ঘটনা ঘটেছে৷ রটনা রটেছে৷ কেউ হেসেছে৷ কেউ কেঁদেছে৷ কেউ গড়েছে৷ কেউ ভেঙেছে৷ কেউ পেয়েছে৷ কেউ হারিয়েছে৷ সতেরোর সাতকাহনে কত কিছুই না হয়েছে৷ সময়ের হিসেবে আজ সবই অতীত৷ অতীতের সেই কবিতা থেকেই শুরু হোক নতুনের জয়গান৷ একটু নজিরবিহীনভাবে৷ সংকলনে সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল৷
স্বাধীনতার পর ভারতের রাজনৈতিক ইতিহাসে এক স্মরণীয় ঘটনা। এতদিন পর্যন্ত রেলবাজেট ও অর্থবাজেট পৃথকভাবে পেশ করা হত। কিন্তু এবছরই তা একসঙ্গে ঘোষণার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। যদিও তা নিয়ে দেখা দেয় নানা বিভিন্ন। নোট বাতিলের ক্ষতে প্রলেপ দিতে জনমোহিনী বাজেট পেশ করে ভোটের আগে মানুষকে প্রভাবিত করার অভিযোগ ওঠে। সে কারণে এক জনস্বার্থ মামলাও দায়ের হয়েছিল। যদিও সুপ্রিম রায়ে জটিলতা কাটে। ১ ফেব্রুয়ারি একযোগে কমন বাজেট পেশ করেন অর্থমন্ত্রী অরুণ জেটলি। তৎকালীন রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখোপাধ্যায় এই ঘটনাকে ঐতিহাসিক আখ্যা দিয়েছিলেন।
ভারত মহাসাগরের নিচে আস্ত একটি মহাদেশেরেই খোঁজ পেয়েছিলেন বিজ্ঞানীরা। প্রায় ২০ কোটি বছর আগে গন্দোয়ানা মহাদেশ ভেঙে জন্ম হয়েছিল দেশ ও মহাদেশ৷ বিজ্ঞানীরা জানিয়েছিলেন, সেই সময়ই মহাসাগরের অতল গভীরে হারিয়ে গিয়েছিল আরেকটি টুকরো৷ যা মরিশাসে ভারত মহাসাগরের নিচে অবস্থান করছে৷ আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতে যখন আফ্রিকা, ভারত, অস্ট্রেলিয়া এবং আন্টার্কটিকা আলাদা হয়ে ভারত মহাসাগর তৈরি হয়েছিল, তখন এই হারিয়ে যাওয়া টুকরোর সমাধি ঘটেছিল৷ দক্ষিণ আফ্রিকার এক বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা জানিয়েছিলেন, তাঁরা মহাদেশের ভেঙে যাওয়ার ইতিহাস নিয়ে গবেষণা করছেন৷ যাতে পৃথিবীর ভৌগলিক অবস্থান আরও স্পষ্ট হয়ে ওঠে৷ সেই গবেষণার সময়ই মরিশাসে এমন কিছু পাথর পাওয়া গিয়েছে, যা কোটি কোটি বছর পুরনো৷ মরিশাসে ৯০ লক্ষ বছরের চেয়ে পুরনো কোনও পাথরের সন্ধান পাওয়ার ঘটনা বিরল৷ যদিও এ নিয়ে আরও গবেষণা চলছে।
তাঁর লেখা গানই সে দেশের জাতীয় সংগীত। অথচ পাঠ্যক্রম থেকে বাদ পড়েছিলেন খোদ রবীন্দ্রনাথই। তবে তিনি একা নন৷ তাঁর সঙ্গে আছেন শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়, সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায়, উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরীর মতো প্রখ্যাত সাহিত্যিকরাও৷ নতুন যে বই বিতরণ করা হয়েছে তাতে এঁদের লেখা মোট ১৭টি কবিতা গল্প-বাদ পড়েছিল৷ সে দেশের শিক্ষামন্ত্রক যখন পাঠ্যক্রম তৈরির প্রস্তুতি নিচ্ছিল, তখন কয়েকটি রক্ষণশীল ইসলামিক সংগঠন কিছু বদলের সুপারিশ করে৷ যা নিয়ে বিতর্ক বাধে৷রবীন্দ্রনাথ বা শরৎচন্দ্রের লেখা যে নাস্তিকতার অজুহাতে বাদ পড়তে পারে, এটা ভেবেই বিস্মিত হয়েছিলেন দু’দেশের সাহিত্যিকদের অনেকেই৷
শচীন, শেহবাগ নন, এমনকী বিরাট কোহলিও নন। টি-টোয়েন্টিটে ৭২ বলে ৩০০ রান করে চলতি বছরে নজির গড়েছেন দিল্লির ২১ বছর বয়সি যুবক মোহিত আহলাওয়াত। মাভি একাদশের হয়ে ফ্রেন্ডস একাদশের বিরুদ্ধে মোহিত একাই ত্রিশতরান করেন দিল্লির এই উইকেটকিপার ব্যাটসম্যান। নিজের গোটা ইনিংসে ৩৯টি ছয় এবং ১৪টি চার মারেন তিনি।
বোর্ডিংয়ের ঝামেলা নেই৷ নেই দেরি হওয়ার টেনশন৷ চাওয়া হবে না কোনও পরিচয়পত্র৷ লাগবে না টিকিট৷ সোজা বিমানে উঠে গিয়ে পছন্দের সিটে বসে পড়বেন৷ আর সামনে চলে আসবে পছন্দের পদটি৷ এরকম স্বপ্ন সত্যি করেই লুধিয়ানায় চালু হল দেশের প্রথম বিমান-রেস্তরাঁ৷ আলাদা করে বিমানের মতো ডিজাইন করে তৈরি হয়নি এই রেস্তরাঁ৷ সত্যিকারের বিমানকেই এইভাবে সাজিয়ে তোলা হয়৷ এর জন্য ব্যবহার করা হয়েছে পরিত্যক্ত এয়ারবাস ৩২০৷ বিমানের আসন সংখ্যা ছিল ১৮০৷ তবে ক্রেতাদের স্বাচ্ছন্দ্যের কথা মাথায় রেখে আসন সংখ্যা করা হয়েছে ৭২৷ তাঁর বদলে ভিতরে অনেকটাই স্থান বাড়ানো হয়েছে৷ শুধু রেস্তরাঁ নয় ভিতরে রয়েছে একটি ব্যাঙ্কোয়েট হল, বেকারি ও ক্যাফেটেরিয়াও৷
চলতি বছরেই বিশ্বের সবথেকে বড় অনলাইন পরীক্ষাটি নিল ভারতীয় রেল। শূন্যপদ ছিল ১৮ হাজার। আবেদন করেছিলেন প্রায় ৯২ লক্ষ পরীক্ষার্থী। এরপরই পরীক্ষা পদ্ধতিতে স্বচ্ছতা আনতে অনলাইন পরীক্ষা নেওয়ার ব্যবস্থা করা হয় রেলের পক্ষ থেকে। আবেদনকারীদের মধ্যে ওই রাউন্ডের বাধা টপকাতে পেরেছিলেন ২ লক্ষ ৭৩ হাজার জন।
দ্য ওয়াল রাহুল দ্রাবিড়কেও হারিয়ে দিলেন তার উত্তরসূরী। চলতি বছরেই ভারতীয় ক্রিকেটের ইতিহাসে নয়া নজির গড়েন তিনি। অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে টেস্টে ৫২৫ বলের মুখোমুখি হন তিনি। ঝুলিতে ভরেন ২০২ রান। এর আগে ৪৯৫ বল খেলার রেকর্ড ছিল দ্রাবিড়ের বিরুদ্ধে। পাকিস্তানের বিপক্ষে এতগুলি বল খেলে তিনি সংগ্রহ করেছিলেন ২৭০ রান। ভারতীয় ব্যাটসম্যানদের মধ্যে এ ব্যাপারে আপতত শীর্ষে পুজারাই।
বুক ফাটে তো মুখ ফোটে না। ভারতীয় সেনার জন্য এটাই যেন ছিল দস্তুর। কিন্তু ব্যতিক্রমী জওয়ান তেজ বাহাদুর। ফেসবুকে ভিডিও পোস্ট করে তিনি সেনাদের দেওয়া খাবারের নিম্নমান নিয়ে প্রশ্ন তোলেন। এরপরই তোলপাড় হয় গোটা দেশ। সেনাদের নিয়ে গর্ব হয়। অথচ তাদের সামান্য পুষ্টিমূল্যযুক্ত খাবার দেওয়া হয় না। এই অভিযোগে সরকারকে চেপে ধরে বিরোধীরা। অন্যদিকে তেজ বাহাদুর মদ্যপ ও সেনার শৃঙ্খলা মানেননি বলে পালটা অভিযোগ আনা হয়। মদ্যপ হলে চাকরিতে বহাল ছিলেন কী করে, সে প্রশ্ন তোলেন তেজ বাহাদুরের স্ত্রী। কিছুদিন তিনি নিখোঁজ থাকায় আরও রহস্য ঘনায়। এদিকে তেজ বাহাদুরের ফেসবুক প্রোফাইলে পাকিস্তানি নাগরিকের সন্ধান মিললে বিদর্কে দিকবদল হয়। পরে অবশ্য সব জটিলতা কাটে। যদিও সেনা থেকে বরখাস্ত হন তেজ বাহাদুর। তবে সেনার মধ্যে এরকম ঘটনা একরকম নজিরবিহীনই বলা যায়।
দেশে এরকম ঘটনা সত্যিই আগে ঘটেনি। জেলবন্দি হয়েছিলেন খোদ বিচারপতি। সুপ্রিম নির্দেশে জেলে পোরা হয়েছিল সি এস কারনানকে। দেশের প্রায় ২০ জন বিচারপতির বিরুদ্ধে দুর্নীতিতে লিপ্ত থাকার অভিযোগ এনেছিলেন কারনান৷ এমনকী বিচারব্যবস্থা ও সরকারের কাজের সমালোচনা করে মাদ্রাজ হাই কোর্টের প্রধান বিচারপতির বিরুদ্ধে আপত্তিকর ও আক্রমণাত্মক ভাষায় চিঠি লিখেছিলেন বিচারপতি কারনান৷ সেই চিঠি তিনি প্রধানমন্ত্রী, রাষ্ট্রপতি ও সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতিকে পাঠিয়েছিলেন৷ এরপরই সর্বসম্মতিতে তাঁর বিরুদ্ধে মামলা শুরু করেছিল শীর্ষ আদালত৷ সুপ্রিম কোর্টের তখনকার প্রধান বিচারপতি জে এস খেহরের নেতৃত্বে গঠিত সাত সদ্যস্যের এই বেঞ্চই বিচারপতি কারনানের বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার দায়ে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছিলেন৷ যদিও তাঁকে জালে তুলে বেগ পেতে হয় তাঁর মানসিক সুস্থতা নিয়েও প্রশ্ন ওঠে৷ কিন্তু শেষমেশ গারদের ওপারে যান বিচারপতি৷ সম্প্রতি জামিনও মিলেছে৷
রেল পরিষেবা নিয়ে যত ক্ষোভই থাক আমআদমির, প্রধানমন্ত্রীর স্বপ্ন বুলেট ট্রেন। এবছরই উত্তরপ্রদেশের বরেলি থেকে মোরাদাবাদ পর্যন্ত পরীক্ষামূলকভাবে প্রতি ঘণ্টায় ১১৫ কিলোমিটার বেগে ছুটল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সাধের ট্যালগো৷ এদিকে চলতি বছরেই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও জাপ প্রধানমন্ত্রী শিনজো আবে বহু প্রতীক্ষিত বুলেট ট্রেন প্রকল্পের শিলান্যাস করলেন। ২০২২-এর ১৫ আগস্ট থেকে দেশে ছুটবে প্রথম বুলেট ট্রেন। আহমেদাবাদ থেকে মুম্বই। ওই দিনই দেশের স্বাধীনতার ৭৫ বছর পূর্ণ হবে।
কোহলিদের তাসের ঘর উড়িয়ে দিয়ে প্রথমবার চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি জয় পাকিস্তানের। তাও আবার চির প্রতিদ্বন্দ্বী ভারতকে হারিয়ে। এমন হতশ্রী পারফরণ্যান্সের নমুনা রেখেছিলেন ভারতীয় ক্রিকেটাররা যে, সে দুঃস্বপ্নের রাত ভুলতে চাইবেন ধোনি-কোহলি। তবে ক্রিকেটের ইতিহাস তা ভুলবে না। ভারতের কাছে হেরেই এবারের অভিযান শুরু করেছিল পাকিস্তান। ধারে ভারে ভারতের কাছে পাকিস্তান বরাবরই ছিল আন্ডারডগ। তবে ক্রিকেট অঘটনের খেলা। এ ফলাফল তা আরও একবার প্রমাণ করে দিয়েছিল। পাকিস্তানের কাছে প্রবল পরাক্রমী কোহলিদের আত্মসমপর্পণ আক্ষরিক অর্থেই ছিল নজিরবিহীন।
পেট তো নয়! যেন হার্ডওয়্যারের দোকান! গোবরডাঙার প্রদীপকুমার ঢালির পেটে অস্ত্রোপচার শুরু করার পর কলকাতা মেডিক্যাল কলেজের পোড় খাওয়া সার্জনদের প্রাথমিক প্রতিক্রিয়া ছিল এটাই। পাকস্থলী ‘ওপেন’ করে তাঁরা দেখতে পেয়েছিলেন, চর্তুদিকে গিজগিজ করছে পেরেক। এক এক করে বের করে আনা অসম্ভব কাজ। শেষমেশ চুম্বকের সাহায্য নিতে হল। চুম্বকের টানে রোগীর পেট পরিষ্কার করে পেরেক গোনাও হয়েছিল। ৬৩৯টি পেরেক বার করা হয়েছিল ৪৮ বছরের প্রৌঢ়ের পাকস্থলী থেকে। সঙ্গে বেশ খানিকটা মাটিও! খানিকটা মানসিক ভারসাম্যহীন। মুখে মাটি পুরতেন। সঙ্গে পেরেকও। তবে এত পেরেক কী করে খেয়েছিলেন, তার কোনও জবাব নেই। যেভাবে তিনি এতদিন পেটে তা রেখেছিলেন তা সত্যিই নজিরবিহীন।
চারবারের বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন। এবারের বিশ্বকাপের মূলপর্বে যেতে হলে সুইডেনের বিরুদ্ধে জিততেই হত বুঁফোদের। কিন্তু সান সিরোয় প্লে অফের দ্বিতীয় লেগের ম্যাচ গোলশূন্যভাবে ড্র হওয়ায় ২০১৮ সালে রাশিয়া বিশ্বকাপে যাওয়ার টিকিট গিয়েছিল সুইডেনের কাছে। ফলে ৬০ বছর পর ফের একবার আজুরিবিহীন বিশ্বকাপের সাক্ষী থাকবে ফুটবল বিশ্ব।২০০৬ সালে জার্মানিতে অনুষ্ঠিত বিশ্বকাপে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পর গত দু’বার গ্রুপ পর্বই পার করতে পারেনি ইটালি। আর এবার একেবারেই বাদ। এর আগে মাত্র দুবার বিশ্বকাপ খেলেনি ইতালি। একবার নিজেদের ইচ্ছায় অংশ নেয়নি তাঁরা। আর ১৯৫৮ সালে বিশ্বকাপে যেতে ব্যর্থ হয় তারা।
ছবি তোলার মাশুল। গরুমারা জাতীয় সড়কে হাতির রোষের বলি অতি উৎসাহী। সেলফি তুলতে গিয়ে এর আগে প্রাণে বেঁচেছিলেন পর্যটক। বনদপ্তরের পক্ষ থেকে বারবার এ বিষয়ে সতর্ক করা হয়। কিন্তু তাতেও হুঁশ ফেরেনি। ফলে হাতির কাছাকাছি গিয়ে ছবি তোলার চেষ্টা করেছিলেন এক পর্যটক। রুষ্ট গজরাজ তাঁকে শুঁড়ে তুলে পিষ্ট করে দেন। ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়। সেলফি তোলা বা ঝুঁকি নিয়ে ছবি তোলা পর্যটকদের নেশা। তবে বন্যপ্রাণীদেক ক্ষেত্রে যে আরও সতর্কতা নেওয়া উচিত, গজপতির রোষ যেন নজিরবিহীনভাবে সে বার্তা দিয়েছিল।
তিনি ভারতরত্ন। দেশের মানুষ ভালবাসায় তাঁকে ভরিয়ে দিয়েছে। দেশের জন্য তিনিও উজাড় করে দিয়েছেন সবকিছু। তবে সবথেকে বড় উপহার বোধহয় এটাই। যখন শচীন তেণ্ডুলকরের দশ নম্বর জার্সিটি তুলে রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হল। এ নম্বরের ভার বইবে কে! একবার তরুণ ক্রিকেটার শার্দুল ঠাকুর মাঠে নেমেছিলেন বটে। কিন্তু ক্রিকেটপ্রেমীরা তা মেনে নেননি। আর কেউ এই জার্সি গায়ে চাপানোর সাহসও দেখাননি। ফলে নজিরবিহীনভাবে এই প্রথম কোনও ভারতীয় ক্রিকেটারের জার্সি তুলে রাখা হল। অর্থাৎ আর কোনও ক্রিকেটারকেই দশ নম্বর জার্সি পরে খেলতে দেখা যাবে না।
যাত্রা শুরু হয়েছিল ১৯১৭ সালের ৩০ নভেম্বর। দেখতে দেখতে একশো বছর পার এক টাকার নোটের। চলতি বছরেই গেল সেই শততম জন্মদিন। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় রুপোর কয়েনের পরিবর্তে এই নোটের প্রচলন। সাধারণত দেশের প্রতিটি নোটে রিজার্ভ ব্যাঙ্কের গভর্নরের স্বাক্ষর থাকে। কিন্তু এক টাকার নোটে সই থাকে অর্থ সচিবের। ফলে রিজার্ভ ব্যাঙ্কের গভর্নরের প্রতিশ্রুতিও এখানে থাকে না। কিন্তু আসলে সবকিছুর মধ্যেই আছে এক টাকার নোট। এটিই বেস ইউনিট। এবং সরকারের সম্পত্তি। অর্থাৎ রিজার্ভ ব্যাঙ্কের গভর্নর যখন দশ টাকার নোট আনলে সেই অঙ্কের অর্থ দেবেন বলে প্রতিশ্রুত হন, আসলে তিনি দশটি এক টাকার নোট দেবেন। বারংবার রূপ বদলেছে। আজ তার ব্যহার কমেছে। কিন্তু সেঞ্চুরিতেও নজিরবিহীনভাবে নট আউট এক টাকার নোট।
খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ
Copyright © 2024 Pratidin Prakashani Pvt. Ltd. All rights reserved.