Advertisement
Advertisement

Breaking News

করোনা

করোনা মোকাবিলার হেল্পলাইন নম্বরে ফোন করে সিঙারা চেয়ে মোক্ষম শাস্তি পেলেন ব্যক্তি

একাধিকবার ফোন করে বিরক্ত করেন ওই ব্যক্তি।

UP: man ordered hot samosas on lockdown helpline, made to clean drains
Published by: Sulaya Singha
  • Posted:March 30, 2020 5:13 pm
  • Updated:March 30, 2020 5:13 pm  

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: করোনা মোকাবিলায় যে কোনওরকম সাহায্য প্রদানের জন্য একটি হেল্পলাইন নম্বর চালু করেছে উত্তরপ্রদেশ সরকার। অনেকেই সেখানে নিজেদের সমস্যার কথা জানাচ্ছেন। তবে এমন কঠিন পরিস্থিতিতেও মশকরা করতে ছাড়লেন না এক নাগরিক। সেই হেল্পলাইন নম্বরে ফোন করে সটান সিঙারা চেয়ে বসলেন তিনি। ফলস্বরূপ দৃষ্টান্তমূলক শাস্তিও পেতে হল তাঁকে।

উত্তরপ্রেদেশের রামপুর জেলার বাসিন্দা হেল্পলাইনে ফোন করে বলেন, তাঁর বাড়িতে গরম গরম সিঙারা দিতে আসতে। একবার নয়, একাধিকবার ফোন করে বিরক্ত করেন ওই ব্যক্তি। এমন ফোন পেয়ে স্বাভাবিকভাবেই ক্ষুব্ধ হন হেল্পলাইন পরিষেবার দায়িত্বে থাকা কর্মীরা। খবর যায় রামপুর জেলাশাসকের কানে। এরপরই তাঁকে উচিত শিক্ষা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন জেলাশাসক। প্রথমে অর্ডার মাফিক তাঁর বাড়িতে পৌঁছে দেওয়া হয় সিঙারা। মুখে চওড়া হাসি ফোটে ওই ব্যক্তির। কিন্তু সে হাসি দীর্ঘস্থায়ী হয়নি। কারণ এরপরই তাঁকে এলাকার নর্দমা পরিষ্কারের নির্দেশ দেয় স্থানীয় প্রশাসন। সরকারি নির্দেশ মেনে বাড়ি থেকে বেরিয়ে সে কাজ করতে বাধ্য হন ওই ব্যক্তি। হেল্পলাইন নম্বরে ফোনে এমন মশকরা করা যে তাঁর উচিত হয়নি, তা হাড়ে হাড়ে টের পান।

Advertisement

[আরও পড়ুন: ‘জিন্দেগি মত না বান যায়ে’, গান গেয়ে মানুষের কাছে কাতর আবেদন মহারাষ্ট্র পুলিশের]

তবে এই প্রথম নয়, রামপুর জেলায় হেল্পলাইন নম্বরে এমন অনেক অবাঞ্ছিত ফোন এসেছে। এর আগে একজন ফোন করে বাড়িতে পিজ্জা চেয়েও পাঠিয়েছেন। জেলাশাসক এ কুমার সিং তাই টুইট করে প্রত্যেককে এমন না করতে সতর্ক করেছেন। জানিয়েছেন, এধরনের ফোন এলে সেই ব্যক্তিকে উচিত শিক্ষা দেওয়া হবে। দেশজুড়ে লকডাউনে মানুষের আরও দায়িত্ববান হওয়া উচিত বলেই মনে করছেন তিনি।

[আরও পড়ুন: বাজার করতে গিয়ে কেশেছিলেন মহিলা, ২৬ লক্ষ টাকার সবজি ফেলে দিল কর্তৃপক্ষ!]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement