Advertisement
Advertisement

Breaking News

OMG! ২০৪০ সালের মধ্যে বিলুপ্ত হয়ে যাবে সাধের চকোলেট!

কিন্তু কেন?

There will be no more chocolate by 2040: Report
Published by: Sangbad Pratidin Digital
  • Posted:January 3, 2018 7:49 am
  • Updated:September 18, 2019 11:57 am  

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: কখনও ভালবাসা জাহির করার মাধ্যম, কখনও মন ভাল করার উপায়, কখনও আবার খাওয়ার শেষে টুকরো মুখসুদ্ধি। চকোলেট কেবল খাদ্য নয়, অধিকাংশ মানুষের কাছে একটা আবেগ। সেই অনুভূতি, যা মিষ্টি স্বাদের মাধ্যমে সারা শরীরে ছড়িয়ে যায়। কিন্তু যে চকোলেটের সঙ্গে এত আবেগ জড়িয়ে রয়েছে, তাই অদূর ভবিষ্যতে বিলুপ্ত হতে চলেছে। ২০৪০ সালের মধ্যেই পৃথিবীতে আর চকোলেটের অস্তিত্ব থাকবে না। এমন হুঁশিয়ারিই দিলেন গবেষকরা।

[চিনে ফিরল জুরাসিক যুগ, সন্ধান মিলল ৩০টি ডাইনোসরের ডিমের]

Advertisement

কোকো থেকেই তৈরি হয় সুস্বাদু চকোলেট। আর এই কোকো গাছ চাষের জন্য বিশেষ আবহাওয়ার প্রয়োজন। যেখানে তাপমাত্রাও খুব একটা বেশি নেই, আবার প্রচুর পরিমাণে বৃষ্টিও হয়ে থাকে। সাধারণত আফ্রিকা ও লাতিন আমেরিকাতেই সবচেয়ে বেশি কোকো চাষ হয়। যে সমস্ত এলাকা বিষুবরেখার কাছাকাছি। আমেরিকার ন্যাশনাল ওশিয়ানিক অ্যান্ড অ্যাটমোস্ফেরিক অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের দাবি, যে হারে বিশ্বের আবহাওয়ার পরিবর্তন হচ্ছে এবং দূষণের ফলে পৃথিবীর উষ্ণতা বাড়ছে। তাতে কোকো গাছের ব্যাপক ক্ষতি হচ্ছে। এর ফলন কমছে। ২০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা কোকো চাষের পক্ষে আদর্শ।  আগামী তিরিশ বছরে আর ২.১ ডিগ্রি তাপমাত্রা বাড়লেই হবে সর্বনাশ। সেই পরিস্থিতিতে ওই সব অঞ্চলে আর কোকো চাষ করা সম্ভব হবে না। অগত্যা চাষের জমি আরও একটু উঁচু অর্থাৎ পাহাড়ি এলাকায় স্থানান্তরিত করতে হবে। এতে চাষের খরচ অনেকটাই বেড়ে যাবে আর কৃষকদের ক্ষতি হবে। ক্ষতির ব্যবসা কতদিনই বা করবেন কৃষকরা।

[টপলেস যুবতীর সঙ্গে এ কী করল যুবক? ভাইরাল ভিডিও]

ভারতেও একই অবস্থা হতে পারে। তবে ভারতের মতো উন্নয়নশীল দেশগুলির কাছে নিজস্ব মিষ্টি রয়েছে। তাকেই বিভিন্ন রূপ দিয়ে বিক্রি বাড়ানো হচ্ছে। কিন্তু আমেরিকা, ইংল্যান্ডের মতো দেশগুলিতে চকোলেট ঐতিহ্যে পরিণত হয়েছে। আর গবেষকদের দাবি মানলে, ২০৪০ সালের মধ্যে যা পৃথিবী থেকেই বিলুপ্ত হতে চলেছে আবহাওয়ার পরিবর্তনে। এমন অবস্থায় চিন্তার ভাঁজ পড়েছে অনেকেরই কপালে। অনেকেই বিকল্প পথের কথা ভাবছেন। অনেকে আবার চকোলেট বাঁচাতে বিশ্ব উষ্ণায়ণের বিরুদ্ধে সরব হওয়ার কথা বলছেন।

[উর্দুতে অনুবাদ করেছিলেন গীতা, প্রয়াত কবি আনওয়ার জালালপুরি]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement