Advertisement
Advertisement
লকডাউন

লকডাউনে সময় কাটাতে পরিবারের সদস্যরা বাড়িতেই বানালেন সমুদ্রতট! ব্যাপারটা কী?

আজব কীর্তিতে তাজ্জব গোটা দুনিয়া।

A family creats beach backyard of their house in lockdown period
Published by: Sayani Sen
  • Posted:April 18, 2020 2:12 pm
  • Updated:April 18, 2020 2:12 pm  

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: করোনা রুখতে লকডাউনই ভরসা। তাই গৃহবন্দি রয়েছেন সকলেই। কিন্তু বাড়িতে বসে একঘেয়েমির শেষ নেই। কীভাবে যে সময় কাটাবেন, তা বুঝতেই পারছেন না অনেকে। কিন্তু ব্রিটেনের এক পরিবার এ বিষয়ে একেবারেই ব্যতিক্রম। বাইরে বেরোতে পারছেন না তো কী? দিব্যি বাড়ির ভিতরেই সপরিবারে মজায় মেতেছেন তাঁরা। আর তাঁদের পন্থাই এখন সোশ্যাল মিডিয়ার চর্চার মূল বিষয়বস্তু।

বেড়াতে যেতে বড্ড ভালবাসেন ওই পরিবারের সদস্যরা। পাহাড়, সমুদ্র যেন হাতছানি দিয়ে ডাকে তাঁদের। কিন্তু লকডাউনে বাড়ি থেকে বেরনো মানা। তাই বাড়িতেই তাঁরা তৈরি করে ফেললেন সমুদ্রতট! ভাবছেন তো সে আবার তৈরি করা যায় নাকি? অবাস্তবকেই কার্যত বাস্তব করে তুললেন তাঁরা। কিন্তু কীভাবে তৈরি করলেন সমুদ্রতট?  পরিবারের সদস্যরা জানিয়েছেন, তাঁদের গ্যারেজে বেশ কয়েক বস্তা বালি রাখা ছিল। তা দেখেই নাকি মাথায় ফন্দি আসে। সকলে মিলে বাড়ির বাগানে প্রথমে ওই বালি ঢেলে দেন। তারপর সমুদ্রতটে থাকা নানা ধরনের চেয়ার তাতে রাখেন। পরিবারের সকলেই সমুদ্রতটে ঘোরাফেরার উপযোগী পোশাক পরে ফেলেন। মহিলারা পরেন বিকিনি আর পুরুষেরা রংবেরঙের জামা পরে ওই চেয়ারে বসেই দিন কাটান। এছাড়াও সমুদ্রতটে রাখা হয়েছে বড় মাপের বাথটাব। তাতে রয়েছে জলও। ইচ্ছা হলে মাঝেমধ্যে সেখানে গা ভিজিয়েও নেন ওই পরিবারের সদস্যরা। 
Beach

Advertisement

[আরও পড়ুন: করোনাতঙ্কে ভীত মানুষ, পরমানন্দে শুয়ে নাক ডাকছে পশুরাজ]

ঢেউ কিংবা উত্তাল জলরাশি নেই ঠিকই। নেই নোনা জলের আস্বাদও। তবে বাড়ি বসে মন যদি সমুদ্রতটে পাড়ি দিতে পারে তা আর মন্দ কী? দিব্যি নিজেদের হাতে তৈরি সমুদ্রতটেই দিনের অধিকাংশ সময় কাটছে তাঁদের। মাঝেমধ্যে কাল্পনিক সমুদ্রের পাড়ে বসে গলাও ভিজিয়ে নিচ্ছেন তাঁরা। চলছে দেদার খাওয়াদাওয়াও। তাঁদের কাল্পনিক সমুদ্রতট মন ছুঁয়েছে নেটিজেনদের। অনেকেই বলছেন, মিথ্যে যদি ক্ষতি না করে কাউকে নির্ভেজাল আনন্দ দিতে পারে তাতে সমস্যা কোথায়? নেটিজেনদের একাংশের বক্তব্য, বাড়ির বাইরে না বেরিয়ে এমন কাল্পনিক আনন্দ নিয়ে যদি করোনার মোকাবিলা করা যায়, তবে তা ভালই।  

২০২৪ এর পূজা সংক্রান্ত সমস্ত খবর জানতে চোখ রাখুন আমাদের দেবীপক্ষ -এর পাতায়।

চোখ রাখুন
Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement