Advertisement
Advertisement

Breaking News

Viral Video

৩৫ বছর পর মায়ের কণ্ঠস্বর শুনে চোখে জল ছেলের! ভিডিও দেখে আবেগে ভাসছে নেটদুনিয়া

২ বছর বয়সে কঠিন রোগে আক্রন্ত হয়ে শ্রবণ ক্ষমতা হারান যুবক।

Viral video of a Man who hears mother's voice after 35 years | Sangbad Pratidin
Published by: Kishore Ghosh
  • Posted:November 6, 2022 4:35 pm
  • Updated:November 6, 2022 4:40 pm  

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: সন্তানের মুখে মিষ্টি ডাক শুনতে যতখানি উদগ্রীব থাকেন মা, সন্তানও তেমন মায়ের স্নেহের ডাক শুনতে শুনতে বড় হয়, বকাও খেতে হয়, তবু সে নৈসর্গিক। কিন্ত এডুয়ার্ডো এসব বঞ্চিত হন ভাগ্যের নির্মম পরিহাসে। ছোটবেলায় কঠিন রোগে শ্রবণ শক্তি হারান। ৩৫ বছর পর আধুনিক চিকিৎসা ও প্রযুক্তির সাহায্যে শোনার ক্ষমতা ফিরেছে। ৩৫ বছর পর সম্প্রতি মায়ের কণ্ঠস্বর শোনেন এডুয়ার্ডো। কার্যত প্রথমবার মায়ের মুখে নিজের নামে ডাক শুনে ঝরঝর করে কেঁদে ফেলেন। সেই মুহূর্তের ভিডিও সম্প্রতি ভাইরাল (Viral Video) হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায় (Social Media)।

ভিডিও সূত্রে জানা গিয়েছে, ২ বছর বয়সে ম্যানিনজাইটিস হয় এডুয়ার্ডোর। কঠিন রোগে দুই কানের সম্পূর্ণ শ্রবণ শক্তি হারান তিনি। বর্তমানে ৩৭ বছর বয়সি যুবক। আধুনিক চিকিৎসা ও প্রযুক্তি তাঁকে ৩৫ বছর পর ফের পৃথিবী তথা জীবনকে শোনার অধিকার দিয়েছে। মায়ের মুখে নিজের নাম শুনে নীরবতার পৃথিবী থেকে মুক্তি হন এডুয়ার্ডো। সেই মুহূর্তের ভিডিও ভাইরাল হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়।

Advertisement

[আরও পড়ুন: ঘনঘন এই অপশব্দটি ব্যবহার করেন? যৌন হেনস্তার মামলায় ফাঁসতে পারেন আপনিও]

ইনস্টাগ্রাম (Instagram) ভিডিওটিতে দেখা গিয়েছে, ‘এডুয়ার্ডো এডুয়ার্ডো এডুয়ার্ডো…’ বলে ডেকে চলেছেন মা। আর ৩৫ বছর পর মায়ের স্নেহের ডাক উপভোগ করছেন ছেলে। মা ও সন্তান দু’জনের চোখে তখন অশ্রুধারা। এডুয়ার্ডো ও তাঁর মাকে ঘিরে বসেছিলেন বেশ কয়েকজন প্রতিবেশী। ভিডিওটিতে দেখা গিয়েছে, তারাও আবেগপ্রবণ দৃশ্যের সামনে পড়ে চোখের জল রুখতে পারেননি। অল্প সময়েই ভাইরাল হয় ভিডিওটি। ইতিমধ্যে ১.৩ মিলিয়ান অতিক্রম করেছে ভিউ। অন্যদিকে কমেন্ট বক্স নেটিজেনদের মন্তব্যে উপচে পড়ে।

 
 
 
 
 
View this post on Instagram
 
 
 
 
 
 
 
 
 
 
 

A post shared by Good News Movement (@goodnews_movement)

[আরও পড়ুন: গুজরাটে গেরুয়া সরকার রাখতে ‘ডিল’ চায় বিজেপি, বিস্ফোরক কেজরিওয়াল]

এক নেটিজেন মন্তব্য করেন, “অনেকেই এই পাওয়াকে অধিকার ভেবে বসেন।” যদিও এমন ঘটনায় অন্য কিছুই প্রমাণিত হয়। এক নেটিজেন লিখেছেন, “ধন্যবাদ এমন ভিডিও শেয়ার করার জন্য।” একজন বলেন, “আমি কেন বারবার কেঁদে ফেলছি এই ভিডিও দেখে! এমন পরিবারকে ভাল রাখুন ঈশ্বর।” 

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement