Advertisement
Advertisement

Breaking News

Personal Finance

বাজারে নতুন ন্যাভি ফিনসার্ভের এনসিডি, জেনে নিন জরুরি তথ্য

প্রোমোটারদের গুণাগুণ এবং সংশ্লিষ্ট সংস্থার ব্যবসা-সংক্রান্ত তথ্যাবলীও পরখ করাই শ্রেয়।

Things to know about Navy Finserv NCD

প্রতীকী ছবি

Published by: Suchinta Pal Chowdhury
  • Posted:March 15, 2025 4:20 pm
  • Updated:March 16, 2025 11:45 am  

ডিজিটাল পার্সোনাল লোনের জগতের অন্যতম প্লেয়ার ন্যাভি ফিনসার্ভ নতুন নন-কনভার্টিবল ডিবেঞ্চার নিয়ে এসেছে। টিম সঞ্চয় পরীক্ষা করে দেখছে কী ধরনের ‘ক্রেডিট চ্যালেঞ্জ’ এবং ‘ক্রেডিট স্ট্রেংথ’ আছে এই বিশেষ ইনস্ট্রুমেন্টটিতে।

প্রথমেই কিছু জরুরি তথ্য:

Advertisement

১। NBFC বা নন-ব্যাঙ্কিং-ফিনান্সিয়াল সার্ভিসেস সংস্থা
২। রেটিং: ‘A’ (ক্রিসিল দিয়েছে এই রেটিং)
৩। সুদের হার: ১০.৪০% (বার্ষিক)
৪। ম্যাচুরিটির তারিখ: ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫
ফেস ভ্যালু: ১,০০,০০০ টাকা
৫। লিস্টিং আছে, অর্থাৎ এক্সচেঞ্জে বেচা-কেনা সম্ভব
৬। মূল “স্ট্রেনথ”: যথেষ্ট ক্যাপিটালাইজেশন আছে বলে মনে করা যায়, প্রোমোটাররা নিজেদের ৩,০০০ কোটি টাকার ক্যাপিটাল এনেছেন, এবং লেন্ডারদের প্রোফাইল ভালো ও ডাইভারসিফায়েড।
৭। মূল “চ্যালেঞ্জ”: আনসিকিয়ড লেন্ডিং সংক্রান্ত শর্ত, রিটার্ন অন অ্যাসেট কমের দিকে থাকার সম্ভাবনা।
ন্যাভি ফিনসার্ড কর্তৃপক্ষের মতে ডিজিটালাইজেশনের সুবিধা পেতে পারেন আধুনিক ফিনান্সিয়াল সার্ভিসেসের গ্রাহকরা। রিটেল লোনের ক্ষেত্রে প্রযুক্তির ব্যবহার বেশ ভালোভাবেই হচ্ছে আজকাল – আগামিদিনে এই ট্রেন্ড আরও বাড়বে বলে তাঁরা বিশ্বাস করেন।

এর সঙ্গে যে পয়েন্টগুলো জানা উচিত:

রিটেল লগ্নিকারী এই এনসিডি কেনার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে পারেন, তবে তাঁর অ্যালোকেশনের পরিমাণ নির্ভর করবে রিস্ক প্রোফাইল (এবং হাতে থাকা উদ্বৃত্ত) তথা অন্য শর্তের উপর।
ক। গ্রাহকদের দিতে হবে নিজেদের KYC সংক্রান্ত তথ্য। ডিম্যাট অ্যাকাউন্ট
খ। হোল্ডারদের Client Master List (CML) এর সঙ্গে জমা দিতে হবে।

সঞ্চয়-এর সংযোজন:

প্রতিবারের মতো, এবারেও আমরা বিশেষভাবে বলতে চাই যে, রেটিং-এর দিকেও নজর দিতে হবে। শুধুমাত্র রেট (অর্থাৎ সুদের হার) দেখে বন্ড/ডেবেঞ্চার কেনা উচিত হবে না বলে আমরা বিশ্বাস করি। অতীতে অনেকবার এই ধরনের ফিক্সড ইনকাম বিকল্পের বিষয় আমরা লিখেছি। ডিফল্ট হতে পারে, এমন সম্ভাবনা দেখলে এড়িয়ে যাওয়াই উচিত হবে। তবে তা বন্ডের নিজস্ব বৈশিষ্ট্য দেখে বিচার করাই ঠিক। প্রোমোটারদের গুণাগুণ এবং সংশ্লিষ্ট সংস্থার ব্যবসা-সংক্রান্ত তথ্যাবলীও পরখ করাই শ্রেয়। অনেক তথ্য ইদানীং এক্সচেঞ্জ সূত্রে পাওয়া যায়, এবং সাধারণ লগ্নিকারী সামান্য চেষ্টায় এই সব খুঁটিনাটি খুঁজে পেতে পারেন। ইক্যুইটি বা কমোডিটি যখন বেশি থাকে কোন পোর্টফোলিওর, তখন ডাইভারসিফিকেশনের কারণে আংশিকভাবে বন্ডে লগ্নি করা উচিত বলে মনে করা হয়। এই ক্ষেত্রেও তার ব্যতিক্রম হওয়া ঠিক নয়।

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement
News Hub