বিজয়ার বাজনা বেজে গিয়েছে। আসছে বছর আবার হবে। তার আগে স্মৃতিই সম্পদ। সেই স্মৃতির পাতায় রয়ে যাবে এমন সিঁদুরখেলার আনন্দ।
লাল-সাদা শাড়িতে সেজে সিঁদুরখেলায় মাতেন প্রমিলাবাহিনী। এঁদের মধ্যেই ছিলেন অভিনেত্রী পায়েল দে। নিজের হাতে সকলের মিষ্টিমুখের দায়িত্ব নিয়ে নেন তিনি।
বারোয়ারি পুজো হোক বা বনেদি বাড়ির আভিজাত্য। দেবীবরণের পর সিঁদুরখেলা সব জায়গাতেই হয়েছে। ঢাকের তালে নাচের দৃশ্যও দেখা গিয়েছে।
বাবুঘাটে বিসর্জনের দৃশ্য প্রতিবার দেখা যায়। এবারও তার ব্যতিক্রম হয়নি। প্রতিটি ঘাটে মোতায়েন বিপর্যয় মোকাবিলা টিম। জোয়ার-ভাটার সময় মাইকিংয়ের ব্যবস্থাও রয়েছে।
নিমতলা, বাজেকদমতলা, গোয়ালিয়র ঘাট ও বিচালিঘাটে চারটি বোট থাকছে যাতে জলে প্রতিমা ফেলার পর কাঠামোগুলি সরিয়ে ফেলা যায়।
বিষাদের মাঝেও যেন মিলনের সুর ইছামতীর বুকে। জল সীমা না পেরিয়ে দুই দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কড়া নিরাপত্তায় ইছামতীর বুকে মিলল দুই বাংলা।
শুধু প্রতিমার নৌকাই নয়, দুই দেশের প্রশাসন ও সীমান্তরক্ষী বাহিনীর অনুমতিতে নৌকা বিহারে দেখা যায় নামে দর্শনার্থীদের নৌকাও।
ভাসানের জৌলুস ফেরাতে টাকি পুরসভার তরফে একাধিক উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। রাখা হয়েছে বাজি প্রদর্শন। ছবি: নিজস্ব।
Copyright © 2025 Sangbad Pratidin Digital Pvt. Ltd. All rights reserved.