Advertisement
Advertisement
Kissing Scenes of Indian Cinema

সিনেমায় দীর্ঘতম চুমু কোনটি? কার চুমু ঘিরে বিতর্কের ঝড় উঠেছিল? দেখুন অ্যালবাম

ঠোঁটে ঠোঁট রেখে...

১১

'নির্বাক' প্রেমের কাহিনি বলেছিলেন পরিচালক সৃজিত মুখোপাধ্যায়। তাতেই ব্রহ্মাণ্ড সুন্দরী সুস্মিতা সেনের উষ্ণ ঠোঁটে ঠোঁট রেখেছিলেন যিশু সেনগুপ্ত।

১১

খোকা ও অভিজিৎ পাকড়াশির প্রেমের কথা মনে আছে তো! সৃজিতের পরিচালনাতেই 'দ্বিতীয় পুরুষ' ছবিতে চুমু খেয়েছিলেন পরমব্রত চট্টোপাধ্যায় ও অনির্বাণ ভট্টাচার্য।

১১

ক্যামেরার সামনে বরাবরই সাহসী স্বস্তিকা মুখোপাধ্যায়। কখনও ভালবাসার চুম্বন উপহার দিয়েছেন 'চরিত্রহীন' সৌরভ দাসকে, কখনও পাওলির (ফ্যামিলি অ্যালবাম ছবি) ঠোঁটে ঠোঁট রেখেছেন নিখাদ ভালবাসায়।

১১

ঋতুপর্ণ ঘোষের পরিচালনায় 'চোখের বালি' ছবিতে অভিনয় করেছিলেন প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায় ও ঐশ্বর্যা রাই বচ্চন। দু'জনের চুম্বন দৃশ্যও আজও দর্শকদের মনের মণিকোঠায় অমলিন।

১১

১৯৩৩ সালে মুক্তি পাওয়া 'কর্মা' ছবিতে হিমাংশু রায়কে চুমু খেয়ে রেকর্ড গড়েন দেবিকা রানি। ৪ থেকে ৫ মিনিট ধরে নাকি চলেছিল সেই চুম্বন দৃশ্য।

১১

দেবিকা রানি ও হিমাংশু রায়ের দীর্ঘ সেই চুম্বনের রেকর্ড 'রাজা হিন্দুস্তানি' ছবিতে ভাঙেন আমির খান ও করিশ্মা কাপুর। প্রায় ৯ মিনিট ধরে চলেছিল তাঁদের চুম্বন।

১১

শোনা যায়, বিনোদ খান্না নাকি নায়িকাদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ দৃশ্যে নিজের উপর নিয়ন্ত্রণ রাখতে পারতেন না। তাঁর ও মাধুরীর 'দয়াবান' সিনেমার এই চুম্বন দৃশ্য বেশ জনপ্রিয়।

১১

বলিউডের ব্লক বাস্টার 'জব উই মেট'। এই ছবির শুটিং চলাকালীনই নাকি শাহিদ কাপুর ও করিনা কাপুরের ব্রেক আপ হয়। শোনা যায়, বিচ্ছেদের পরই এই চুম্বনের শটটি দিয়েছিলেন দুই তারকা।

১১

ক্যামেরার সামনে ঠোঁটে ঠোঁট রেখে চুমু খাবেন না। 'মায়া মেমসাব' ছবির পরই নাকি এই প্রতিজ্ঞা করেছিলেন শাহরুখ কান। কিন্তু তা ভাঙেন মেন্টর যশ চোপড়া পরিচালিত 'যব তক হ্যায় জান' ছবিতে। ক্যাটরিনাকে লিপ কিস করেন এসআরকে।

১০ ১১

ক্যামেরার সামনে লিপ কিস না করার প্রতিজ্ঞা করেছিলেন সলমন খানও। কিন্তু সম্প্রতি 'রাধে' সিনেমায় দিশাকে চুমু খান তিনি। তা নিয়ে বিস্তর চর্চাও হয়। পরে জানা যায়, 'অশ্বথামা হত ইতি গজ'র মতো কাজ করেছেন বলিউডের সুলতান। চুম্বনের এই দৃশ্যে দিশার ঠোঁটের উপর ব্ল্যাকটেপ দেওয়া ছিল।

১১ ১১

গত বছরই নেটফ্লিক্সে মুক্তি পেয়েছিল 'আ স্যুইটেবল বয়' সিরিজ। সেখানে মন্দিরের ভিতরের এই চুম্বনের দৃশ্যটি নিয়ে প্রবল বিতর্ক হয়েছিল। সিরিজটি নিষিদ্ধ করার দাবিও উঠেছিল। তা অবশ্য হয়নি। এখনও নেটফ্লিক্সে দেখা যাচ্ছে সিরিজটি।