন বলেই আশা।

পাহাড় থেকে সমুদ্র, নদী থেকে জঙ্গল- কী নেই এই ভূ-ভারতে। করোনা কালে দেশের বিভিন্ন ন্যাশনাল ফরেস্টকে মিস করেছেন পর্যটকরা। এই স্থানও ধসে পড়া অর্থনীতিকে টেনে তোলার ক্ষমতা রাখে।

পর্যটকদের কানে কানে রহস্যের গল্প শোনায় পাহাড়। পরতে পরতে রোমাঞ্চ লুকিয়ে রেখে কাছে টানে। কাসোলেও পাহাড়ের কোলে ফিরবেন পর্বতপ্রেমীরা। আশা পর্যটন দপ্তরের।

বাঙালির অতি প্রিয় দার্জিলিংও করোনার কামড়ে মলিন। কিন্তু ধীরে ধীরে খুলছে হোটেল, রেস্তরাঁ। স্বাভাবিক হচ্ছে জনজীবন। হয়তো শীঘ্রই পুরনো ছন্দে ধরা দেবে 'কাঙ্গনজঙ্ঘার দেশ'।