২০২০ সালের ১১ ডিসেম্বর সাত পাকে বাঁধা পড়েছিলেন যুজবেন্দ্র চাহাল ও ধনশ্রী ভার্মা। পাঁচবছর পর আলাদা হল তাঁদের পথ। বান্দ্রার পারিবারিক আদালত তাঁদের ডিভোর্সে সিলমোহর দিয়েছে বৃহস্পতিবার।
১৯৮৭ সালে ১৬ বছর বয়সি নৌরিনের সঙ্গে গাঁটছড়া বাঁধেন তারকা ক্রিকেটার মহম্মদ আজহারউদ্দিন। দুই সন্তানও হয় তাঁদের। কিন্তু ১৯৯৬ সালে ডিভোর্স হয় আজহারের। বলি অভিনেত্রী সঙ্গীতা বিজলানিকে বিয়ে করেন তারকা ক্রিকেটার। সেই সম্পর্কও টেকেনি। তাঁদের বিচ্ছেদ হয় ২০১০ সালে।
ছোটবেলার বন্ধু ঋতু সিংয়ের সঙ্গে গাঁটছড়া বেঁধেছিলেন বিশ্বকাপজয়ী রবি শাস্ত্রী। একটি কন্যাও রয়েছে তাঁদের। কিন্তু ২২ বছর ২০১২ সালে বিচ্ছেদ হয়ে তাঁদের। ডিভোর্সের কারণ প্রকাশ্যে আনেননি তাঁরা।
নোয়েলা লুইসের সঙ্গে জীবনে প্রথমবার গাঁটছড়া বেঁধেছিলেন বিনোদ কাম্বলি। কিন্তু ছোটবেলার বন্ধুর সঙ্গে সংসা বেশিদিন টেকেনি। ২০০৫ সালে ডিভোর্স হয় তাঁদের। পরে আন্দ্রেয়া হিউইটকে বিয়ে করেন কাম্বলি।
ভারতীয় ক্রিকেটারদের মধ্যে সবচেয়ে যন্ত্রণাদায়ক বিবাহবিচ্ছেদ হয় দীনেশ কার্তিক। সতীর্থ মুরলী বিজয়ের সঙ্গে সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন কার্তিকের প্রথম স্ত্রী নিকিতা বাঞ্জারা। পরে স্কোয়াশ তারকা দীপিকা পাল্লিকালকে বিয়ে করেন কার্তিক।
অস্ট্রেলিয়ার বাসিন্দা আয়েষা মুখোপাধ্যায়ের সঙ্গে বিয়ে হয় ভারতীয় দলের প্রাক্তন ওপেনার শিখর ধাওয়ানের। ১০ বছরের বিবাহিত জীবনে একটি পুত্রও রয়েছে তাঁদের। তবে ২০২৩ সালে দিল্লি হাই কোর্টের নির্দেশে তাঁদের বিবাহবিচ্ছেদ সম্পন্ন হয়।
২০২০ সালে বাগদানের পরেই বিয়ে হয় হার্দিক পাণ্ডিয়া-নাতাশা স্ট্যানকোভিচের। সেবছর জন্ম নেয় তাঁদের পুত্র অগস্ত্য। ২০২৩ সালে উদয়পুরে ফের ধুমধাম করে বিয়ে হয় দুজনের। কিন্তু বছর ঘুরতেই আলাদা হয়ে যান তারকা দম্পতি।
Copyright © 2025 Sangbad Pratidin Digital Pvt. Ltd. All rights reserved.