Advertisement
Advertisement

Breaking News

রিঙ্কু সিং থেকে রাসেল, ‘নিষ্ফলা’ মরশুমে কেমন পারফর্ম করলেন নাইটরা? রইল রিপোর্ট কার্ড

১০-এ কত পেলেন কেকেআর তারকারা?

১১

ব্যাটার হিসাবে মরশুম ভালই কেটেছে নীতীশ রানার। ১৪ ম্যাচে ৪১৩ রান করেছেন কেকেআর অধিনায়ক। গড় ৩১-এর উপরে। স্ট্রাইক রেটও প্রায় ১৪১। রানার অধিনায়কত্ব নিয়ে মাঝে মাঝে প্রশ্ন উঠলেও মোটের উপর খুব খারাপ করেননি কেকেআর অধিনায়ক।

১১

ওপেনার হিসাবে ৮ ম্যাচ খেলে ২৮৫ রান করেছেন রয়। স্ট্রাইক রেটও দেড়শোর উপর। মোটের উপর ভালই পারফর্ম করেছেন ইংল্যান্ডের তারকা ব্যাটার।

১১

১১ ম্যাচে ২২৭ রান। ইডেনে দুটো অর্ধশতরান ছাড়া আর কিছুই করেননি আফগান ব্যাটার। বরং মাঝে মাঝেই দলকে বিপদে ফেলেছেন।

১১

মুম্বইয়ের বিরুদ্ধে সেঞ্চুরি করেছেন। আরও দু-একটা ভাল ইনিংস খেলেছেন। কিন্তু ধারাবাহিকতার অভাব ভুগিয়েছে ভেঙ্কিকে। একাধিক ম্যাচে ভাল পরিস্থিতি থেকেও দলকে জেতাতে পারেননি।

১১

মরশুমে কেকেআরের সেরা পারফরম্যার। বলা ভাল, গোটা আইপিএলের অন্যতম সেরা পারফরম্যার রিঙ্কু। কার্যত একার কাঁধেই গোটা নাইট টিমকে বয়ে বেড়িয়েছেন তিনি। ১৪ ম্যাচে ৪৭৪ রান করে নাইটদের সেরা পারফরম্যারও তিনিই।

১১

১৪ ম্যাচে ২০ উইকেট নিয়ে চলতি মরশুমে নাইটদের সেরা বোলার ছিলেন বরুণ। কঠিন ওভারগুলিতে বল করা সত্ত্বেও ইকোনমি রেট ৮ রানের সামান্য বেশি।

১১

সুয়শ শর্মা: ৬ এই মরশুমে নাইটদের আবিষ্কার তরুণ লেগ স্পিনার। ১১ ম্যাচে ১১ উইকেট পেয়েছেন তিনি। ভাল গাইডেন্স পেলে আগামী মরশুমগুলিতে পরিপক্ক বোলার হিসাবে উঠে আসতে পারেন তিনি।

১১

আন্দ্রে রাসেল: ৬/ সুনীল নারিন: ৪ এই মরশুমের শেষে দুই ক্যারিবিয়ানের ভবিষ্যৎ নিয়েই প্রশ্ন উঠে গেল। আন্দ্রে রাসেল ব্যাট হাতে কয়েকটি ছোট ছোট ভাল ইনিংস খেললেও সেটা তাঁর আগের ফর্মের ছায়ামাত্র। আর নারিন ব্যাট বা বল কোনওটিই আর আগের মতো করতে পারছেন না। এই মরশুমে নাইটদের সবচেয়ে খারাপ পারফরম্যারদের মধ্যে রয়েছেন নারিনই।

১১

শার্দূল ঠাকুর: ৩/ উমেশ যাদব: ২ শার্দূল ঠাকুর এবং উমেশ যাদব, দু'জনকেই ভুগিয়েছে চোটে। দলের যে দুই পেসারের কাছ থেকে সবচেয়ে বেশি প্রত্যাশা ছিল নাইটদের, তাঁরা কার্যত গোটা মরশুম বলই করতে পারেননি। বিশেষ করে উমেশের পারফরম্যান্স একেবারেই উল্লেখযোগ্য নয়।

১০ ১১

টিম সাউদি: ২/ লকি ফার্গুসন ২ মরশুমের শুরুতে ধরে নেওয়াই হয়েছিল দুই কিউয়ি পেসারের একজন নিয়মিত নাইটদের প্রথম একাদশে থাকবেন। কিন্তু মরশুম শেষে দেখা যাচ্ছে দু'জন মিলে খেলেছেন মোটে ৩ উইকেট। এতেই বোঝা যায় কতটা হতাশ করেছেন টিম সাউদি এবং লকি ফার্গুসন

১১ ১১

দলের সিনিয়র পেসাররা যখন হতাশ করলেন, তখন বরং কেকেআরকে কিছুটা স্বস্তি দিয়েছিলেন এই দুই তরুণ পেসার। হর্ষিত রানা এবং বৈভব অরোরা দুজনেই ভাল পেসে বল করেন। হর্ষিত নতুন বলে এবং বৈভব ডেথ ওভারে ভাল পারফর্ম করেছেন।