Advertisement
Advertisement
ফেসবুক

জানেন, ভুয়ো খবর রুখতে ফেসবুককে কীভাবে সাহায্য করেন ইউজাররা?

আপনি সাহায্য করেছেন?

This is how people help fight false news in Facebook
Published by: Sulaya Singha
  • Posted:May 28, 2019 4:19 pm
  • Updated:May 31, 2019 5:22 pm  

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: যাত্রা শুরুর কয়েক বছরের মধ্যেই সাফল্যের শিখর ছুঁয়েছে ফেসবুক। বিশেষ করে এদেশে যতদিন যাচ্ছে, ততই বাড়ছে ফেসবুক ইউজারের সংখ্যা। আর তার সঙ্গে তাল মিলিয়ে বাড়ছে এর স্বচ্ছতা বজায় রাখার দায়িত্বও। জনপ্রিয় এই সোশ্যাল সাইটে যাতে ভুয়ো খবর ছড়িয়ে পড়তে না পারে, তার জন্য উল্লেখযোগ্য কিছু স্ট্র্যাটেজি প্রয়োগ করেছে ফেসবুক।

সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি খবর পোস্ট হওয়ার পর তা ক্রমাগত শেয়ার হতে থাকলে সেটি ভাইরাল হতে একেবারেই বেশি সময় লাগে না। কিন্তু সেই খবর যদি ভুয়ো হয়, তাহলেই ঘটে বিপত্তি। কারণ একটি ভুল খবর বা তথ্য মানুষের মনে অনেক সময়ই নেতিবাচক প্রভাব ফেলে থাকে। তাই এমন ঘটনা যাতে এড়ানো যায়, তার জন্যই প্রযুক্তির শরণাপন্ন হয়েছে ফেসবুক। ফ্যাক্ট-চেকিং পদ্ধতি প্রয়োগের পাশাপাশি অক্লান্তভাবে কাজ করে চলেছেন সংস্থার কর্মীরাও। এছাড়াও বিভিন্ন শিক্ষামূলক প্রোগ্রামের আয়োজন করা হয়েছে। যার মাধ্যমে ইউজারদের খবরের সত্যি-মিথ্যের পাঠ দেওয়া হচ্ছে। এই কাজে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে ফেসবুক কমিউনিটি।

Advertisement

[আরও পড়ুন: সাবধান, ভুয়ো খবর ছড়ানোর আগে ফেসবুকের ফ্যাক্ট-চেকিং সম্পর্কে জেনে রাখুন]

ফেসবুকে পোস্ট করা কোনও খবরের সূত্র জানা এখন বেশ সহজ। পোস্টটির উপর একটি আই চিহ্ন থাকে। সেখান থেকেই জেনে নেওয়া যায় যে সংবাদমাধ্যম বা প্রতিষ্ঠান এটি পোস্ট করেছে, তার বিস্তারিত তথ্য। তা সত্যতা ঠিক কতটা। শুধু তাই নয়, কোনও বিজ্ঞাপনের সত্যতা নিয়ে সন্দেহ থাকলে ব্যবহারকারীরা এখন নিজেরাই তার বিরুদ্ধে পদক্ষেপ করতে পারে। বিজ্ঞাপনের ঠিক উপরে ডান দিকে তিন ডট চিহ্নের মেনু ভেসে ওঠে। সেটি ট্যাপ করলেই Report Ad অপশন আসে। তার মাধ্যমেই কোনও বিজ্ঞাপনের বিরুদ্ধে অভিযোগ জানানো যাবে। কমিউনিটির তরফে কোনও পোস্ট নিউজ ফিডে পাঠানোর আগে সেই প্রোফাইলগুলি খতিয়ে দেখে ফেসবুক। সেসব অ্যাকাউন্টের সত্যতা যাচাই করে নেওয়া হয়। তারা কী ধরনের পেজ ফলো করে, সেসবও দেখে নেওয়া হয়।

খবরের শিরোনামে কোনও টুইস্ট আছে কিনা, কিংবা খবরটি ভুয়ো কিনা অথবা খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে বাস্তবের সম্পর্ক আছে কিনা, এসবই বর্তমানে যাচাই করা হয়। কোনও ব্যক্তি একাধিকবার ভুয়ো খবর ছড়ানোর চেষ্টা করলে সেই অ্যাকাউন্টের উপর বিশেষ নজরদারি চলে। উদ্দেশ্য একটাই। ভুয়ো খবর রোখা।

[আরও পড়ুন: ফোনে ট্রু-কলার রয়েছে? জানেন চড়া দামে বিক্রি হচ্ছে সমস্ত সেভ নম্বর!]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement