সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: চাঁদের মাটিতে পা রেখেছে চন্দ্রযান ৩ (Chandrayaan 3)। এই প্রথম চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে কোনও দেশ পা রাখল। ভারতের অভূতপূর্ব সাফল্যে অভিভূত বিশ্ব। সর্বত্র চর্চা ইসরোর চন্দ্রাভিযান নিয়ে। আর স্বাভাবিক ভাবে চাঁদকে (Moon) নিয়েও। উঠে আসছে পৃথিবীর একমাত্র উপগ্রহকে নিয়ে তৈরি হওয়া আজব সব ষড়যন্ত্র তত্ত্ব। যার মধ্যে অন্যতম হল, চাঁদ আসলে এক মহাকাশযান।
হ্যাঁ, এই থিওরি একসময় বেশ চালু ছিল। এমনকী, বাংলাতেও এই নিয়ে বই রয়েছে। এই থিওরি অনুসারে চাঁদ আসলে একটা মহাকাশযান। এলিয়েনরা আকাশের বুকে ওই যানটি রেখে গিয়েছে! হ্যাঁ, এমনই আজব একটা কথা ভাসতে শুরু করেছিল। যে থিওরিকে ঘিরে জোর প্রচার করেছিলেন মিচেল ভাসিন ও আলেকজান্ডার শের্ভাকভ। সোভিয়েত অ্যাকাডেমি অফ সায়েন্সেসের দুই কর্মী বলতে শুরু করেন, কোনও ‘অজানা’ সত্তাদের হাতে তৈরি এক মহাকাশযান হল চাঁদ। আসলে সোভিয়েত চাইছিল পশ্চিমের ধর্মীয় বিশ্বাসে আঘাত হানতে। সময়টা ছিল ঠান্ডা যুদ্ধের। সেই রকম সময়ে আমেরিকাকে অস্বস্তিতে ফেলতেই এমন থিওরি ছড়ানো হচ্ছিল বলে মনে করা হয়।
এমনই আরেক থিওরি ‘হলো মুন’। অর্থাৎ চাঁদ নাকি আসলে ফাঁপা। এমনকী আর্মস্ট্রংরা চাঁদে নামার পরও এই থিওরিগুলি চালু ছিল। তারপর কালের নিয়মে ধীরে ধীরে তা মিলিয়ে গেলেও চাঁদ নিয়ে একবার শোরগোল শুরু হলেই সেগুলি ফিরে আসে আলোচনায়। শুরু হয় চর্চা। যেমন এখন হচ্ছে।
খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ
Copyright © 2025 Sangbad Pratidin Digital Pvt. Ltd. All rights reserved.