Advertisement
Advertisement

Breaking News

Personal Finance

পোর্টফোলিওর মধ্যমণি করুন কোয়ান্টকে, জেনে নিন খুঁটিনাটি

এই কৌশলের ভিত্তিতে বিনিয়োগ করলে কেমন রিটার্ন আশা করা যেতে পারে?

Here the information about quantto for investmnet

প্রতীকী ছবি

Published by: Suchinta Pal Chowdhury
  • Posted:June 22, 2024 4:54 pm
  • Updated:June 22, 2024 4:54 pm  

কোয়ান্টের নাম শুনেছেন? না শোনাটাই সমীচিন। কারণ, এই ধরনের স্ট্র‌্যাটেজির পরিচিতি এদেশে সে অর্থে নেই বললেই চলে। এই কৌশলের কর্মকাণ্ড এগোয় গাণিতিক পথে। কর্তৃপক্ষের উদ্দেশ‌্য, মধ‌্য ও দীর্ঘমেয়াদী গ্রোথ গ্রাহকদের এনে দেওয়া। জানাচ্ছে টিম সঞ্চয়

কোয়ান্ট কোয়ান্টিটেটিভ-এরই সংক্ষিপ্ত সংস্করণ। এর জনপ্রিয়তা আমাদের দেশে প্রায় নেই বললেই চলে। বেশিরভাগ লগ্নিকারীর পোর্টফোলিওতে পাকাপাকি জায়গা করে নিতে পারেনি কোয়ান্ট-নির্ভর কৌশল। হালে অবশ‌্য পরিস্থিতি বদলাচ্ছে, ধীরে ধীরে মাথা চাড়া দিচ্ছে এই স্ট্র‌্যাটেজি ভারতীয় বাজারে। তবে বর্হিবিশ্বে, বিশেষ করে পশ্চিমি দুনিয়ায়, কোয়ান্ট কিছুটা অন‌্য রকম। পরিসংখ‌্যান বলছে, আমেরিকান মার্কেটের প্রায় এক-তৃতীয়াংশ অ‌্যাসেটই পরিচালিত হয় কোয়ান্টের উপর নির্ভর করে। কী এই কোয়ান্ট? এই কৌশলের ভিত্তিতে বিনিয়োগ করলে কেমন রিটার্ন আশা করা যেতে পারে? আজ বিস্তারিত চর্চা সঙ্গে আদিত‌্য বিড়লা মিউচুয়াল ফান্ডের নতুন কোয়ান্ট ফান্ডের বিষয়ে কিছু জরুরি তথ‌্য।

Advertisement

[আরও পড়ুন: বিমা পরিষেবার ত্রিমুখী সুবিধা ‘বিমা ট্রিনিটি’র হাত ধরে, নজর রাখবেন কোন কোন দিকে?

১- অঙ্ক কষে, সংখ‌্যাতত্ত্ব ব‌্যবহার করে, লগ্নি করা হয়। অ‌্যালগোরিদম ভিত্তি করে বিনিয়োগ হয়, সেভাবেই গঠিত হয় পোর্টফোলিও।
২- কোয়ান্ট ফান্ডও একই পদ্ধতিতে লগ্নি করে। কম্পিউটার যে মডেল তৈরি করে দেয়, সেই মডেল অনুযায়ী বেচাকেনার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
৩- অতএব ‘হিউম‌্যান ইন্টারভেনশন’ হয় কম, মডেল যে দিকে চালিত করে, সেই পথেই চলতে থাকেন সংশ্লিষ্ট ফান্ডের পরিচালকরা।
৪- সব কিছুর মতোই রিস্কও থাকে। সব সময় ‘অটো পাইলট’মোডে চলা কার্যত অসম্ভব। অনেক ক্ষেত্রে রিটার্ন দেওয়ার রাস্তায় বাধা-বিপত্তি এসে পড়ে। বাজার এই ভাবেই ওঠানামা করে।

উদাহরণ : টাটা কোয়ান্ট ফান্ড

১- উদ্দেশ‌্য : মিডিয়াম এবং লং টার্ম গ্রোথ এনে দিতে চান কর্তৃপক্ষ।
২- কোনও গ‌্যারান্টি দেওয়া অবশ‌্যই হয় না।
৩- এগজিট লোড : শর্তসাপেক্ষ। তবে এক বছর বাদে রিডিম করলে একেবারেই চার্জ করা হয় না।
৪- ফ‌্যাক্টর-নির্ভর কৌশল ব‌্যবহার করেন কর্তৃপক্ষ। ‘ইমোশন’ বাদ দিয়ে কেবল ‘রুল-বেসড ইনভেস্টিং’ করা হয়ে থাকে।
৫- যে স্টকগুলো নেওয়া হয়, সেগুলো এস অ‌্যান্ড পি বিএসই ২০০ সূচকের মধ্যে আছে। এই মুহূর্তে মূল স্টকগুলো লার্জ ক‌্যাপ। সাম্প্রতিক কালে লগ্নি করা হয়েছে–

কী ধরনের পারফরম‌্যান্স এনেছে এই ফান্ডটি? টাটা মিউচুয়াল ফান্ড জানাচ্ছেন, গত এক বছরে ৩১% পেয়েছেন লগ্নিকারীরা। সঙ্গের চার্ট দেখুন।

[আরও পড়ুন: ঝুঁকি কমায়, সমতা আনে ব্যালান্সড কৌশল, ফান্ড সম্পর্ককে জানুন বিস্তারিত

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement