Advertisement
Advertisement
Art

জীবনানন্দ থেকে শঙ্খ – কবিতায় ভরা দেওয়াল, চিত্রশিল্পে চমকে দিচ্ছে বেহালা আর্ট ফেস্ট

রবিবার পর্যন্ত চলবে শিল্পের এই উৎসব।

দেওয়াল জুড়ে আঁকা চিত্রশিল্পের জগতে এক প্রাচীন অভ্যাস। আজকের ডিজিটাল যুগেও যা বহমান। রুক্ষ্ম দেওয়ালে রং-তুলির কাজ দেখলে চমকে যেতে হয়। সেই চমকই দিচ্ছে বেহালা আর্ট ফেস্টিভ্য়াল। ছবি: পিণ্টু প্রধান।

জীবন নদীতে এভাবেই তো ঠোক্কর খেতে খেতে এগিয়ে যেতে হয়। কখনও একা, কখনও একসঙ্গে। এই চিত্রে যেন সেই বার্তা। ছবি: পিণ্টু প্রধান।

আয়নার সজ্জারত নারীদের প্রতিবিম্ব। রং সামান্য, জাদুর খেলা সাদায়-কালোয়। অনবদ্য ওয়াল পেন্টিংটি দেখা গেল বেহালা আর্ট ফেস্টে গিয়ে। ছবি: পিণ্টু প্রধান।

শুধু ছবিতে নয়, আজকের দিনে লিখেও বার্তা দেওয়া জরুরি। তাই তো 'মুণ্ডু'র গুরুত্ব নিয়ে আঁকা এই ছবির সঙ্গে লেখা, প্রশ্ন। ছবি: শুভাশিস রায়।

রবীন্দ্রনাথ ছাড়া বাঙালির শিল্পজীবন তো অসম্পূর্ণ। তাই দেওয়াল অঙ্কনেও কবিগুরু! কবিতার সঙ্গে মানানসই সাদা-কালোয় আঁকা প্রতিকৃতি। ছবি: শুভাশিস রায়।

'আমাকে খোঁজো না তুমি বহুদিন/ কতদিন আমিও তোমাকে খুঁজি নাকো' - জীবননানন্দ দাশের 'দুজনে' কবিতার লিখন এখানে। সেই খোঁজেই বোধহয় বাবার পিঠে চড়ে পুত্রের ঘুরে দেখা বেহালা আর্ট ফেস্ট। ছবি: শুভাশিস রায়।

উদ্বাস্তু জীবন যে কতটা কষ্টের, তা কেবল উদ্বাস্তুই জানেন। দেওয়াল জুড়ে আঁকা ছবিতে সেই বেদনা ফুটে উঠেছে। ছবি: শুভাশিস রায়।

দেশভাগের যন্ত্রণায় কবির কলম বোধহয় তীক্ষ্ম হয় আরও, নিংড়ে নিতে চায় সমস্ত লাঞ্ছনা। তাই তো কবি শঙ্খ ঘোষের কবিতা - 'আমার মুখে অন্তহীন আত্মলাঞ্ছনার ক্ষত'। বেহালা আর্ট ফেস্টে এভাবেই শঙ্খ-শরণ শিল্পীদের। ছবি: শুভাশিস রায়।

'আকাশে ঘুড়ির ঝাঁক/ মাটিতে অবজ্ঞা' চিরকালীন কৈশোর কেড়ে নেওয়া কিছু শব্দ। বেহালা আর্ট ফেস্টে তৎকালীন সুমন চট্টোপাধ্য়ায়ের গানের অঙ্কনরূপ। ছবি: শুভাশিস রায়।