Advertisement
Advertisement

Breaking News

Denmark

OMG! বালি দিয়েই ২১.১৬ মিটার উঁচু প্রাসাদ! তাক লাগালেন নেদারল্যান্ডসের শিল্পী

জানেন কত পরিমাণ বালি প্রয়োজন হয়েছে এই প্রাসাদটি বানাতে?

World's tallest sandcastle constructed in Denmark with 5,000 tonnes of sand | Sangbad Pratidin
Published by: Abhisek Rakshit
  • Posted:July 9, 2021 4:07 pm
  • Updated:July 9, 2021 4:07 pm  

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: অল্পবয়সি বা বয়সে বড় কেউ, আট থেকে আশি-সমুদ্রের পাড়ে গিয়ে বালির তৈরি প্রাসাদ অনেকেই বানাতে পছন্দ করেন। অনেকে আবার বালুশিল্পী হিসেবে নজরও কাড়েন। ঠিক যেমন ওড়িশার সুদর্শন পট্টনায়েক। অনেকক্ষেত্রেই সুন্দর সুন্দর ভাষ্কর্য তৈরিও করেন তিনি। আর সেজন্য সুদর্শনের খ্যাতিও বিশ্বজোড়া। তবে সম্প্রতি ডেনমার্কে (Denmark) বালি দিয়ে প্রাসাদ তৈরি করে বিশ্ববাসীকে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন নেদারল্যান্ডসের (Netherlands) এক বালুশিল্পী। ৫০০০ হাজার টন বালি দিয়ে তৈরি বালির প্রাসাদটিই বর্তমানে সবচেয়ে উঁচু।

২০১৯ সালে জার্মানিতে তৈরি করা বালির প্রাসাদটি এতদিন সবচেয়ে উঁচু ছিল। কিন্তু ডেনমার্কের ব্লোখুস শহরের এই বালির প্রাসাদটি সেই রেকর্ডও ভেঙে দিল। একটি আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুযায়ী, উইলফ্রেড স্টিগার নামে ওই বালুশিল্পী এই প্রাসাদটি তৈরি করেছেন। তবে তিনি একা নন, আরও ৩০ জন বালুশিল্পী তাঁকে এই কাজে সাহায্য করেছেন। জানা গিয়েছে, ২১.১৬ মিটার উঁচু বালির প্রাসাদটি ২০১৯ সালে নির্মিত জার্মানির বালির প্রাসাদটি থেকেও তিনগুণ উঁচু। আর এটি দেখতে অনেকটা পিরামিডের মতো। ইতিমধ্যে স্থানীয়রা এই বালির প্রাসাদ দেখে খুবই খুশি হয়েছেন।

Advertisement

[আরও পড়ুন: প্রেমিকার সঙ্গ চাই, সন্ধে থেকে রাত পর্যন্ত বাড়ির সামনে ডাক ছেড়ে ধরনা ছাগলের!]

তবে এই বালির প্রাসাদটির আরও একটি বৈশিষ্ট্য রয়েছে। আর সেটি হল এই বালির প্রাসাদটির মাথায় রয়েছে করোনা ভাইরাসের একটি প্রতিকৃতিও। যা আবার অনেকেরই নজর কেড়েছে। গত একবছর ধরে করোনা যেভাবে গোটা বিশ্বে ত্রাস ছড়িয়ছে তা বোঝাতেই এই বালির প্রাসাদটি তৈরি করেছেন উইলফ্রেড। আর সেকারণেই এটির মাথায় করোনা ভাইরাসের ওই প্রতিকৃতি তৈরি করা হয়েছে। এই প্রসঙ্গে এক সাক্ষাৎকারে তিনি জানিয়েছেন উইলফ্রেড জানান, “করোনা সর্বত্র আমাদের জীবন অতিষ্ঠ করে তুলেছে। এই ভাইরাসই বলে দিচ্ছে আমাদের পরিবারের থেকে দূরে থাকতে হবে। ভাল ভাল জায়গায় যাওয়া যাবে না। কোনও কাজ করা যাবে না। সবসময় ঘরে থাকতে হবে।” তবে এই বালির প্রাসাদটি কেবল বালি নয়, এর সঙ্গে মেশানো হয়েছে ১০ শতাংশ ক্লে এবং আঠাও। যাতে ঠাণ্ডার মরশুমেও এটি অটুট থাকে। জানা গিয়েছে, প্রাসাদটি আগামী ফেব্রুয়ারি-মার্চ পর্যন্ত এভাবেই থাকবে।

[আরও পড়ুন: বিয়ের দিন মালাবদলের সময়ই ছেলেকে জুতোপেটা বরের মায়ের, কিন্তু কেন?]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement