Advertisement
Advertisement

Breaking News

বঙ্গ রাজনীতির অন্যতম বর্ণময় চরিত্র সুব্রত মুখোপাধ্যায়, ছবিতে দেখুন তাঁর রাজনৈতিক জীবন

একাধিকবার দল বদলালেও তাঁর নৈতিকতা নিয়ে কখনও প্রশ্ন ওঠেনি।

১১

বঙ্গবাসী কলেজে পড়ার সময়ই সুব্রত মুখোপাধ্যায় যুক্ত হন ছাত্র পরিষদের সঙ্গে। ১৯৭১ সালে মাত্র ২৬ বছর বয়সে প্রথমবার বালিগঞ্জ বিধানসভা থেকে বিধায়ক হন।

১১

সাতের দশকে বঙ্গ রাজনীতিতে রীতিমতো আলোড়ন ফেলে দিয়েছিল প্রিয়-সুব্রত জুটি। হাজার হাজার ছাত্র-যুব তখন কংগ্রেসি রাজনীতিতে আকৃষ্ট হওয়া শুরু করে এঁদের দেখেই।

১১

নকশালপন্থীদের আতঙ্কের আবহেও লড়াই ছাড়েননি সুব্রতবাবু। সোমেন-প্রিয়র সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে লড়েছেন তিনি।

১১

আটের দশকে সুব্রতবাবুর ছায়াসঙ্গী হয়ে ওঠেন রাজ্যের বর্তমান মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ২০০০ সালে তিনি যোগ দেন তৃণমূল কংগ্রেসে।

১১

২০০১ সালে তিনি কলকাতা পুরসভার মেয়র হন। অনুরাগীরা বলেন, সুব্রতবাবুর আমলেই পুরপ্রশাসনের নতুন দিগন্ত খুলে যায় কলকাতা পুরসভায়।

১১

২০০৫ সালে দলনেত্রীর সঙ্গে মতবিরোধের জেরে তৃণমূল ছাড়েন সুব্রতবাবু। ফের যোগ দেন কংগ্রেসে।

১১

কংগ্রেসে থাকাকালীনই ২০০৮ সালে সিঙ্গুরে মমতার ধরনামঞ্চে যোগ দিয়ে আলোড়ন সৃষ্টি করেন সুব্রতবাবু। ২০১০ সালে তাঁর প্রত্যাবর্তন হয় তৃণমূলে।

১১

২০১১ থেকে টানা রাজ্যের মন্ত্রিত্ব সামলেছেন। পঞ্চায়েত ও গ্রামন্নোয়ন দপ্তরের পাশাপাশি শেষদিকে ক্রেতা সুরক্ষা দপ্তরেরও দায়িত্ব পান তিনি।

১১

ময়দানেও অবাধ বিচরণ ছিল সুব্রতর। মোহনবাগানি সুব্রতবাবু একটা সময় নিয়মিত মোহনবাগানের খেলা দেখতে যেতেন। সবুজ-মেরুনের প্রশাসনের সঙ্গেও যুক্ত ছিলেন দীর্ঘদিন।

১০ ১১

পুজো অন্ত প্রাণ ছিলেন সুব্রতবাবু। কলকাতার অন্যতম বড় এবং ঐতিহ্যশালী একডালিয়া এভারগ্রিনের দুর্গাপুজোর অন্যতম উদ্যোক্তা ছিলেন রাজ্যের সদ্যপ্রাক্তন পঞ্চায়েতমন্ত্রী।

১১ ১১

সুব্রতবাবুর প্রয়াণে শোকের ছায়া বঙ্গের রাজনৈতিক মহলে। শ্রদ্ধাজ্ঞাপন করলেন শাসক-বিরোধী সব দলের নেতারাই।