প্রতি বছর ২৯ জুলাই আন্তর্জাতিক ব্যাঘ্র দিবস বা বিশ্ব বাঘ দিবস পালন করা হয়।
২০১০ সালে সেণ্ট পিটার্সবার্গে অনুষ্ঠিত ব্যাঘ্র অভিবর্তনে এই দিবসের সূচনা হয়।
বিশ্ব বাঘ দিবস পালনের মুখ্য উদ্দেশ্য বাঘের প্রাকৃতিক আবাস রক্ষা করা এবং বাঘ সংরক্ষণের জন্য সাধারণ মানুষের মধ্যে সচেতনতা তৈরি করা।
এ তো নয় গেল আন্তর্জাতিক ব্যাঘ্র দিবসের কথা। এবার বরং দেশের বেশ কয়েকটি ব্যাঘ্র সংরক্ষণ কেন্দ্র সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।
UNESCO ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ তকমাপ্রাপ্ত অসমের মানস ন্যাশনাল পার্ক। ৩৯ হাজার ১০০ হেক্টর এলাকা জুড়ে বিস্তৃত।
১.১৩৪ বর্গ কিলোমিটার জায়গাজুড়ে বিস্তৃত রাজস্থানের রণথম্বোর টাইগার রিজার্ভ। দেশের অন্যতম বৃহত্তম ব্যাঘ্র সংরক্ষণ কেন্দ্র এটি।
সবচেয়ে বেশি সংখ্যক রয়্যাল বেঙ্গল টাইগার রয়েছে ৮২০ বর্গ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে বিস্তৃত মধ্যপ্রদেশের বান্ধবনগর টাইগার রিজার্ভে। কানহা টাইগার রিজার্ভেও ভিড় জমান বহু পর্যটক।
পশ্চিমঘাট পর্বতমালার উপর অবস্থিত কেরলের পেরিয়ার টাইগার রিজার্ভও বাঘেদের নিরাপদ আস্তানা।
উত্তরাখণ্ডের জিম করবেট টাইগার রিজার্ভ সম্পর্কে নতুন করে বলার কিছুই নেই। ৫০০ বর্গ ফুট এলাকাজুড়ে বাঘ ছাড়াও ৫০০ রকমের পাখি এবং ৭ রকমের উভচর প্রাণী রয়েছে সেখানে।
১৯৭৪ সালে তৈরি হয় কর্ণাটকের বান্দিপুর টাইগার রিজার্ভ। বাঘপ্রেমী পর্যটকদের আদর্শ ঠিকানা।
রয়্যাল বেঙ্গল টাইগার দেখতে বহু মানুষ প্রতি বছর ভিড় জমান ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ তকমাপ্রাপ্ত ম্যানগ্রোভে ঘেরা সুন্দরবনে।
Copyright © 2024 Pratidin Prakashani Pvt. Ltd. All rights reserved.