আষাঢ় মাসের শুক্লপক্ষের দ্বিতীয়া তিথি অনুযায়ী আজ রবিবার গোটা দেশে পালিত হচ্ছে রথযাত্রা। প্রায় ৫৩ বছর পর এমন বিরল যোগ। (ছবি- পিটিআই)
সেই উপলক্ষে পুরীতে শ্রীধামে পূণ্যার্থীদের ঢল নেমেছে। রথের দড়ি টেনে পূণ্য অর্জন করতে দেশ-বিদেশ থেকে জগন্নাথভূমে জড়ো হয়েছেন বহু মানুষ। (ছবি- পিটিআই)
বিকেলে পুরীর জগন্নাথের রথের রশিতে টান পড়বে। কিছুটা দূর গড়িয়েই থেমে যাবে রথের চাকা। আবার কাল শুরু হবে যাত্রা। জগন্নাথ, বলভদ্র ও সুভদ্রাদেবী মাসির বাড়ি গুণ্ডিচায় যাবেন। অর্থাৎ ভক্তরা এবার দুইদিন রথের রশি টানার সুযোগ পাবেন। (ছবি- পিটিআই)
পুরাণ অনুসারে, ভগবান কৃষ্ণ পুরীতে নীলমাধব রূপে অবতীর্ণ হয়েছিলেন। ওড়িশায় অবস্থিত এই ধামটিও দ্বারকার মতো সমুদ্র উপকূলে অবস্থিত। জগতের ভগবান এখানে তাঁর বড় ভাই বলভদ্র এবং বোন সুভদ্রার সঙ্গে আসীন। (ছবি- পিটিআই)
বলরাম এর রথকে বলা হয় তালধ্বজ যার রং লাল-সবুজ, দেবী সুভদ্রার রথকে দর্পদলন বা পদ্মরথ বলা হয়। যা লাল-কালো রঙের। জগন্নাথ দেবের রথকে বলা হয় নন্দীঘোষ বা গরুধ্বজ যা লাল-হলুদ রঙের। (ছবি- পিটিআই)
বৃষ্টি মাথা করে রবিবার দুপুরে মুখ্যমন্ত্রী পৌঁছে যান কলকাতার ইসকনের মন্দিরে। হাতে পুজোর ডালি। ইসকনের সন্ন্যাসী, পূজারিদের সঙ্গে কথাবার্তা বলে পুজো দেন তিনি। ফুল-মালা-প্রদীপে থালা সাজিয়ে আরতিও করলেন। (ছবি- পিটিআই)
মিন্টো পার্কে ইসকন মন্দির থেকে রথ বেরিয়ে কলকাতার বিভিন্ন রাস্তা পরিক্রম করে। এবছরও ব্রিগেড প্যারেড গ্রাউন্ড পর্যন্ত রথযাত্রা হওয়ার কথা। তবে বাধ সেধেছে দুপুরে আচমকাই ঝেঁপে আসা বৃষ্টি। তা সত্ত্বেও নির্দিষ্ট সময়েই রবিবার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় পৌঁছে যান ইসকন মন্দিরে। লাল-সাদা শাড়ি ছিল তাঁর পরনে। (ছবি- পিটিআই)
প্রয়াগরাজে মহিলা পরিচালিত রথযাত্রা। পাগড়ি বেঁধে প্রমিলা বাহিনী মেতে উঠেছে উৎসবে। (ছবি- পিটিআই)
হায়দরাবাদের রথযাত্রায় জনঅরণ্য। কাতারে কাতারে মানুষের ভিড় জগন্নাথ, বলরাম, সুভদ্রার রথের দড়ি টানতে। (ছবি- পিটিআই)
দেরাদুনেও ধুমধাম করে পালিত হচ্ছে রথযাত্রা। পিটিআই-এর ক্যামেরায় বন্দি হল দৃশ্য।
Copyright © 2024 Pratidin Prakashani Pvt. Ltd. All rights reserved.