সিনেমার প্রতিটি দৃশ্যে ক্যামেরা পজিশন, কস্টিউম, সেট ডিজাইন, সংলাপ, লাইট কী হবে, তা লেখা থাকত সত্যজিতের ডায়রিতে। যার ফল সেলুলয়েডে এক অনন্য অথচ স্বাভাবিক শিল্পকর্ম। পর্দায় জীবনকে ফুটিয়ে তুলতেন সত্যজিৎ।
অশীতিপর চুনিবালা দেবীই হয়ে উঠেছিলেন সত্যজিৎ রায়ের ইন্দির ঠাকুরণ। তাঁর সম্পর্কে একসময়ে অস্কারজয়ী পরিচালক বলেছিলেন, "ওঁর সন্ধান না পেলে পথের পাঁচালিই হত না।"
প্রিয় অমল ও চারুলতার সঙ্গে নেপথ্যের কারিগর।
ফেলুদা, জটায়ু, তোপসেদের সঙ্গে যখন মগজাস্ত্রে শান দিচ্ছিলেন।
'নায়ক' ও পরিচালকের কথোপকথনের এক মুহূর্ত। কথিত আছে, উত্তমকুমারের কথা ভেবেই নায়কের গল্প মাথায় আসে সত্যজিতের।
ফেলুদা এবং প্রফেসর শঙ্কু - বাংলা সাহিত্যের জনপ্রিয় দু'টি চরিত্রের স্রষ্টা সত্যজিৎ।
উৎপল দত্ত রাজি না হলে নাকি 'আগন্তুক' সিনেমা তৈরিই করতেন না সত্যজিৎ রায়।
পরিবারের সঙ্গে হাসিমুখে কিংবদন্তি।
জুটি বেঁধে ৩১ বছরে ১৪টি ছবি উপহার দিয়েছিলেন সত্যজিৎ-সৌমিত্র। যা বিশ্ব সিনেমার ইতিহাসে বিরল।
Copyright © 2024 Pratidin Prakashani Pvt. Ltd. All rights reserved.